ঢাকা , শনিবার, ১২ অক্টোবর ২০২৪, ২৭ আশ্বিন ১৪৩১ বঙ্গাব্দ

রমজানে অফিস ৯টা থেকে সাড়ে ৩টা

রমজান মাসে সরকারি প্রতিষ্ঠানে সকাল ৯টা থেকে বিকাল সাড়ে ৩টা পর্যন্ত অফিস সময় নির্ধারণ করা হয়েছে।

সচিবালয়ে মন্ত্রিপরিষদ সভাকক্ষে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার সভাপতিত্বে সোমবার  মন্ত্রিসভার নিয়মিত বৈঠকে এ সময়সূচি নির্ধারণ করা হয়। বৈঠক শেষে মন্ত্রিপরিষদ সচিব মোহাম্মদ শফিউল আলম প্রেস ব্রিফিংয়ে এ তথ্য জানান।

রমজানে বেলা সোয়া ১টা থেকে দেড়টা পর্যন্ত যোহরের নামাজের বিরতি থাকবে। সাপ্তাহিক ছুটি থাকবে যথারীতি শুক্র ও শনিবার।

চাঁদ দেখা সাপেক্ষে আগামী ৭ জুন থেকে মুসলমানদের সিয়াম সাধনার মাস রমজান শুরু হতে পারে। বর্তমানে অফিস সময় সকাল ৯টা থেকে বিকাল পাঁচটা পর্যন্ত।

মন্ত্রিপরিষদ সচিব বলেন, ‘হিজরি ১৪৩৭ সালের পবিত্র রমজান মাসে সকল সরকারি, আধা-সরকারি, স্বায়ত্তশাসিত এবং আধা স্বায়ত্তশাসিত প্রতিষ্ঠান এই সময় ধরে চলবে।’

তবে ব্যাংক, বীমা, আর্থিক প্রতিষ্ঠান, ডাক, রেলওয়ে, হাসপাতাল ও রাষ্ট্রায়াত্ব শিল্প প্রতিষ্ঠান, কলকারখানা এবং অন্যান্য জরুরি সেবাদানকারী প্রতিষ্ঠান এ সময়সূচির আওতা বহির্ভূত থাকবে। এসব প্রতিষ্ঠান তাদের নিজস্ব আইন অনুযায়ী জনস্বার্থ বিবেচনা করে সময়সূচি নির্ধারণ ও অনুসরণ করবে।

সুপ্রিম কোর্ট ও এর আওতাধীন সকল কোর্টের সময়সূচি সুপ্রিম কোর্ট নির্ধারণ করবে বলেও জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয় থেকে জানা গেছে।

Tag :
আপলোডকারীর তথ্য

Bangal Kantha

রমজানে অফিস ৯টা থেকে সাড়ে ৩টা

আপডেট টাইম : ০৫:২৮ অপরাহ্ন, সোমবার, ২ মে ২০১৬

রমজান মাসে সরকারি প্রতিষ্ঠানে সকাল ৯টা থেকে বিকাল সাড়ে ৩টা পর্যন্ত অফিস সময় নির্ধারণ করা হয়েছে।

সচিবালয়ে মন্ত্রিপরিষদ সভাকক্ষে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার সভাপতিত্বে সোমবার  মন্ত্রিসভার নিয়মিত বৈঠকে এ সময়সূচি নির্ধারণ করা হয়। বৈঠক শেষে মন্ত্রিপরিষদ সচিব মোহাম্মদ শফিউল আলম প্রেস ব্রিফিংয়ে এ তথ্য জানান।

রমজানে বেলা সোয়া ১টা থেকে দেড়টা পর্যন্ত যোহরের নামাজের বিরতি থাকবে। সাপ্তাহিক ছুটি থাকবে যথারীতি শুক্র ও শনিবার।

চাঁদ দেখা সাপেক্ষে আগামী ৭ জুন থেকে মুসলমানদের সিয়াম সাধনার মাস রমজান শুরু হতে পারে। বর্তমানে অফিস সময় সকাল ৯টা থেকে বিকাল পাঁচটা পর্যন্ত।

মন্ত্রিপরিষদ সচিব বলেন, ‘হিজরি ১৪৩৭ সালের পবিত্র রমজান মাসে সকল সরকারি, আধা-সরকারি, স্বায়ত্তশাসিত এবং আধা স্বায়ত্তশাসিত প্রতিষ্ঠান এই সময় ধরে চলবে।’

তবে ব্যাংক, বীমা, আর্থিক প্রতিষ্ঠান, ডাক, রেলওয়ে, হাসপাতাল ও রাষ্ট্রায়াত্ব শিল্প প্রতিষ্ঠান, কলকারখানা এবং অন্যান্য জরুরি সেবাদানকারী প্রতিষ্ঠান এ সময়সূচির আওতা বহির্ভূত থাকবে। এসব প্রতিষ্ঠান তাদের নিজস্ব আইন অনুযায়ী জনস্বার্থ বিবেচনা করে সময়সূচি নির্ধারণ ও অনুসরণ করবে।

সুপ্রিম কোর্ট ও এর আওতাধীন সকল কোর্টের সময়সূচি সুপ্রিম কোর্ট নির্ধারণ করবে বলেও জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয় থেকে জানা গেছে।