ঢাকা , শুক্রবার, ০৩ জানুয়ারী ২০২৫, ২০ পৌষ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ

নির্বাচনকালীন ম্যাজিস্ট্রেসিয়াল ক্ষমতা দিতে হবে সেনাবাহিনীকে: ফখরুল

বাঙালী কণ্ঠ নিউজঃ  নির্বাচন কমিশনের ডাকা সংলাপে অংশ নিয়ে দেশের সুশীল সমাজের প্রতিনিধিরা যে মতামত দিয়েছেন তার সমর্থন জানিয়ে বিএনপি মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর বলেন, নির্বাচনে সেনাবাহিনী মোতায়েন করতে হবে এবং তাদেরকে নির্বাচনকালীন ম্যাজিস্ট্রেসিয়াল ক্ষমতা দিতে হবে। যার মাধ্যমে এটাই প্রমাণিত হয় আমরা বিএনপি সঠিক। মঙ্গলবার (০১ আগস্ট) রাজধানীর শিশু কল্যাণ পরিষদের হল রুমে এক প্রতিবাদ সমাবেশে প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি এসব কথা বলেন। বিএনপির ভাইস চেয়ারম্যান বরকত উল্লাহ বুলু’র মুক্তির দাবিতে এ প্রতিবাদ সমাবেশের আয়োজন করে বরকত উল্লাহ বুলু মুক্তি পরিষদ। সরকারের প্রতি হুঁশিয়ারি উচ্চারণ করে তিনি বলেন, ২০১৪ সালের ৫ জানুয়ারির নির্বাচন এদেশে আর হবে না। সকল দলের অংশগ্রহণের মাধ্যমে নির্বাচন হতে হবে। অন্যথায় জনগণ সেই নির্বাচন করতে দেবে না। বিএনপি ও জনগণ নির্বাচনে অংশ নেবে না। কারণ বর্তমান নির্বাচন কমিশন গঠন করা হয়েছে জনগণকে ভুল বুঝিয়ে নীলনকশা বাস্তবায়নে। এবং সিইসি ছাত্রজীবনে ছাত্রলীগের রাজনীতির সাথে জড়িত ছিলেন। তিনি জনতার মঞ্চের লোক। নিরপেক্ষ নন। ফলে তার অধীনে নির্বাচন নিরপেক্ষ হবে না। হতে পারে না। প্রতিবাদ সমাবেশে আরও রাখেন, বিএনপির কেন্দ্রীয় নেতা রুহুল কবির রিজভী, হাবিব উন নবী খান সোহেল, হারুণ অর রশিদ, আব্দুস সালাম আজাদ, মীর নেওয়াজ আলী নেওয়াজ, শফিউল বারী বাবু, কাদের গনি চৌধুরী প্রমুখ।

Tag :
আপলোডকারীর তথ্য

Bangal Kantha

নির্বাচনকালীন ম্যাজিস্ট্রেসিয়াল ক্ষমতা দিতে হবে সেনাবাহিনীকে: ফখরুল

আপডেট টাইম : ০৯:৫৪ পূর্বাহ্ন, মঙ্গলবার, ১ অগাস্ট ২০১৭

বাঙালী কণ্ঠ নিউজঃ  নির্বাচন কমিশনের ডাকা সংলাপে অংশ নিয়ে দেশের সুশীল সমাজের প্রতিনিধিরা যে মতামত দিয়েছেন তার সমর্থন জানিয়ে বিএনপি মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর বলেন, নির্বাচনে সেনাবাহিনী মোতায়েন করতে হবে এবং তাদেরকে নির্বাচনকালীন ম্যাজিস্ট্রেসিয়াল ক্ষমতা দিতে হবে। যার মাধ্যমে এটাই প্রমাণিত হয় আমরা বিএনপি সঠিক। মঙ্গলবার (০১ আগস্ট) রাজধানীর শিশু কল্যাণ পরিষদের হল রুমে এক প্রতিবাদ সমাবেশে প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি এসব কথা বলেন। বিএনপির ভাইস চেয়ারম্যান বরকত উল্লাহ বুলু’র মুক্তির দাবিতে এ প্রতিবাদ সমাবেশের আয়োজন করে বরকত উল্লাহ বুলু মুক্তি পরিষদ। সরকারের প্রতি হুঁশিয়ারি উচ্চারণ করে তিনি বলেন, ২০১৪ সালের ৫ জানুয়ারির নির্বাচন এদেশে আর হবে না। সকল দলের অংশগ্রহণের মাধ্যমে নির্বাচন হতে হবে। অন্যথায় জনগণ সেই নির্বাচন করতে দেবে না। বিএনপি ও জনগণ নির্বাচনে অংশ নেবে না। কারণ বর্তমান নির্বাচন কমিশন গঠন করা হয়েছে জনগণকে ভুল বুঝিয়ে নীলনকশা বাস্তবায়নে। এবং সিইসি ছাত্রজীবনে ছাত্রলীগের রাজনীতির সাথে জড়িত ছিলেন। তিনি জনতার মঞ্চের লোক। নিরপেক্ষ নন। ফলে তার অধীনে নির্বাচন নিরপেক্ষ হবে না। হতে পারে না। প্রতিবাদ সমাবেশে আরও রাখেন, বিএনপির কেন্দ্রীয় নেতা রুহুল কবির রিজভী, হাবিব উন নবী খান সোহেল, হারুণ অর রশিদ, আব্দুস সালাম আজাদ, মীর নেওয়াজ আলী নেওয়াজ, শফিউল বারী বাবু, কাদের গনি চৌধুরী প্রমুখ।