ঢাকা , মঙ্গলবার, ২৪ সেপ্টেম্বর ২০২৪, ৯ আশ্বিন ১৪৩১ বঙ্গাব্দ

উনি ইসলামকে বাংলাদেশের রাষ্ট্র ধর্ম করেছিলেন

বাঙালী কণ্ঠ নিউজঃ বাংলাদেশ কে ইসলামী রাষ্ট্র করতে তিনিই একমাত্র নেতা! উনি ইসলামকে বাংলাদেশের রাষ্ট্র ধর্ম করেছিলেন। উনি শুক্রবারকে ছুটির দিন ঘোষণা করেছিলেন। উনি মসজিদ মাদ্রাসার বিল মওকুফ করেছিলেন। উনি টিভিতে আজান প্রচারের নিয়ম করেছিলেন। উনি উপজেলা পদ্ধতি চালু করেছিলেন। উনি গুচ্ছ গ্রামের প্রবর্তন করেছিলেন। উনি দেশ মাতৃকার একজন গর্বিত সাবেক সেনাপ্রধান।
উনি এদেশের নয় বছরের সাবেক সফল প্রেসিডেন্ট। উনার নয় বছরের শাসনামল এদেশের উন্নয়নের স্বর্ণযুগ ছিল। উনার শাসনামলে দূর্নীতি, ধর্ষণ, খুন, রাহজানি, প্রকাশ্যে কোপাকুপি, এগুলো দুরহ ছিল। উনার আমলেই মানুষ শান্তিতে নিরাপদ জীবন যাপন করেছিল। উনিই বলেছিলেন, ‘৬৮ হাজার গ্রাম বাচলে বাংলাদেশ বাচবে’। উনি হলেন পল্লিবন্ধু আলহাজ্জ্ব হুসেইন মুহম্মদ এরশাদ। 
 
১। ১৯৮২ সালে প্রথম ওষুধনীতি এরশাদ প্রণয়ন করেন বাংলাদেশে এখন ২০০ উপরে দেশে ওষুধ রপ্তানি করে। 
২। যমুনা ব্রিজ করার জন্য টাকা তোলা প্রথম শুরু করে এটা তারই প্রথম পরিকল্পনা ও প্রচেষ্টা ছিল। 
৩। জাতিসংঘ মিশনে এরশাদই প্রথম বাংলাদেশ সেনাবাহিনী কে পাঠায় যা থেকে রেমিট্যান্স আসা তখনই শুরু হয়। 
৪। তার আমলে ব্যাপক জনশক্তি মধ্যপ্রাচ্যে যায় যারা এখনো ওখানে আছে এবং প্রচুর রেমিটেন্স ইনকাম করছে। 
৫। বাংলাদেশের রাস্তাঘাট ভৌত অবকাঠামো তার আমলেই বেশিরভাগ নির্মিত হয়। 
৬। দেশের প্রশাসনিক ব্যবস্থা যেমন উপজেলা সিস্টেম এবং অন্যান্য কাঠামো তিনি প্রথম গড়ে তোলেন। 
৭। তার আমলেই বাংলাদেশের গার্মেন্টস শিল্প বিকশিত হতে শুরু করে। 
৮। তার আমলে এত দুর্নীতি অবিচার কিছুই ছিল না মানুষ অনেক শান্তিতে ছিল। 
৯। ইচ্ছা করলে তিনি এখনো প্রেসিডেন্ট থাকতে পারতেন কিন্তু রক্তপাত চাননি বলেই ক্ষমতা ছেড়ে দিয়েছেন। 

মহান আল্লাহ তাকে ক্ষমা করুন এবং জান্নাতের উঁচু মাকাম দান করুন আমীন!

Tag :
আপলোডকারীর তথ্য

উনি ইসলামকে বাংলাদেশের রাষ্ট্র ধর্ম করেছিলেন

আপডেট টাইম : ০৪:৫৭ পূর্বাহ্ন, মঙ্গলবার, ২৩ জুলাই ২০১৯
বাঙালী কণ্ঠ নিউজঃ বাংলাদেশ কে ইসলামী রাষ্ট্র করতে তিনিই একমাত্র নেতা! উনি ইসলামকে বাংলাদেশের রাষ্ট্র ধর্ম করেছিলেন। উনি শুক্রবারকে ছুটির দিন ঘোষণা করেছিলেন। উনি মসজিদ মাদ্রাসার বিল মওকুফ করেছিলেন। উনি টিভিতে আজান প্রচারের নিয়ম করেছিলেন। উনি উপজেলা পদ্ধতি চালু করেছিলেন। উনি গুচ্ছ গ্রামের প্রবর্তন করেছিলেন। উনি দেশ মাতৃকার একজন গর্বিত সাবেক সেনাপ্রধান।
উনি এদেশের নয় বছরের সাবেক সফল প্রেসিডেন্ট। উনার নয় বছরের শাসনামল এদেশের উন্নয়নের স্বর্ণযুগ ছিল। উনার শাসনামলে দূর্নীতি, ধর্ষণ, খুন, রাহজানি, প্রকাশ্যে কোপাকুপি, এগুলো দুরহ ছিল। উনার আমলেই মানুষ শান্তিতে নিরাপদ জীবন যাপন করেছিল। উনিই বলেছিলেন, ‘৬৮ হাজার গ্রাম বাচলে বাংলাদেশ বাচবে’। উনি হলেন পল্লিবন্ধু আলহাজ্জ্ব হুসেইন মুহম্মদ এরশাদ। 
 
১। ১৯৮২ সালে প্রথম ওষুধনীতি এরশাদ প্রণয়ন করেন বাংলাদেশে এখন ২০০ উপরে দেশে ওষুধ রপ্তানি করে। 
২। যমুনা ব্রিজ করার জন্য টাকা তোলা প্রথম শুরু করে এটা তারই প্রথম পরিকল্পনা ও প্রচেষ্টা ছিল। 
৩। জাতিসংঘ মিশনে এরশাদই প্রথম বাংলাদেশ সেনাবাহিনী কে পাঠায় যা থেকে রেমিট্যান্স আসা তখনই শুরু হয়। 
৪। তার আমলে ব্যাপক জনশক্তি মধ্যপ্রাচ্যে যায় যারা এখনো ওখানে আছে এবং প্রচুর রেমিটেন্স ইনকাম করছে। 
৫। বাংলাদেশের রাস্তাঘাট ভৌত অবকাঠামো তার আমলেই বেশিরভাগ নির্মিত হয়। 
৬। দেশের প্রশাসনিক ব্যবস্থা যেমন উপজেলা সিস্টেম এবং অন্যান্য কাঠামো তিনি প্রথম গড়ে তোলেন। 
৭। তার আমলেই বাংলাদেশের গার্মেন্টস শিল্প বিকশিত হতে শুরু করে। 
৮। তার আমলে এত দুর্নীতি অবিচার কিছুই ছিল না মানুষ অনেক শান্তিতে ছিল। 
৯। ইচ্ছা করলে তিনি এখনো প্রেসিডেন্ট থাকতে পারতেন কিন্তু রক্তপাত চাননি বলেই ক্ষমতা ছেড়ে দিয়েছেন। 

মহান আল্লাহ তাকে ক্ষমা করুন এবং জান্নাতের উঁচু মাকাম দান করুন আমীন!