ঢাকা , শনিবার, ২৮ ডিসেম্বর ২০২৪, ১৪ পৌষ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ
সংবাদ শিরোনাম :
মহাখালীতে আবাসিক ভবনে আগুন, নিয়ন্ত্রণে ফায়ার সার্ভিসের ২ ইউনিট ভোটার হওয়ার ন্যূনতম বয়সসীমা প্রধান উপদেষ্টার বক্তব্যে আপত্তি বিএনপি মহাসচিবের মাহফিলে গিয়ে নিখোঁজ কৃষকের মরদেহ মিললো আম গাছে নদী বাঁচাতে প্রয়োজনে দু’চারটি ফ্যাক্টরি বন্ধ করে দেয়া হবে যারা অর্থ নিয়ে দেশ ছেড়েছে তাদের অর্থ ফেরাতে চেষ্টা চলছে: গভর্নর প্রাণিসম্পদ মন্ত্রণালয়ের দুর্নীতির বিচার হবে: উপদেষ্টা ফরিদা আখতার শীতের সবজিতে ভরপুর বাজার, কমেছে দাম ২৫ বছর বয়সেই না ফেরার দেশে জনপ্রিয় আরজে স্বস্তি ফিরছে পেঁয়াজের বাজারে নান্দাইলে মাদ্রাসা ছাত্রী ধর্ষণ ও হত্যা আসামিরা গ্রেপ্তার না হওয়ায় পরিবারের ক্ষোভ

স্মৃতিশক্তি বাড়াবে যে ৫ টি পানীয়

বাঙালী কণ্ঠ ডেস্কঃ শারীরিকভাবে সুস্থ থাকার পাশাপাশি মানসিকভাবে সুস্থ থাকাও অনেক জরুরী। মানসিক চাপ,উদ্বেগ,স্মৃতিশক্তি কমে যাওয়া ইত্যাদি কারণে মস্তিষ্কের ক্রিয়াকলাপে ক্ষতি হতে পারে। বিশেষজ্ঞরা মনে করেন, প্রতিদিনের খাদ্য তালিকায় কিছুটা সংযোজন বিয়োজন করলে আপনার বুদ্ধি খুলবে এবং স্মৃতিশক্তিও আগের চেয়ে বাড়বে।

জামের মিল্ক শেক:     

দুধের উপকারিতার কথা আমাদের বলার অপেক্ষা রাখে না। দুধের সাথে জাম মিশিয়ে মিল্ক শেক বানিয়ে খেলে মস্তিষ্কে রক্ত চলাচল বৃদ্ধি পায়। জাম ব্লাড প্রেসারের পরিমাণ ঠিক রাখে শরীরে। সেই সাথে কোলেস্টোরেলের পরিমাণ কমায়। এতে করে মস্তিষ্ক ভালো থাকে এবং স্মৃতিশক্তি বৃদ্ধি পায়।

ডালিমের রস:

ডালিমে প্রচুর পরমাণে অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট রয়েছে যা কোষকে ক্ষতির হাত থেকে রক্ষা করে। এছাড়া ডালিম খেলে ব্লাড সার্কুলেশন স্বাভাবিক থাকে যা মস্তিষ্কে অক্সিজেন সরবরাহ করে। দুপুরে খাবারের আগে বা পরে  ডালিমের শরবত খেলে মস্কিষ্ক সুস্থও স্বাভাবিক থাকে এবং স্মৃতিশক্তি বাড়ে।

কোকোয়া:

কোকোয়ার উপকারিতার কথা একবারে বলে শেষ করা যাবে না। হার্টের অবস্থার উন্নতি,স্মৃতিশক্তি বাড়াতে, রক্তচাপ কমাতে ম্যাজিকের মত কাজ করে কোকোয়া। এছাড়া স্নায়ুতন্ত্রকে শিথিল রাখতে সাহায্য করে। খাবার তালিকায় কোকোয়ার শরবত রাখলে মস্তিষ্কের কার্যকারিতা উন্নত হয়। তবে চিনি ,ক্রিম বা অতিরিক্তি দুধ কোনটাই যোগ করবেন না কোকোয়ার সাথে এতে করে ভালো গুণটি চলে যেতে পারে।

বিটরুট:

বিটরুটকে বলা হয় পুষ্টির অন্যতম উৎস। খনিজ পদার্থ, ভিটামিন, অ্যান্টিঅক্সিডেন্টস এবং ফাইবার সবকিছুই রয়েছে বিটরুটে।বিটুরট স্বাভাবিকভাবেই মস্তিষ্কের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বৃদ্ধি করে। বিটরুট নাইট্রিক এসিডের অন্যতম একটি উৎস যা মস্তিষ্কের রক্ত সঞ্চালন ঠিক রাখতে সাহায্য করে। এতে করে স্মৃতিশক্তি বাড়ে।

গ্রিন টি:

