ঢাকা , শুক্রবার, ১৫ নভেম্বর ২০২৪, ১ অগ্রহায়ণ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ

গতি পেয়ে হেরিকেন ইরমা ফ্লোরিডামুখী

বাঙালী কণ্ঠ নিউজঃ ঘূর্ণিঝড় ইরমা ৫ নম্বর ক্যাটাগরিতে কিউবায় আছড়ে পড়ার পর ফের প্রচণ্ড গতিতে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের ফ্লোরিডার দিকে ধেয়ে চলেছে।

শুক্রবার শেষরাতে কিউবার কামাগুয়ে আর্কিপেলাগোতে আঘাত হানার সময় এর কেন্দ্রস্থলে বাতাসের গতিবেগ ছিল ঘণ্টায় ২৬০ কিলোমিটার (১৬০ মাইল)।

এরপর মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের ফ্লোরিডা রাজ্যের দিকে ধেয়ে যেতে শুরু করে। রোববার এ রাজ্যে তীব্রগতিতে আছড়ে পড়তে পারে।

এদিকে, ফ্লোরিডা অঙ্গরাজ্যের লাখ লাখ মানুষকে নিরাপদ আশ্রয়ে যেতে বলা হয়েছে। আবহাওয়ার এক সতর্কবার্তায় বলা হয়েছে, রোববার সকাল নাগাদ তীব্রগতিতে ইরমা ফ্লোরিডার উপকূলে আছড়ে পড়তে পারে। এতে ব্যাপক ধ্বংসযজ্ঞের আশঙ্কা করা হচ্ছে। কারণ হিসেবে বলা হয়েছে, যখন এটি আছড়ে পড়বে, তখন বাতাসে প্রচণ্ড গতি থাকবে। সেই সঙ্গে বন্যায় প্লাবিত হতে পারে রাজ্যটি।

ঘূর্ণিঝড় ইরমা এর আগে হেরিকেনের রূপ নিয়ে ক্যারিবীয় অঞ্চল তারস্ক ও ক্যায়কস দ্বীপে পর পর আঘাত হানলে অন্তত ২১ জন নিহত হন।

এর আগে ২০১০ সালে এরকমই এক ঘূর্ণিঝড়ের ফলে হাইতিতে বন্যা হয়। এসময় সেখানে ঘরবাড়ি যেভাবে ক্ষয়ক্ষতি হয়,তা আজও পুনর্নিমাণ করা যায়নি।

Tag :
আপলোডকারীর তথ্য

Bangal Kantha

গতি পেয়ে হেরিকেন ইরমা ফ্লোরিডামুখী

আপডেট টাইম : ০৬:৪১ পূর্বাহ্ন, শনিবার, ৯ সেপ্টেম্বর ২০১৭

বাঙালী কণ্ঠ নিউজঃ ঘূর্ণিঝড় ইরমা ৫ নম্বর ক্যাটাগরিতে কিউবায় আছড়ে পড়ার পর ফের প্রচণ্ড গতিতে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের ফ্লোরিডার দিকে ধেয়ে চলেছে।

শুক্রবার শেষরাতে কিউবার কামাগুয়ে আর্কিপেলাগোতে আঘাত হানার সময় এর কেন্দ্রস্থলে বাতাসের গতিবেগ ছিল ঘণ্টায় ২৬০ কিলোমিটার (১৬০ মাইল)।

এরপর মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের ফ্লোরিডা রাজ্যের দিকে ধেয়ে যেতে শুরু করে। রোববার এ রাজ্যে তীব্রগতিতে আছড়ে পড়তে পারে।

এদিকে, ফ্লোরিডা অঙ্গরাজ্যের লাখ লাখ মানুষকে নিরাপদ আশ্রয়ে যেতে বলা হয়েছে। আবহাওয়ার এক সতর্কবার্তায় বলা হয়েছে, রোববার সকাল নাগাদ তীব্রগতিতে ইরমা ফ্লোরিডার উপকূলে আছড়ে পড়তে পারে। এতে ব্যাপক ধ্বংসযজ্ঞের আশঙ্কা করা হচ্ছে। কারণ হিসেবে বলা হয়েছে, যখন এটি আছড়ে পড়বে, তখন বাতাসে প্রচণ্ড গতি থাকবে। সেই সঙ্গে বন্যায় প্লাবিত হতে পারে রাজ্যটি।

ঘূর্ণিঝড় ইরমা এর আগে হেরিকেনের রূপ নিয়ে ক্যারিবীয় অঞ্চল তারস্ক ও ক্যায়কস দ্বীপে পর পর আঘাত হানলে অন্তত ২১ জন নিহত হন।

এর আগে ২০১০ সালে এরকমই এক ঘূর্ণিঝড়ের ফলে হাইতিতে বন্যা হয়। এসময় সেখানে ঘরবাড়ি যেভাবে ক্ষয়ক্ষতি হয়,তা আজও পুনর্নিমাণ করা যায়নি।