বাঙালী কণ্ঠ ডেস্কঃ গ্রীষ্মের তীব্র তাপমাত্রায় অতিষ্ঠ সকলে। এর মধ্যে আবার রমজান। কর্ম ব্যস্ততা আর রোজা থাকার পর সন্ধ্যায় ইফতারে কিছু স্বাস্থ্যকর ও পুষ্টিকর খাবার খাওয়ার প্রয়োজন হয়। ব্যস্তময় জীবনে মানুষ হাতের কাছে তাৎক্ষণিক প্রস্তুত যা পায় সেটাই স্বাচ্ছন্দ্যে গ্রহণ করে। এবার তাহলে ইফতারে আম রাখার উপকারিতা তুলে ধরা হলো-
ওজন নিয়ন্ত্রণ : যারা অনাকাঙ্ক্ষিত বেড়ে যাওয়া ওজন কমাতে চান তাদের জন্য আম খুবই উপকারী। পাকা মিষ্টি আমের থেকে কাঁচা আমে চিনির পরিমাণ কম থাকে। এটি আপনার ক্যালোরি খরচ করতে বিশেষ ভূমিকা রাখবে।
অম্লতা দূর করা : বুক জ্বালাপোড়া বা অম্লতার সমস্যা থাকলে কাঁচা আম থেকে মুক্তি পাবেন। এ জন্য ইফতারে অন্যান্য ফলমূলের সঙ্গে কাঁচা আম রাখতে পারেন।
অ্যাসিডিটির সমস্যা দূর করবে : খাদ্যাভ্যাসের জন্য অধিকাংশ মানুষই এই অ্যাসিডিটির সমস্যায় ভুগেন। রোজা রেখে ইফতারে কয়েক টুকরো কাঁচা আম খাওয়ার ফলে অ্যাসিডিটি থেকে মুক্তি পাওয়া যায়। এছাড়া হজমেও সহায়তা করবে।
রক্তের সমস্যা সমাধান : আয়রন বা লৌহ থাকায় রক্তস্বল্পতা সমস্যা সমাধানে কাঁচা আম বিশেষ ভূমিকা পালন করে।
ডায়াবেটিস নিয়ন্ত্রণ : যাদের ডায়াবেটিস রয়েছে তারা কাঁচা আম খেতে পারেন। ডায়াবেটিস নিয়ন্ত্রণে সহায়তা করে কাঁচা আম।
কোষ্ঠকাঠিন্যের সমস্যা সমাধান করে : কাঁচা আম খাওয়ার ফলে হজমজনিত সমস্যা থেকে মুক্তি পাওয়া যায়। এটি অন্ত্রকে পরিষ্কার করে এবং কোষ্ঠকাঠিন্যজনিত সমস্যা দূর করে। কাঁচা আম লবণ মাখিয়ে মধুসহ খেলে এই সমস্যা থেকে দ্রুতই সমাধান পাওয়া যায়।