ঢাকা , শুক্রবার, ০৮ নভেম্বর ২০২৪, ২৪ কার্তিক ১৪৩১ বঙ্গাব্দ
সংবাদ শিরোনাম :
ইতিহাসে মুসলিম ও অমুসলিম সম্পর্ক চ্যাম্পিয়নস ট্রফি নিয়ে ভারতের কাছে স্পষ্ট ব্যাখ্যা চেয়েছে পাকিস্তান নতুন শুরুর আগেই এলোমেলো পরীর জীবন মার্কিন নির্বাচনে জয়ী ৫ বাংলাদেশি মেরিন ও অফশোর শিল্পে বি‌নিয়োগের আহ্বান নৌ উপদেষ্টার একলাফে ৩৪৬৪ টাকা কমল সোনার ভরি, কাল থেকে কার্যকর কাল লন্ডন যাচ্ছেন না খালেদা জিয়া ঐতিহাসিক ৭ নভেম্বর, শুক্রবার নয়াপল্টন-মানিক মিয়া এভিনিউ পর্যন্ত বিএনপির র‌্যালি ট্রাম্পের ‘আমেরিকা-ফার্স্ট’ নীতিতে বেকায়দায় পড়তে যাচ্ছে ভারত জামায়াতের সাথে ঐক্যের কারণে নেজামে ইসলাম পার্টি বিলুপ্তপ্রায়! একান্ত সাক্ষাতকারে আল্লামা মুহিব্বুল্লাহ বাবুনগরী

প্রায় ২০ বছর পর কম্বোডিয়ায় বিরল মাছের সন্ধান

প্রায় দুই দশক ধরে ‘মেকং নদীর ভূত’ নামের এক মাছ দেখা যায়নি কম্বোডিয়ার কোনো জলাশয়ে। তবে দীর্ঘদিন পর ফের সেই মাছের দেখা মিলেছে দেশটিতে।

আবারও দৈত্যাকার এই কার্প জাতীয় মাছের দেখা পেয়েছে কম্বোডিয়ার কৃষি, বন ও মৎস্য মন্ত্রণালয়ের অধীনে এবং দেশটির মৎস্য প্রশাসনের নেতৃত্বে আন্তর্জাতিক বিজ্ঞানীদের একটি দল।

এ বিষয়ে সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়েছে, ২০০৫ সাল থেকে এই অস্বাভাবিক আকৃতির স্যামন মাছ দেখা যায়নি। ফলে মাছের এই প্রজাতিটি বিলুপ্ত হয়ে গেছে বলে ধারণা করা হচ্ছিল। তবে ফের দৈত্যাকার এই মাছের সন্ধান মেলা বিজ্ঞান মহলে একটি উল্লেখযোগ্য ঘটনা।

কম্বোডিয়ার সোয়ে রিয়েং বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রধান গবেষক বুনিয়েথ চ্যান বলেন, ‘জায়ান্ট স্যামন কার্পের পুনরাবিষ্কার শুধু এই প্রজাতির জন্যই নয়, পুরো মেকং বাস্তুতন্ত্রের জন্য আশার সঞ্চার করবে।’

‘মেকং বাস্তুতন্ত্র পৃথিবীর সবচেয়ে উৎপাদনশীল বাস্তুতন্ত্রগুলোর একটি, মেকং নদীতে প্রতি বছর ২০ লাখ টনেরও বেশি মাছ উৎপাদিত হয় এই বাস্তুতন্ত্রে, যার মূল্য ২০০ কোটি ডলারেরও বেশি।’

পুনরাবিষ্কারের পর এই মাছকে সুরক্ষিত প্রজাতির তালিকায় যুক্ত করেছে কম্বোডিয়ার মৎস্য প্রশাসন।

Tag :
আপলোডকারীর তথ্য

Bangal Kantha

ইতিহাসে মুসলিম ও অমুসলিম সম্পর্ক

প্রায় ২০ বছর পর কম্বোডিয়ায় বিরল মাছের সন্ধান

আপডেট টাইম : ০৫:০১ অপরাহ্ন, মঙ্গলবার, ২২ অক্টোবর ২০২৪

প্রায় দুই দশক ধরে ‘মেকং নদীর ভূত’ নামের এক মাছ দেখা যায়নি কম্বোডিয়ার কোনো জলাশয়ে। তবে দীর্ঘদিন পর ফের সেই মাছের দেখা মিলেছে দেশটিতে।

আবারও দৈত্যাকার এই কার্প জাতীয় মাছের দেখা পেয়েছে কম্বোডিয়ার কৃষি, বন ও মৎস্য মন্ত্রণালয়ের অধীনে এবং দেশটির মৎস্য প্রশাসনের নেতৃত্বে আন্তর্জাতিক বিজ্ঞানীদের একটি দল।

এ বিষয়ে সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়েছে, ২০০৫ সাল থেকে এই অস্বাভাবিক আকৃতির স্যামন মাছ দেখা যায়নি। ফলে মাছের এই প্রজাতিটি বিলুপ্ত হয়ে গেছে বলে ধারণা করা হচ্ছিল। তবে ফের দৈত্যাকার এই মাছের সন্ধান মেলা বিজ্ঞান মহলে একটি উল্লেখযোগ্য ঘটনা।

কম্বোডিয়ার সোয়ে রিয়েং বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রধান গবেষক বুনিয়েথ চ্যান বলেন, ‘জায়ান্ট স্যামন কার্পের পুনরাবিষ্কার শুধু এই প্রজাতির জন্যই নয়, পুরো মেকং বাস্তুতন্ত্রের জন্য আশার সঞ্চার করবে।’

‘মেকং বাস্তুতন্ত্র পৃথিবীর সবচেয়ে উৎপাদনশীল বাস্তুতন্ত্রগুলোর একটি, মেকং নদীতে প্রতি বছর ২০ লাখ টনেরও বেশি মাছ উৎপাদিত হয় এই বাস্তুতন্ত্রে, যার মূল্য ২০০ কোটি ডলারেরও বেশি।’

পুনরাবিষ্কারের পর এই মাছকে সুরক্ষিত প্রজাতির তালিকায় যুক্ত করেছে কম্বোডিয়ার মৎস্য প্রশাসন।