ঢাকা , শুক্রবার, ২০ ডিসেম্বর ২০২৪, ৬ পৌষ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ

মিরপুরে শহীদ বুদ্ধিজীবী স্মৃতিসৌধে জনতার ঢল

শহীদ বুদ্ধিজীবীদের স্মরণে শ্রদ্ধা নিবেদনে ঢল নেমেছে সাধারণ মানুষের। আজ শনিবার প্রথম প্রহরে রাজধানীর মিরপুর শহীদ বুদ্ধিজীবী স্মৃতিসৌধে শ্রদ্ধা নিবেদনের এমন চিত্র দেখা গেছে।

এদিন সূর্যোদয়ের প্রথম প্রহরে বুদ্ধিজীবীদের প্রতি সর্বপ্রথম শ্রদ্ধা নিবেদন করেন রাষ্ট্রপতি মো. সাহাবুদ্দিন ও প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূস।

এ সময় বিউগলে বাজানো হয় করুণ সুর। শহীদদের প্রতি শ্রদ্ধা জানিয়ে গার্ড অব অনার প্রদান করে তিন বাহিনীর একটি চৌকস দল।

পরে রাষ্ট্রপতি মো. সাহাবুদ্দিন ও প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূস- এর শ্রদ্ধা নিবেদন শেষে ঢল নামতে শুরু করে সাধারণ মানুষের। বিভিন্ন দলীয় ও অঙ্গ সংগঠনের ব্যানারে দলবদ্ধভাবে এসে শ্রদ্ধা নিবেদন করেন সর্বস্তরের মানুষ।

এসময় বিএনপির বিভিন্ন অঙ্গ সংগঠনের নেতাকর্মীদের দলীয় বিভিন্ন স্লোগান দিতেও দেখা যায়।

প্রসঙ্গত, মহান মুক্তিযুদ্ধে পরাজয় নিশ্চিত জেনে ১৯৭১ সালের এ দিনে দখলদার পাকিস্তানি হানাদার বাহিনী বাঙালি জাতিকে মেধাশূন্য করার ঘৃণ্য চক্রান্ত করে। এ দেশীয় দোসর রাজাকার, আল-বদর, আল-শামসদের নিয়ে শিক্ষক, বিজ্ঞানী, চিন্তক, সাহিত্যিক, সাংবাদিক, শিল্পী, চিকিৎসক, প্রকৌশলী, আইনজীবী, ক্রীড়াবিদ, সরকারি কর্মকর্তাসহ বহু মানুষকে হত্যা করে তারা।

সেই থেকে দিনটি শহিদ বুদ্ধিজীবী দিবস হিসেবে পালিত হয়ে আসছে।

Tag :
আপলোডকারীর তথ্য

Bangal Kantha

জনপ্রিয় সংবাদ

মিরপুরে শহীদ বুদ্ধিজীবী স্মৃতিসৌধে জনতার ঢল

আপডেট টাইম : ০৪:৪৩ পূর্বাহ্ন, শনিবার, ১৪ ডিসেম্বর ২০২৪

শহীদ বুদ্ধিজীবীদের স্মরণে শ্রদ্ধা নিবেদনে ঢল নেমেছে সাধারণ মানুষের। আজ শনিবার প্রথম প্রহরে রাজধানীর মিরপুর শহীদ বুদ্ধিজীবী স্মৃতিসৌধে শ্রদ্ধা নিবেদনের এমন চিত্র দেখা গেছে।

এদিন সূর্যোদয়ের প্রথম প্রহরে বুদ্ধিজীবীদের প্রতি সর্বপ্রথম শ্রদ্ধা নিবেদন করেন রাষ্ট্রপতি মো. সাহাবুদ্দিন ও প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূস।

এ সময় বিউগলে বাজানো হয় করুণ সুর। শহীদদের প্রতি শ্রদ্ধা জানিয়ে গার্ড অব অনার প্রদান করে তিন বাহিনীর একটি চৌকস দল।

পরে রাষ্ট্রপতি মো. সাহাবুদ্দিন ও প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূস- এর শ্রদ্ধা নিবেদন শেষে ঢল নামতে শুরু করে সাধারণ মানুষের। বিভিন্ন দলীয় ও অঙ্গ সংগঠনের ব্যানারে দলবদ্ধভাবে এসে শ্রদ্ধা নিবেদন করেন সর্বস্তরের মানুষ।

এসময় বিএনপির বিভিন্ন অঙ্গ সংগঠনের নেতাকর্মীদের দলীয় বিভিন্ন স্লোগান দিতেও দেখা যায়।

প্রসঙ্গত, মহান মুক্তিযুদ্ধে পরাজয় নিশ্চিত জেনে ১৯৭১ সালের এ দিনে দখলদার পাকিস্তানি হানাদার বাহিনী বাঙালি জাতিকে মেধাশূন্য করার ঘৃণ্য চক্রান্ত করে। এ দেশীয় দোসর রাজাকার, আল-বদর, আল-শামসদের নিয়ে শিক্ষক, বিজ্ঞানী, চিন্তক, সাহিত্যিক, সাংবাদিক, শিল্পী, চিকিৎসক, প্রকৌশলী, আইনজীবী, ক্রীড়াবিদ, সরকারি কর্মকর্তাসহ বহু মানুষকে হত্যা করে তারা।

সেই থেকে দিনটি শহিদ বুদ্ধিজীবী দিবস হিসেবে পালিত হয়ে আসছে।