গ্রিন টি শুধুমাত্র ওজন কমাতে সাহায্যই করে না স্মৃতিশক্তি বাড়াতেও গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখে। মস্তিষ্কে থাকা অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট দুশ্চিন্তা কমাতে সাহায্য করে। এছাড়া এই উপাদানটির উপস্থিতি নিউরোট্রান্সমিটারের ক্রিয়াকলাপ বাড়াতে সাহায্য করে এতে করে উদ্বেগ, অতিরিক্ত মেজাজ কমে। সেই সাথে স্মৃতিশক্তিও বাড়ে।

সূত্র: টাইমস অফ ইন্ডিয়া

Tag :
আপলোডকারীর তথ্য

Bangal Kantha

জনপ্রিয় সংবাদ

মহাখালীতে আবাসিক ভবনে আগুন, নিয়ন্ত্রণে ফায়ার সার্ভিসের ২ ইউনিট

স্মৃতিশক্তি বাড়াবে যে ৫ টি পানীয়

আপডেট টাইম : ০২:৪২ পূর্বাহ্ন, শনিবার, ১০ অক্টোবর ২০২০

বাঙালী কণ্ঠ ডেস্কঃ শারীরিকভাবে সুস্থ থাকার পাশাপাশি মানসিকভাবে সুস্থ থাকাও অনেক জরুরী। মানসিক চাপ,উদ্বেগ,স্মৃতিশক্তি কমে যাওয়া ইত্যাদি কারণে মস্তিষ্কের ক্রিয়াকলাপে ক্ষতি হতে পারে। বিশেষজ্ঞরা মনে করেন, প্রতিদিনের খাদ্য তালিকায় কিছুটা সংযোজন বিয়োজন করলে আপনার বুদ্ধি খুলবে এবং স্মৃতিশক্তিও আগের চেয়ে বাড়বে।

জামের মিল্ক শেক:     

দুধের উপকারিতার কথা আমাদের বলার অপেক্ষা রাখে না। দুধের সাথে জাম মিশিয়ে মিল্ক শেক বানিয়ে খেলে মস্তিষ্কে রক্ত চলাচল বৃদ্ধি পায়। জাম ব্লাড প্রেসারের পরিমাণ ঠিক রাখে শরীরে। সেই সাথে কোলেস্টোরেলের পরিমাণ কমায়। এতে করে মস্তিষ্ক ভালো থাকে এবং স্মৃতিশক্তি বৃদ্ধি পায়।

ডালিমের রস:

ডালিমে প্রচুর পরমাণে অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট রয়েছে যা কোষকে ক্ষতির হাত থেকে রক্ষা করে। এছাড়া ডালিম খেলে ব্লাড সার্কুলেশন স্বাভাবিক থাকে যা মস্তিষ্কে অক্সিজেন সরবরাহ করে। দুপুরে খাবারের আগে বা পরে  ডালিমের শরবত খেলে মস্কিষ্ক সুস্থও স্বাভাবিক থাকে এবং স্মৃতিশক্তি বাড়ে।

কোকোয়া:

কোকোয়ার উপকারিতার কথা একবারে বলে শেষ করা যাবে না। হার্টের অবস্থার উন্নতি,স্মৃতিশক্তি বাড়াতে, রক্তচাপ কমাতে ম্যাজিকের মত কাজ করে কোকোয়া। এছাড়া স্নায়ুতন্ত্রকে শিথিল রাখতে সাহায্য করে। খাবার তালিকায় কোকোয়ার শরবত রাখলে মস্তিষ্কের কার্যকারিতা উন্নত হয়। তবে চিনি ,ক্রিম বা অতিরিক্তি দুধ কোনটাই যোগ করবেন না কোকোয়ার সাথে এতে করে ভালো গুণটি চলে যেতে পারে।

বিটরুট:

বিটরুটকে বলা হয় পুষ্টির অন্যতম উৎস। খনিজ পদার্থ, ভিটামিন, অ্যান্টিঅক্সিডেন্টস এবং ফাইবার সবকিছুই রয়েছে বিটরুটে।বিটুরট স্বাভাবিকভাবেই মস্তিষ্কের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বৃদ্ধি করে। বিটরুট নাইট্রিক এসিডের অন্যতম একটি উৎস যা মস্তিষ্কের রক্ত সঞ্চালন ঠিক রাখতে সাহায্য করে। এতে করে স্মৃতিশক্তি বাড়ে।

গ্রিন টি:

গ্রিন টি শুধুমাত্র ওজন কমাতে সাহায্যই করে না স্মৃতিশক্তি বাড়াতেও গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখে। মস্তিষ্কে থাকা অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট দুশ্চিন্তা কমাতে সাহায্য করে। এছাড়া এই উপাদানটির উপস্থিতি নিউরোট্রান্সমিটারের ক্রিয়াকলাপ বাড়াতে সাহায্য করে এতে করে উদ্বেগ, অতিরিক্ত মেজাজ কমে। সেই সাথে স্মৃতিশক্তিও বাড়ে।

সূত্র: টাইমস অফ ইন্ডিয়া