কিছুক্ষণের মধ্যেই কার্যকর হতে পারে মীর কাসেম আলীর ফাঁসি। ফাঁসির দণ্ড কার্যকরের দিন আজ পায়েস, চিংড়ি মাছ, টাকি মাছের ভর্তা ও পোলাও খেয়েছেন তিনি। কারাগার সূত্রে এ তথ্য জানা গেছে।
বেলা ২টায় মীর কাসেম আলীকে খাবার দেয়া হয়। খাবারের মধ্যে ছিল- পোলাও, সাদা ভাত, রুটি, গরু, মুরগি ও খাসির মাংস। এছাড়া চিংড়ি মাছ, টাকি
মাছের ভর্তা, পায়েস এবং মিষ্টি পরিবেশন করা হয়।
এসব খাবারের মধ্যে মীর কাসেম খেয়েছেন পোলাও, চিংড়ি মাছ ও টাকি মাছের ভর্তা। পরে সর্বশেষ পায়েস খান। এরপর মিষ্টি দেয়া হলে তিনি খেয়েছেন কি-না তা নিশ্চিত করতে পারেনি সূত্র।
যাবজ্জীবন কারাদণ্ডপ্রাপ্ত কয়েদি হাফিজ উদ্দিন কারা কর্তৃপক্ষের নির্দেশে এসব খাবার পরিবেশন করেন। কয়েদি হাফিজ উদ্দিন মীর কাসেমের দেখাশোনায় নিয়োজিত ছিলেন।
খাবার খেয়ে মীর কাসেম বিশ্রামে যান। তবে ঘুমিয়েছিলেন কি-না তা জানা যায়নি। বিশ্রাম শেষে বিকেল ৪টায় তার পরিবার ও অত্মীয়-স্বজনদের সঙ্গে দেখা করেন তিনি। এটাই তার স্বজনদের সঙ্গে শেষ দেখা।