ঢাকা , বৃহস্পতিবার, ১৪ নভেম্বর ২০২৪, ৩০ কার্তিক ১৪৩১ বঙ্গাব্দ

প্রশ্ন ফাঁস ঠেকানো সম্ভব বলে জানিয়েছেন : মোস্তাফা জব্বার

বাঙালী কণ্ঠ নিউজঃ ডিজিটাল উপায়ে প্রশ্ন ফাঁস ঠেকানো সম্ভব বলে জানিয়েছেন ডাক,  টেলিযোগাযোগ এবং তথ্যপ্রযুক্তি মন্ত্রী মোস্তাফা জব্বার। গতকাল শনিবার বিকালে রাজধানীর আগারগাঁওয়ের এলজিইডি ভবনে আয়োজিত শিক্ষার ডিজিটাল রূপান্তর শীর্ষক এক সম্মেলনে তিনি এ মন্তব্য করেন। সম্মেলনে দেশের বর্তমান শিক্ষাব্যবস্থাকে ডিজিটাল করার বিভিন্ন উপায় সম্পর্কে আলোকপাত করা হয়।

মোস্তাফা জব্বার বলেন, শিশুদের আর চক ডাস্টার টেবিল চেয়ারে পড়ানো যাবে না। তাদের কম্পিউটারের মাধ্যমে শেখাতে হবে। কারণ, এখন আর শিশুরা স্কুলে আগ্রহ ধরে রাখতে পারে না। তারা ডিজিটালের ছোঁয়া পেয়েছে। মন্ত্রী বলেন, প্রাথমিক পর্যায়ে শিশুদের শিক্ষার জন্য সফটওয়্যার তৈরিতে কাজ করেছি। বর্তমানে সাতটি সফটওয়্যার তুলে দেওয়ার মতো অবস্থায় এসে পৌঁছেছি।

শিক্ষার ডিজিটাল রূপান্তর সময়ের দাবি উল্লেখ করে মোস্তাফা জব্বার বলেন, শিক্ষার ডিজিটাল রূপান্তর বাংলাদেশে বাস্তবায়নের চেষ্টা চলছে। ১৭৬০ সালের যে শিক্ষা ব্যবস্থা ছিল তা এখনো বিদ্যমান রয়েছে। এর পরিবর্তন না আনলে ডিজিটাল শিক্ষাব্যবস্খার অগ্রগতি সম্ভব নয়।

Tag :
আপলোডকারীর তথ্য

Bangal Kantha

প্রশ্ন ফাঁস ঠেকানো সম্ভব বলে জানিয়েছেন : মোস্তাফা জব্বার

আপডেট টাইম : ০৫:০৮ পূর্বাহ্ন, রবিবার, ১৮ ফেব্রুয়ারী ২০১৮

বাঙালী কণ্ঠ নিউজঃ ডিজিটাল উপায়ে প্রশ্ন ফাঁস ঠেকানো সম্ভব বলে জানিয়েছেন ডাক,  টেলিযোগাযোগ এবং তথ্যপ্রযুক্তি মন্ত্রী মোস্তাফা জব্বার। গতকাল শনিবার বিকালে রাজধানীর আগারগাঁওয়ের এলজিইডি ভবনে আয়োজিত শিক্ষার ডিজিটাল রূপান্তর শীর্ষক এক সম্মেলনে তিনি এ মন্তব্য করেন। সম্মেলনে দেশের বর্তমান শিক্ষাব্যবস্থাকে ডিজিটাল করার বিভিন্ন উপায় সম্পর্কে আলোকপাত করা হয়।

মোস্তাফা জব্বার বলেন, শিশুদের আর চক ডাস্টার টেবিল চেয়ারে পড়ানো যাবে না। তাদের কম্পিউটারের মাধ্যমে শেখাতে হবে। কারণ, এখন আর শিশুরা স্কুলে আগ্রহ ধরে রাখতে পারে না। তারা ডিজিটালের ছোঁয়া পেয়েছে। মন্ত্রী বলেন, প্রাথমিক পর্যায়ে শিশুদের শিক্ষার জন্য সফটওয়্যার তৈরিতে কাজ করেছি। বর্তমানে সাতটি সফটওয়্যার তুলে দেওয়ার মতো অবস্থায় এসে পৌঁছেছি।

শিক্ষার ডিজিটাল রূপান্তর সময়ের দাবি উল্লেখ করে মোস্তাফা জব্বার বলেন, শিক্ষার ডিজিটাল রূপান্তর বাংলাদেশে বাস্তবায়নের চেষ্টা চলছে। ১৭৬০ সালের যে শিক্ষা ব্যবস্থা ছিল তা এখনো বিদ্যমান রয়েছে। এর পরিবর্তন না আনলে ডিজিটাল শিক্ষাব্যবস্খার অগ্রগতি সম্ভব নয়।