ঢাকা , রবিবার, ২০ অক্টোবর ২০২৪, ৫ কার্তিক ১৪৩১ বঙ্গাব্দ

জাতীয় নির্বাচনের রোডম্যাপ: জুলাই থেকে দলগুলোর সঙ্গে সংলাপ

আগামী মধ্য জুলাই থেকে আগামী জাতীয় সংসদ নির্বাচনের বিষয়ে রাজনৈতিক দলগুলোর সঙ্গে সংলাপ শুরু করবে নির্বাচন কমিশন (ইসি)। নভেম্বর পর্যন্ত এই সংলাপ চলবে। এ রকম সাতটি বিষয় সামনে রেখে নির্বাচনের খসড়া রোডম্যাপ ঘোষণা করেছে কমিশন। আজ মঙ্গলবার নির্বাচন কমিশনের বৈঠক শেষে এই খসড়া রোডম্যাপ ঘোষণার কথা জানান প্রধান নির্বাচন কমিশনার (সিইসি) মো. নুরুল হুদা।

সিইসি বলেন, খসড়া রোডম্যাপে ইলেকট্রনিক ভোটিং মেশিন বা ইভিএমের বিষয়টি রাখা হয়নি। রাজনৈতিক দলগুলো না চাইলে ইভিএম ব্যবহার করা হবে না। তবে সংলাপে এই ইভিএমের বিষয়টি সামনে আনা হবে। তখন যদি রাজনৈতিক দলগুলো মনে করে, এটা (ইভিএম) দরকার, তাহলে তা ব্যবহার করা হবে নইলে না—এটা পরিষ্কার।

সংবিধান অনুযায়ী সরকারের মেয়াদ শেষ হওয়ার ৯০ দিনের আগে নির্বাচন হবে বলেও জানান তিনি।

রাজধানীর আগারগাঁওয়ে নির্বাচন ভবনে আজ বেলা ১১টা থেকে শুরু হওয়া এই বৈঠকে সভাপতিত্ব করেন প্রধান নির্বাচন কমিশনার। সভায় নির্বাচন কমিশন ও নির্বাচন-সংক্রান্ত চারটি বিষয়ে চারজন নির্বাচন কমিশনারকে প্রধান করে চারটি কমিটি করে দেওয়া হয়েছে।

Tag :
আপলোডকারীর তথ্য

Bangal Kantha

জাতীয় নির্বাচনের রোডম্যাপ: জুলাই থেকে দলগুলোর সঙ্গে সংলাপ

আপডেট টাইম : ০৬:০১ অপরাহ্ন, মঙ্গলবার, ২৩ মে ২০১৭

আগামী মধ্য জুলাই থেকে আগামী জাতীয় সংসদ নির্বাচনের বিষয়ে রাজনৈতিক দলগুলোর সঙ্গে সংলাপ শুরু করবে নির্বাচন কমিশন (ইসি)। নভেম্বর পর্যন্ত এই সংলাপ চলবে। এ রকম সাতটি বিষয় সামনে রেখে নির্বাচনের খসড়া রোডম্যাপ ঘোষণা করেছে কমিশন। আজ মঙ্গলবার নির্বাচন কমিশনের বৈঠক শেষে এই খসড়া রোডম্যাপ ঘোষণার কথা জানান প্রধান নির্বাচন কমিশনার (সিইসি) মো. নুরুল হুদা।

সিইসি বলেন, খসড়া রোডম্যাপে ইলেকট্রনিক ভোটিং মেশিন বা ইভিএমের বিষয়টি রাখা হয়নি। রাজনৈতিক দলগুলো না চাইলে ইভিএম ব্যবহার করা হবে না। তবে সংলাপে এই ইভিএমের বিষয়টি সামনে আনা হবে। তখন যদি রাজনৈতিক দলগুলো মনে করে, এটা (ইভিএম) দরকার, তাহলে তা ব্যবহার করা হবে নইলে না—এটা পরিষ্কার।

সংবিধান অনুযায়ী সরকারের মেয়াদ শেষ হওয়ার ৯০ দিনের আগে নির্বাচন হবে বলেও জানান তিনি।

রাজধানীর আগারগাঁওয়ে নির্বাচন ভবনে আজ বেলা ১১টা থেকে শুরু হওয়া এই বৈঠকে সভাপতিত্ব করেন প্রধান নির্বাচন কমিশনার। সভায় নির্বাচন কমিশন ও নির্বাচন-সংক্রান্ত চারটি বিষয়ে চারজন নির্বাচন কমিশনারকে প্রধান করে চারটি কমিটি করে দেওয়া হয়েছে।