ঢাকা , শনিবার, ১৬ নভেম্বর ২০২৪, ২ অগ্রহায়ণ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ
সংবাদ শিরোনাম :

আমরা ঋণ নেব না সারা বিশ্বকে ঋণ দেব: অর্থমন্ত্রী

বাঙালী কণ্ঠ নিউজঃ ২০৩০ সাল নাগাদ বাংলাদেশ আর ঋণ নেবে না, সারা বিশ্বকে ঋণ দেবে বলে মন্তব্য করেছেন অর্থমন্ত্রী আ হ ম মুস্তফা কামাল। জাতীয় সংসদে গতকাল আসন্ন ২০১৯-২০ অর্থবছরের জন্য প্রস্তাবিত বাজেটের ওপর সমাপনী আলোচনায় অংশ নিয়ে তিনি এ কথা বলেন।

অর্থমন্ত্রী বলেন, এ বাজেট শুধু একটি বছরের জন্য নয়। এ বাজেটের ফাউন্ডেশন এই বছর। আমি বিশ্বাস করি, ২০২৪ সালে আমরা ডাবল ডিজিট গ্রোথে পা রাখব। ২০২৪ থেকে শুরু করে ২০৩০ সাল পর্যন্ত এ বাজেটের ফলাফল পাব। সেভাবেই আমরা বাজেটটি প্রণয়ন করেছি।

এ সময় তিনি ঋণ নেয়ার সংস্কৃতি থেকে বেরিয়ে আসার কথাও বলেন। তিনি বলেন, ২০৩০ সাল নাগাদ বাংলাদেশ আর ঋণ নেবে না। সারা বিশ্বকে ঋণ দেবে।

অর্থমন্ত্রী বলেন, আমাদের ঋণের পরিমাণ জিডিপির ৫ শতাংশ। মালয়েশিয়ার এর চেয়ে বেশি। ঋণের পরিমাণ হিসাব করা হয় জিডিপি দিয়ে। আমরা ঋণ নিই চীনের কাছ থেকে। চীনে ঋণের পরিমাণ জিডিপির ২৮৪ শতাংশ। ওরা আমাদের ঋণ দেয়। আমাদের ঋণের পরিমাণ জিডিপির ৩৪ শতাংশ। ২০৩০ সাল নাগাদ আমরা আর ঋণ নেব না।

এ সময় বাজেটে প্রস্তাবিত বন্ডেড ওয়্যারহাউজ শতভাগ অটোমেশনের মাধ্যমে অতিরিক্ত ১ লাখ কোটি টাকা রাজস্ব আহরণ সম্ভব হবে বলে আশা প্রকাশ করেন আ হ ম মুস্তফা কামাল।

Tag :
আপলোডকারীর তথ্য

আমরা ঋণ নেব না সারা বিশ্বকে ঋণ দেব: অর্থমন্ত্রী

আপডেট টাইম : ০৫:০৫ পূর্বাহ্ন, বুধবার, ৩ জুলাই ২০১৯

বাঙালী কণ্ঠ নিউজঃ ২০৩০ সাল নাগাদ বাংলাদেশ আর ঋণ নেবে না, সারা বিশ্বকে ঋণ দেবে বলে মন্তব্য করেছেন অর্থমন্ত্রী আ হ ম মুস্তফা কামাল। জাতীয় সংসদে গতকাল আসন্ন ২০১৯-২০ অর্থবছরের জন্য প্রস্তাবিত বাজেটের ওপর সমাপনী আলোচনায় অংশ নিয়ে তিনি এ কথা বলেন।

অর্থমন্ত্রী বলেন, এ বাজেট শুধু একটি বছরের জন্য নয়। এ বাজেটের ফাউন্ডেশন এই বছর। আমি বিশ্বাস করি, ২০২৪ সালে আমরা ডাবল ডিজিট গ্রোথে পা রাখব। ২০২৪ থেকে শুরু করে ২০৩০ সাল পর্যন্ত এ বাজেটের ফলাফল পাব। সেভাবেই আমরা বাজেটটি প্রণয়ন করেছি।

এ সময় তিনি ঋণ নেয়ার সংস্কৃতি থেকে বেরিয়ে আসার কথাও বলেন। তিনি বলেন, ২০৩০ সাল নাগাদ বাংলাদেশ আর ঋণ নেবে না। সারা বিশ্বকে ঋণ দেবে।

অর্থমন্ত্রী বলেন, আমাদের ঋণের পরিমাণ জিডিপির ৫ শতাংশ। মালয়েশিয়ার এর চেয়ে বেশি। ঋণের পরিমাণ হিসাব করা হয় জিডিপি দিয়ে। আমরা ঋণ নিই চীনের কাছ থেকে। চীনে ঋণের পরিমাণ জিডিপির ২৮৪ শতাংশ। ওরা আমাদের ঋণ দেয়। আমাদের ঋণের পরিমাণ জিডিপির ৩৪ শতাংশ। ২০৩০ সাল নাগাদ আমরা আর ঋণ নেব না।

এ সময় বাজেটে প্রস্তাবিত বন্ডেড ওয়্যারহাউজ শতভাগ অটোমেশনের মাধ্যমে অতিরিক্ত ১ লাখ কোটি টাকা রাজস্ব আহরণ সম্ভব হবে বলে আশা প্রকাশ করেন আ হ ম মুস্তফা কামাল।