ঢাকা , শনিবার, ১৬ নভেম্বর ২০২৪, ২ অগ্রহায়ণ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ
সংবাদ শিরোনাম :

সুবিধাবঞ্চিত ৫০০ শিশুকে খেলনা বক্স দিল কাতার এয়ারওয়েজ

বাঙালী কণ্ঠ ডেস্কঃ বাংলাদেশ-কাতার এয়ারওয়েজ এবং কাতার এয়ারওয়েজ কার্গো, কাতার রেড ক্রিসেন্ট সোসাইটি এন্ড চ্যারিটি অর্গানাইজেশন বক্স অফ হ্যাপিনেসের সঙ্গে অংশীদারিত্বে রয়েছে-বক্স অফ হ্যাপিনেস। বৃহস্পতিবার বাংলাদেশে সুবিধাবঞ্চিত স্কুল শিশুদের ৫০০ বক্স খেলনা প্রদান করেছে।

অভিনেতা জাহিদ হাসান, শমী কায়সার এবং কাতার এয়ারওয়েজের কান্ট্রি ম্যানেজার-বাংলাদেশ জয় প্রকাশ নায়ার খেলনার বক্সসহ আলোর খোঁজে, হাসিমুখ সমাজ কল্যাণ সংস্থা এবং চট্টগ্রাম গ্রামার কমিউনিটি স্কুল হতে শিশুদের সঙ্গে হোটেল সারিনাতে উপস্থিত ছিলেন। নায়ার মঙ্গলবারও ইন্টারন্যাশনাল সেন্টার ফর ডাইরিয়া রিসার্সে উপস্থিত থেকে অপুষ্টিতে ভোগা এক বছর বয়সী শিশুদের খেলনার বক্স প্রদান করেন।

আলোর খোঁজে, হাসিমুখ সমাজ কল্যাণ সংস্থা এবং চট্টগ্রাম গ্রামার কমিউনিটি স্কুল সকগুলো এমন স্কুল যারা সক্রিয় স্বেচ্ছাসেবী কর্মসূচীর মাধ্যমে বজায় থাকে, যেখানে সুবিধাবঞ্চিত অঙ্গন হতে শিশুদের তাদের পরিবেশে একটি ইতিবাচক পরিবর্তন তৈরি করতে সাহায্য করার জন্য শিক্ষা প্রদান করা হয়।

কাতার এয়ারওয়েজের কান্ট্রি ম্যানেজার জনাব জয় প্রকাশ নায়ার বলেন, কাতার এয়ারওয়েজে, আমরা সম্প্রদায়ের জন্য আলোকিত পরিবেশ তৈরি করতে নিবেদিত এবং আমরা বক্স অব হ্যাপিনেসের মত দাতব্য প্রতিষ্ঠানকে সহায়তা করতে পেরে আনন্দিত, যা বিশ্বব্যাপী আবশ্যক শিশুদের বসবাসের আনন্দ বহন করে।

কাতারের রাষ্ট্রের জাতীয় বাহক হিসাবে, এয়ারলাইনটি বিশ্বজুড়ে সম্প্রদায়ে একটি কর্পোরেট সিটিজেন হিসাবে এটার ভূমিকা অন্তর্ভুক্ত করে, এয়ারলাইন্স কর্তৃক প্রমাণ হিসাবে ‘শিশুকে শিক্ষা দিন’ অংশীদার ওই উদ্দেশ্যে বিশেষভাবে বিশ্বব্যাপী শিশুরা যারা শিক্ষায় অগ্রসর হতে কমতি রয়েছে তাদের বিশেষ সংখ্যা কমিয়ে আনছে।

কাতার এয়ারলাইন্স অরবিজ চ্যারিটেবল ট্রাস্ট, সেভ দি ড্রিম (ইন্টারন্যাশনাল সেন্টার ফর স্পোর্টস সিকিউরিটি) এবং আরও সামাজিক প্রকল্প ও সম্প্রদায় সহায়ক দাতব্য প্রতিষ্ঠানের সহিতও বারবার কাজ করছে।

এয়ারলাইন্সটি ডিসেম্বর, ১৯৯৫ সালে বাংলাদেশের রাজধানী ঢাকায় তাদের প্রথম ফ্লাইট শুরু করে এবং বর্তমানে সিটি হতে প্রতি সপ্তাহে ১৪ হাজার সিট পর্যন্ত সেবা দিয়ে দোহা ও ঢাকায় প্রতিদিন তিনটি ফ্লাইট সেবা প্রদান করছে। এয়ারলাইন্সটি ঢাকা হতে জিসিস ইউরোপ ও আমেরিকাসহ বিশ্বব্যাপী ১৬০টির বেশি গন্তব্যস্থানের সঙ্গে সংযুক্ত।

কাতার এয়ারওয়েজ কার্গো বর্তমানে বাংলাদেশের ভিতর ও বাইরে ১০০০ টনের বেশি সাপ্তাহিক কার্গো ক্ষমতা অফার করে প্রতি সপ্তাহে আটটি ফ্রাইটার পরিচালনা করছে।

