ঢাকা , সোমবার, ০৭ অক্টোবর ২০২৪, ২২ আশ্বিন ১৪৩১ বঙ্গাব্দ

১৪২তলা আইকন টাওয়ার হচ্ছে বাংলাদেশে

কর্মসংস্থান বৃদ্ধি, ব্যবসা-বাণিজ্যের প্রসার ও অর্থনৈতিক কর্মচাঞ্চল্য সৃষ্টির লক্ষ্যে বাংলাদেশে ১৪২তলা বিশিষ্ট আইকন টাওয়ার হচ্ছে। এর সঙ্গে আরো থাকছে আন্তর্জাতিক কনভেনশন সেন্টার ও একটি আধুনিক স্পোর্টস কমপ্লেক্স। শিগগিরই প্রকল্প আকারে কাজটি শুরু হবে। আগামী ২০১৮ অর্থবছরের মধ্যে এ প্রকল্পের কাজ শেষ হবে।
বৃহস্পতিবার ২০১৬-১৭ সালের বাজেট বক্তৃতায় এ চাঞ্চল্যকর তথ্যটি জানিয়েছেন অর্থমন্ত্রী আবুল মাল আবদুল মুহিত।
তিনি বলেন, প্রবৃদ্ধি সঞ্চালক ও জনবান্ধব একটি বিশেষ প্রকল্প হাতে নেয়া হয়েছে। পূর্বাঞ্চল ও এর নিকটস্থ এলাকা নিয়ে একটি স্বতন্ত্র মহানগর গড়ে তোলার উদ্যোগ নেয়া হয়েছে। এ মহানগরে পিপিপি’র আদলে একটি প্রকল্প বাস্তবায়নের বিষয়ে চিন্তা-ভাবনা চলছে।
মুহিত বলেন, এই প্রকল্পের আওতায়, আন্তর্জাতিক কনভেনশন সেন্টার, একটি আধুনিক স্পোর্টস কমপ্লেক্স ও ১৪২তলা বিশিষ্ট আইকনিক টাওয়ার নির্মাণ করা হবে। কনভেনশন সেন্টারের মূল মিলনায়তনে ৫ হাজার লোকের বসার ব্যবস্থা থাকবে। স্পোর্টস কমপ্লেক্সের মূল স্টেডিয়ামের ধারণ ক্ষমতা হবে ৫০ হাজার। প্রকল্পটি বাস্তবায়িত হলে এ অঞ্চলে কর্মসংস্থানসহ ব্যবসা বাণিজ্যের ব্যাপক প্রসার হবে।
অর্থনৈতিক কর্মচাঞ্চল্য সৃষ্টি হবে। প্রকল্পের সুফল পাবে সকল পর্যায়ের জনগণ। উপরন্তু দেশি-বিদেমি সবার কাছেই স্থাপনাগুলো বিশেষভাবে আকর্ষণীয় ও দৃষ্টিনন্দন এবং এ এলাকাকে জাতীয় যোগাযোগ ব্যবস্থার মধ্যে নিয়ে আসতে হবে। এর সম্ভাব্য ব্যয় নির্বাহের জন্য বাজেটে প্রয়োজনীয় বরাদ্দ রাখা হবে।
আগামী ২০১৮ সালে প্রকল্পটি সম্পন্ন হবে বলেও আশাপ্রকাশ করেন অর্থমন্ত্রী।
Tag :
আপলোডকারীর তথ্য

Bangal Kantha

১৪২তলা আইকন টাওয়ার হচ্ছে বাংলাদেশে

আপডেট টাইম : ০২:৪৬ অপরাহ্ন, শুক্রবার, ৩ জুন ২০১৬
কর্মসংস্থান বৃদ্ধি, ব্যবসা-বাণিজ্যের প্রসার ও অর্থনৈতিক কর্মচাঞ্চল্য সৃষ্টির লক্ষ্যে বাংলাদেশে ১৪২তলা বিশিষ্ট আইকন টাওয়ার হচ্ছে। এর সঙ্গে আরো থাকছে আন্তর্জাতিক কনভেনশন সেন্টার ও একটি আধুনিক স্পোর্টস কমপ্লেক্স। শিগগিরই প্রকল্প আকারে কাজটি শুরু হবে। আগামী ২০১৮ অর্থবছরের মধ্যে এ প্রকল্পের কাজ শেষ হবে।
বৃহস্পতিবার ২০১৬-১৭ সালের বাজেট বক্তৃতায় এ চাঞ্চল্যকর তথ্যটি জানিয়েছেন অর্থমন্ত্রী আবুল মাল আবদুল মুহিত।
তিনি বলেন, প্রবৃদ্ধি সঞ্চালক ও জনবান্ধব একটি বিশেষ প্রকল্প হাতে নেয়া হয়েছে। পূর্বাঞ্চল ও এর নিকটস্থ এলাকা নিয়ে একটি স্বতন্ত্র মহানগর গড়ে তোলার উদ্যোগ নেয়া হয়েছে। এ মহানগরে পিপিপি’র আদলে একটি প্রকল্প বাস্তবায়নের বিষয়ে চিন্তা-ভাবনা চলছে।
মুহিত বলেন, এই প্রকল্পের আওতায়, আন্তর্জাতিক কনভেনশন সেন্টার, একটি আধুনিক স্পোর্টস কমপ্লেক্স ও ১৪২তলা বিশিষ্ট আইকনিক টাওয়ার নির্মাণ করা হবে। কনভেনশন সেন্টারের মূল মিলনায়তনে ৫ হাজার লোকের বসার ব্যবস্থা থাকবে। স্পোর্টস কমপ্লেক্সের মূল স্টেডিয়ামের ধারণ ক্ষমতা হবে ৫০ হাজার। প্রকল্পটি বাস্তবায়িত হলে এ অঞ্চলে কর্মসংস্থানসহ ব্যবসা বাণিজ্যের ব্যাপক প্রসার হবে।
অর্থনৈতিক কর্মচাঞ্চল্য সৃষ্টি হবে। প্রকল্পের সুফল পাবে সকল পর্যায়ের জনগণ। উপরন্তু দেশি-বিদেমি সবার কাছেই স্থাপনাগুলো বিশেষভাবে আকর্ষণীয় ও দৃষ্টিনন্দন এবং এ এলাকাকে জাতীয় যোগাযোগ ব্যবস্থার মধ্যে নিয়ে আসতে হবে। এর সম্ভাব্য ব্যয় নির্বাহের জন্য বাজেটে প্রয়োজনীয় বরাদ্দ রাখা হবে।
আগামী ২০১৮ সালে প্রকল্পটি সম্পন্ন হবে বলেও আশাপ্রকাশ করেন অর্থমন্ত্রী।