ঢাকা , শুক্রবার, ২৭ সেপ্টেম্বর ২০২৪, ১১ আশ্বিন ১৪৩১ বঙ্গাব্দ

মানবাধিকার ইস্যুতে চীনকে শতাধিক দেশ সমর্থন দিয়েছে: মুখপাত্র

মঙ্গলবার জাতিসংঘের মানবাধিকার পরিষদের ৫৭তম অধিবেশনে, সিনচিয়াং, হংকং ও সিচাংসহ বিভিন্ন ইস্যুতে, চীনের অবস্থানের প্রতি সমর্থন জানিয়েছে বহু দেশ। এ সব দেশ মানবাধিকার ইস্যুর রাজনীতিকরণের বিরোধিতাও করেছে।

বুধবার চীনের পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের মুখপাত্র লিন চিয়ান বেইজিংয়ে এক নিয়মিত সাংবাদিক সম্মেলনে এ কথা বলেন।

তিনি বলেন, গতকাল (মঙ্গলবার) জেনিভাতে অনুষ্ঠিত জাতিসংঘের মানবাধিকার পরিষেদের অধিবেশনে যুক্তরাষ্ট্রসহ কয়েকটি দেশ, মানবাধিকার ইস্যুতে, চীনকে লক্ষ্য করে আপত্তিকর বক্তব্য দেয়। এর প্রতিক্রিয়ায় শতাধিক দেশ চীনের অবস্থানকে সমর্থন করে এবং যৌথ ও স্বতন্ত্র বক্তৃতার মাধ্যমে মানবাধিকার ইস্যুর রাজনীতিকরণের বিরোধিতা করে।

মুখপাত্র জানান, কিউবা প্রায় ৮০টি দেশের পক্ষে একটি যৌথ-ভাষণে বলেছে, হংকং ও সিচাং চীনের অভ্যন্তরীণ বিষয়। এ ইস্যুকে রাজনীতিকরণ করা বা এ ধরনের ইস্যুতে দ্বৈতনীতি গ্রহণ ঠিক নয়। অন্য দেশের অভ্যন্তরীণ বিষয়ে হস্তক্ষেপ বন্ধ করতে এবং জাতিসংঘ সনদের উদ্দেশ্য ও নীতিমালা মেনে চলতেও ভাষণে সংশ্লিষ্ট সকল দেশের প্রতি আহ্বান জানানো হয়।

Tag :
আপলোডকারীর তথ্য

Bangal Kantha

মানবাধিকার ইস্যুতে চীনকে শতাধিক দেশ সমর্থন দিয়েছে: মুখপাত্র

আপডেট টাইম : ১৮ ঘন্টা আগে

মঙ্গলবার জাতিসংঘের মানবাধিকার পরিষদের ৫৭তম অধিবেশনে, সিনচিয়াং, হংকং ও সিচাংসহ বিভিন্ন ইস্যুতে, চীনের অবস্থানের প্রতি সমর্থন জানিয়েছে বহু দেশ। এ সব দেশ মানবাধিকার ইস্যুর রাজনীতিকরণের বিরোধিতাও করেছে।

বুধবার চীনের পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের মুখপাত্র লিন চিয়ান বেইজিংয়ে এক নিয়মিত সাংবাদিক সম্মেলনে এ কথা বলেন।

তিনি বলেন, গতকাল (মঙ্গলবার) জেনিভাতে অনুষ্ঠিত জাতিসংঘের মানবাধিকার পরিষেদের অধিবেশনে যুক্তরাষ্ট্রসহ কয়েকটি দেশ, মানবাধিকার ইস্যুতে, চীনকে লক্ষ্য করে আপত্তিকর বক্তব্য দেয়। এর প্রতিক্রিয়ায় শতাধিক দেশ চীনের অবস্থানকে সমর্থন করে এবং যৌথ ও স্বতন্ত্র বক্তৃতার মাধ্যমে মানবাধিকার ইস্যুর রাজনীতিকরণের বিরোধিতা করে।

মুখপাত্র জানান, কিউবা প্রায় ৮০টি দেশের পক্ষে একটি যৌথ-ভাষণে বলেছে, হংকং ও সিচাং চীনের অভ্যন্তরীণ বিষয়। এ ইস্যুকে রাজনীতিকরণ করা বা এ ধরনের ইস্যুতে দ্বৈতনীতি গ্রহণ ঠিক নয়। অন্য দেশের অভ্যন্তরীণ বিষয়ে হস্তক্ষেপ বন্ধ করতে এবং জাতিসংঘ সনদের উদ্দেশ্য ও নীতিমালা মেনে চলতেও ভাষণে সংশ্লিষ্ট সকল দেশের প্রতি আহ্বান জানানো হয়।