Tag :
আপলোডকারীর তথ্য

সুবিধাবঞ্চিত ৫০০ শিশুকে খেলনা বক্স দিল কাতার এয়ারওয়েজ

আপডেট টাইম : ১১:২০ পূর্বাহ্ন, শনিবার, ৭ সেপ্টেম্বর ২০১৯

বাঙালী কণ্ঠ ডেস্কঃ বাংলাদেশ-কাতার এয়ারওয়েজ এবং কাতার এয়ারওয়েজ কার্গো, কাতার রেড ক্রিসেন্ট সোসাইটি এন্ড চ্যারিটি অর্গানাইজেশন বক্স অফ হ্যাপিনেসের সঙ্গে অংশীদারিত্বে রয়েছে-বক্স অফ হ্যাপিনেস। বৃহস্পতিবার বাংলাদেশে সুবিধাবঞ্চিত স্কুল শিশুদের ৫০০ বক্স খেলনা প্রদান করেছে।

অভিনেতা জাহিদ হাসান, শমী কায়সার এবং কাতার এয়ারওয়েজের কান্ট্রি ম্যানেজার-বাংলাদেশ জয় প্রকাশ নায়ার খেলনার বক্সসহ আলোর খোঁজে, হাসিমুখ সমাজ কল্যাণ সংস্থা এবং চট্টগ্রাম গ্রামার কমিউনিটি স্কুল হতে শিশুদের সঙ্গে হোটেল সারিনাতে উপস্থিত ছিলেন। নায়ার মঙ্গলবারও ইন্টারন্যাশনাল সেন্টার ফর ডাইরিয়া রিসার্সে উপস্থিত থেকে অপুষ্টিতে ভোগা এক বছর বয়সী শিশুদের খেলনার বক্স প্রদান করেন।

আলোর খোঁজে, হাসিমুখ সমাজ কল্যাণ সংস্থা এবং চট্টগ্রাম গ্রামার কমিউনিটি স্কুল সকগুলো এমন স্কুল যারা সক্রিয় স্বেচ্ছাসেবী কর্মসূচীর মাধ্যমে বজায় থাকে, যেখানে সুবিধাবঞ্চিত অঙ্গন হতে শিশুদের তাদের পরিবেশে একটি ইতিবাচক পরিবর্তন তৈরি করতে সাহায্য করার জন্য শিক্ষা প্রদান করা হয়।

কাতার এয়ারওয়েজের কান্ট্রি ম্যানেজার জনাব জয় প্রকাশ নায়ার বলেন, কাতার এয়ারওয়েজে, আমরা সম্প্রদায়ের জন্য আলোকিত পরিবেশ তৈরি করতে নিবেদিত এবং আমরা বক্স অব হ্যাপিনেসের মত দাতব্য প্রতিষ্ঠানকে সহায়তা করতে পেরে আনন্দিত, যা বিশ্বব্যাপী আবশ্যক শিশুদের বসবাসের আনন্দ বহন করে।

কাতারের রাষ্ট্রের জাতীয় বাহক হিসাবে, এয়ারলাইনটি বিশ্বজুড়ে সম্প্রদায়ে একটি কর্পোরেট সিটিজেন হিসাবে এটার ভূমিকা অন্তর্ভুক্ত করে, এয়ারলাইন্স কর্তৃক প্রমাণ হিসাবে ‘শিশুকে শিক্ষা দিন’ অংশীদার ওই উদ্দেশ্যে বিশেষভাবে বিশ্বব্যাপী শিশুরা যারা শিক্ষায় অগ্রসর হতে কমতি রয়েছে তাদের বিশেষ সংখ্যা কমিয়ে আনছে।

কাতার এয়ারলাইন্স অরবিজ চ্যারিটেবল ট্রাস্ট, সেভ দি ড্রিম (ইন্টারন্যাশনাল সেন্টার ফর স্পোর্টস সিকিউরিটি) এবং আরও সামাজিক প্রকল্প ও সম্প্রদায় সহায়ক দাতব্য প্রতিষ্ঠানের সহিতও বারবার কাজ করছে।

এয়ারলাইন্সটি ডিসেম্বর, ১৯৯৫ সালে বাংলাদেশের রাজধানী ঢাকায় তাদের প্রথম ফ্লাইট শুরু করে এবং বর্তমানে সিটি হতে প্রতি সপ্তাহে ১৪ হাজার সিট পর্যন্ত সেবা দিয়ে দোহা ও ঢাকায় প্রতিদিন তিনটি ফ্লাইট সেবা প্রদান করছে। এয়ারলাইন্সটি ঢাকা হতে জিসিস ইউরোপ ও আমেরিকাসহ বিশ্বব্যাপী ১৬০টির বেশি গন্তব্যস্থানের সঙ্গে সংযুক্ত।

কাতার এয়ারওয়েজ কার্গো বর্তমানে বাংলাদেশের ভিতর ও বাইরে ১০০০ টনের বেশি সাপ্তাহিক কার্গো ক্ষমতা অফার করে প্রতি সপ্তাহে আটটি ফ্রাইটার পরিচালনা করছে।