ঢাকা , বুধবার, ২২ জানুয়ারী ২০২৫, ৯ মাঘ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ

জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসনিক ভবন ঘুরে ঘুরে বঙ্গবন্ধুর ছবি বের করলেন তারা

জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়ে (জাবি) প্রশাসনিক ভবন থেকে বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের ছবি সরিয়ে ফেলেছেন বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের বিশ্ববিদ্যালয় শাখার নেতাকর্মীরা।

আজ বৃহস্পতিবার দুপুর ১টায় প্রশাসনিক ভবন থেকে ঘুরে ঘুরে বঙ্গবন্ধুর ছবি খুঁজে বের করেন তারা। এ সময় ভবনের তৃতীয় তলায় কাউন্সিল কক্ষ থেকে শেখ মুজিবুর রহমানের ছবি নামিয়ে ফেলে তারা।

বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রশাসনিক ভবনে ‘মুজিববাদের আস্তানা, ভেঙে দাও, ঘুরিয়ে দাও’, ‘মুজিবের গদিতে, আগুন জ্বালো একসাথে’, ‘মুজিববাদের ঠিকানা, এই বাংলায় হবে না’ স্লোগান দিতে দেখা যায়।

সমন্বয়ক তৌহিদ আহমেদ সিয়াম বলেন, ‘ছাত্র-জনতার রক্তের বিনিময়ে আমরা এই দেশ থেকে খুনি ফ্যাসিস্ট হাসিনাকে দেশ থেকে বিতাড়িত করেছি। খুনি হাসিনা যার আদর্শকে পুঁজি করে সারাদেশে ফ্যাসিস্টের জন্ম দিয়েছিল, সেই ফ্যাসিস্টের সবচেয়ে বড়ো ভগবান ছিল ফ্যাসিস্ট মুজিব। এই বাংলাদেশে ফ্যাসিস্ট মুজিবের ঠিকানা হবে না। সেই জায়গা থেকে আমরা দেখেছি রাষ্ট্রীয় পর্যায় থেকে মুজিবের ছবি সরানো হয়েছে। সেই থেকে আমরা বলেছিলাম, জাহাঙ্গীরনগরে কোনো মুজিবের ছবি থাকবে না। সেই পরিপ্রেক্ষিতে জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রশাসনিক ভবন থেকে মুজিবের ছবি সরানোর মাধ্যমে আমরা মুজিব মুক্ত করেছি।’

Tag :
আপলোডকারীর তথ্য

Bangal Kantha

জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসনিক ভবন ঘুরে ঘুরে বঙ্গবন্ধুর ছবি বের করলেন তারা

আপডেট টাইম : ১১:৩৮ পূর্বাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ১৪ নভেম্বর ২০২৪

জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়ে (জাবি) প্রশাসনিক ভবন থেকে বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের ছবি সরিয়ে ফেলেছেন বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের বিশ্ববিদ্যালয় শাখার নেতাকর্মীরা।

আজ বৃহস্পতিবার দুপুর ১টায় প্রশাসনিক ভবন থেকে ঘুরে ঘুরে বঙ্গবন্ধুর ছবি খুঁজে বের করেন তারা। এ সময় ভবনের তৃতীয় তলায় কাউন্সিল কক্ষ থেকে শেখ মুজিবুর রহমানের ছবি নামিয়ে ফেলে তারা।

বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রশাসনিক ভবনে ‘মুজিববাদের আস্তানা, ভেঙে দাও, ঘুরিয়ে দাও’, ‘মুজিবের গদিতে, আগুন জ্বালো একসাথে’, ‘মুজিববাদের ঠিকানা, এই বাংলায় হবে না’ স্লোগান দিতে দেখা যায়।

সমন্বয়ক তৌহিদ আহমেদ সিয়াম বলেন, ‘ছাত্র-জনতার রক্তের বিনিময়ে আমরা এই দেশ থেকে খুনি ফ্যাসিস্ট হাসিনাকে দেশ থেকে বিতাড়িত করেছি। খুনি হাসিনা যার আদর্শকে পুঁজি করে সারাদেশে ফ্যাসিস্টের জন্ম দিয়েছিল, সেই ফ্যাসিস্টের সবচেয়ে বড়ো ভগবান ছিল ফ্যাসিস্ট মুজিব। এই বাংলাদেশে ফ্যাসিস্ট মুজিবের ঠিকানা হবে না। সেই জায়গা থেকে আমরা দেখেছি রাষ্ট্রীয় পর্যায় থেকে মুজিবের ছবি সরানো হয়েছে। সেই থেকে আমরা বলেছিলাম, জাহাঙ্গীরনগরে কোনো মুজিবের ছবি থাকবে না। সেই পরিপ্রেক্ষিতে জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রশাসনিক ভবন থেকে মুজিবের ছবি সরানোর মাধ্যমে আমরা মুজিব মুক্ত করেছি।’