ঢাকা , বৃহস্পতিবার, ১২ ডিসেম্বর ২০২৪, ২৭ অগ্রহায়ণ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ

ভালোবাসা দিবসে ফারহান-তিশার ‘পাষাণ’

আর মাত্র কয়েকদিন পরেই বিশ্ব ভালোবাসা দিবস। আর এই স্পেশাল দিনে পর্দা মাতাতে আসছেন এ প্রজন্মের জনপ্রিয় তারকা জুটি মুশফিক আর ফারহান ও তানজিন তিশা।

গুগল নিউজে ফলো করুন আরটিভি অনলাইন
ভালোবাসা দিবসে ‘পাষাণ’ নামের একটি নাটকে দেখা যাবে ফারহান-তিশাকে। মেহেদি হাসান হৃদয়ের রচনা ও পরিচালনায় এই নাটকটির কেন্দ্রীয় চরিত্রে অভিনয় করেছেন তারা।

নাটকের গল্পে দেখা যাবে, ফারহান-তিশার অভাবের সংসার। ভালোবেসে দুজনে বিয়ে করে বস্তিতে থাকতে শুরু করে। ফারহান কাজ করে সেলুনে। এতে সংসার চালানো কষ্টকর হয়ে পড়ায় স্বামীকে কিছুটা স্বস্তি দিতে সেলাইয়ের কাজ বেছে নেয় তিশা।

এক লোকাল গার্মেন্টসের লাইনম্যান এসে তিশাকে ঘরে কাজ বুঝিয়ে দিয়ে যান। সেলাই শেষে আবার বুঝেও নেন সব। এভাবে ভালোই চলছিল দুজনের সংসার। একটু সুযোগ পেলে কাছে-দূরে ঘুরতে বের হন। তাদের প্রেমের গল্প বস্তিতে কারও অজানা নয়। সামর্থ্য না থাকায় বিয়ের সময় তেমন কিছু দিতে পারেননি স্ত্রীকে। তাই প্রায়ই স্বপ্ন দেখত তিশাকে স্বর্ণের কিছু উপহার দেবে। অপরদিকে স্বামীকে সারপ্রাইজ দিতে নিজের ডিজাইন করা একটি শার্ট বানায় তিশা।

অনেক কষ্টে তৈরি করা দুজনের দুটি ভালোবাসার নিদর্শন বিবাহবার্ষিকীতে একে অপরকে উপহার দিতে চেয়েছিল ফারহান-তিশা। কিন্তু নিয়তি বড়ই কঠিন। উপহার দেওয়ার সময় হঠাৎ বস্তিতে আগুন ধরে যায়। পুড়ে যায় সবকিছু। একে একে বের হতে থাকে লাশ। যা চেনা কষ্টসাধ্য। এভাবেই এগিয়ে যায় নাটকের গল্প।

তবে আগুনে কী বেঁছে আছে ফারহান-তিশা? আদৌ কী ভালোবাসার উপহারটি একে অপরকে দিতে পারবে তারা? এর শেষ দেখতে হলে ভালোবাসা দিবসে চোখ রাখতে হবে আরটিভির পর্দায়।

 

Tag :
আপলোডকারীর তথ্য

Bangal Kantha

জনপ্রিয় সংবাদ

ভালোবাসা দিবসে ফারহান-তিশার ‘পাষাণ’

আপডেট টাইম : ১২:২৫ অপরাহ্ন, বুধবার, ৭ ফেব্রুয়ারী ২০২৪

আর মাত্র কয়েকদিন পরেই বিশ্ব ভালোবাসা দিবস। আর এই স্পেশাল দিনে পর্দা মাতাতে আসছেন এ প্রজন্মের জনপ্রিয় তারকা জুটি মুশফিক আর ফারহান ও তানজিন তিশা।

গুগল নিউজে ফলো করুন আরটিভি অনলাইন
ভালোবাসা দিবসে ‘পাষাণ’ নামের একটি নাটকে দেখা যাবে ফারহান-তিশাকে। মেহেদি হাসান হৃদয়ের রচনা ও পরিচালনায় এই নাটকটির কেন্দ্রীয় চরিত্রে অভিনয় করেছেন তারা।

নাটকের গল্পে দেখা যাবে, ফারহান-তিশার অভাবের সংসার। ভালোবেসে দুজনে বিয়ে করে বস্তিতে থাকতে শুরু করে। ফারহান কাজ করে সেলুনে। এতে সংসার চালানো কষ্টকর হয়ে পড়ায় স্বামীকে কিছুটা স্বস্তি দিতে সেলাইয়ের কাজ বেছে নেয় তিশা।

এক লোকাল গার্মেন্টসের লাইনম্যান এসে তিশাকে ঘরে কাজ বুঝিয়ে দিয়ে যান। সেলাই শেষে আবার বুঝেও নেন সব। এভাবে ভালোই চলছিল দুজনের সংসার। একটু সুযোগ পেলে কাছে-দূরে ঘুরতে বের হন। তাদের প্রেমের গল্প বস্তিতে কারও অজানা নয়। সামর্থ্য না থাকায় বিয়ের সময় তেমন কিছু দিতে পারেননি স্ত্রীকে। তাই প্রায়ই স্বপ্ন দেখত তিশাকে স্বর্ণের কিছু উপহার দেবে। অপরদিকে স্বামীকে সারপ্রাইজ দিতে নিজের ডিজাইন করা একটি শার্ট বানায় তিশা।

অনেক কষ্টে তৈরি করা দুজনের দুটি ভালোবাসার নিদর্শন বিবাহবার্ষিকীতে একে অপরকে উপহার দিতে চেয়েছিল ফারহান-তিশা। কিন্তু নিয়তি বড়ই কঠিন। উপহার দেওয়ার সময় হঠাৎ বস্তিতে আগুন ধরে যায়। পুড়ে যায় সবকিছু। একে একে বের হতে থাকে লাশ। যা চেনা কষ্টসাধ্য। এভাবেই এগিয়ে যায় নাটকের গল্প।

তবে আগুনে কী বেঁছে আছে ফারহান-তিশা? আদৌ কী ভালোবাসার উপহারটি একে অপরকে দিতে পারবে তারা? এর শেষ দেখতে হলে ভালোবাসা দিবসে চোখ রাখতে হবে আরটিভির পর্দায়।