ঢাকা , বৃহস্পতিবার, ০৫ ডিসেম্বর ২০২৪, ২০ অগ্রহায়ণ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ

জিয়াউর রহমান আধুনিক বাংলাদেশের রূপকার

মহান স্বাধীনতার ঘোষক, আধুনিক বাংলাদেশের রুপকার, বহুদলীয় গণতন্ত্রের প্রবক্তা বিএনপির প্রতিষ্ঠাতা শহীদ রাষ্ট্রপতি জিয়াউর রহমানকে ইতিহাসের অবিচ্ছেদ্য অংশ আখ্যা দিয়ে দলটির নেতারা বলেছেন, আধুনিক বাংলাদেশের রূপকার শহীদ প্রেসিডেন্ট জিয়াউর রহমান। শয়নে, স্বপনে এবং জাগরণে দেশকে এবং দেশের মানুষকে নিয়ে তিনি ভাবতেন। দেশ ও জনগণের ভাগ্য পরিবর্তন করতে হলে আগে নিজেদের পরিবর্তন হতে হবে। এজন্য সবাইকে (নেতাকর্মী) জিয়াউর রহমানের মতো হয়ে উঠতে হবে। সেক্ষেত্রে যদি ভুল করেন তাহলে ইতিহাস কাউকেই ক্ষমা করবে না বলে মনে করেন বিএনপির সিনিয়র নেতারা।

আবার বিএনপির অনেক নেতারা মনে করেন, তৎকালীন মেজর জিয়াউর রহমান কালূরঘাট বেতার কেন্দ্রে থেকে স্বাধীনতার ঘোষনা না দিলে বাংলাদেশ নামক রাষ্ট্রের সৃষ্টি হতো না। রাজনীতিবিদরা যখন কেউ পলায়নরত, কেউ স্বেচ্ছায় গ্রেপ্তার হয়ে পাকিস্তানে ছিলেন তখন জীবনের মায়া ত্যাগ করে মহান স্বাধীনতার ঘোষণা দিয়ে ছিলেন জিয়াউর রহমান। তার ঘোষণায় সারা জাতিকে স্বাধীনতা যুদ্ধের অভয়মন্ত্রে উজ্জীবিত করে, ফলশ্রুতিতে দেশের তরুণ, যুবকসহ নানা স্তরের মানুষ যুদ্ধে ঝাঁপিয়ে পড়ে দেশ স্বাধীন করেছে। আওয়ামী লীগের নেতারা মুক্তিযুদ্ধ দেখেনি। স্বাধীনতার পরে মুক্তিযুদ্ধের ইতিহাস মানুষের কাছে শুনেছেন।

বিএনপির সিনিয়র যুগ্ম মহাসচিব অ্যাডভোকেট রুহুল কবির রিজভী আহমেদ পূর্বপশ্চিমকে বলেন, জিয়াউর রহমান ছিলেন সত্যিকারের দেশপ্রেমিক। তার উপস্থিত সাধারণ জ্ঞান বা প্রত্যুৎপন্নমতিতা ছিল প্রখর। মানুষকে খুব ভালোবাসতেন এবং বিশ্বাস করতেন। এটাই ছিল তার সবচেয়ে বড় গুণ। কারণ রাজনীতির মূল চালিকা শক্তি হচ্ছে বিশ্বাস।  ধীরে ধীরে জিয়াউর রহমান বাংলাদেশের ছাত্র-শিক্ষক, কৃষক সব শ্রেণিপেশার মানুষকে নিয়ে সমৃদ্ধ বাংলাদেশ গড়ার কাজ শুরু করেন। কৃষির উন্নয়নের জন্য তিনি খালকাটা কর্মসূচি শুরু করেন। যার মাধ্যমে দেশকে তলাবিহীন ঝুড়ি থেকে মুক্ত করে কৃষি বিপ্লব ঘটান। এভাবে শ্রমবাজার, শিক্ষা এবং অর্থনৈতিক বিপ্লব ঘটান তিনি। দেশের গার্মেন্টস শিল্পের বিপ্লব জিয়ার হাত ধরেই।

তিনি বলেন, জিয়াউর রহমান বাংলাদেশী জাতীয়তাবাদ এবং বহুদলীয় গণতন্ত্রের প্রবক্তা । শেখ মুজিবুর রহমান দেশে সব রাজনৈতিক দলের কার্যক্রম বন্ধ করে বাকশাল গঠন করেছিলেন। কিন্তু শহীদ জিয়া তা থেকে দেশকে মুক্ত করে বহুদলীয় গণতন্ত্রের সূচনা করেছিলেন। কারণ তিনি শুধু স্বাধীনতার ঘোষণাই দিয়ে বসে থাকেননি। যুদ্ধ করে বাংলাদেশের স্বাধীনতা এনেছিলেন। তার মাথায় দেশ ছাড়া আর কিছু ছিল না।

বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য ব্রিগেডিয়ার জেনারেল (অব.)আ স ম হান্নান পূর্বপশ্চিমকে বলেন, দেশের বর্তমান সঙ্কটকালে জিয়াউর রহমানের আদর্শ ও রাজনীতি খুবই প্রয়োজন। তিনি বাংলাদেশের স্বাধীনতার ঘোষণা দিয়ে দেশবাসীকে অনুপ্রাণিত করেছিলেন। দেশের রাজনৈতিক শূন্যতায় জনগণই তাকে ক্ষমতায় বসিয়েছিলেন। বাংলাদেশের সার্বিক উন্নয়নে জিয়াউর রহমানের অবদান অনস্বীকার্য। তিনি সব সময় দেশকে নিয়ে ভাবতেন। বর্তমানে বাংলাদেশ সেনাবাহিনীতে আধুনিকায়নের শুরু তিনিই করেছিলেন। কিন্তু ষড়যন্ত্র এবং চক্রান্তকারী ও ঘাতকেরা তাকে বাঁচতে দেয়নি।

তিনি বলেন, জিয়াউর রহমানের প্রতি আওয়ামী লীগের কৃতজ্ঞ থাকা উচিৎ। কারণ তিনি বহুদলীয় গণতন্ত্রের প্রবর্তন না করলে আওয়ামী লীগ রাজনীতি করতে পারতো না।

কল্যাণপার্টির চেয়ারম্যান মেজর জেনারেল (অব.) সৈয়দ মুহাম্মাদ ইবরাহিম পূর্বপশ্চিমকে বলেন, জিয়াউর রহমান শুধু বাংলাদেশের নন তিনি ছিলেন উপমহাদেশের জনপ্রিয় নেতা। দক্ষিণ এশিয়ার উন্নয়নের জন্য তিনি সার্ক গঠন করেছিলেন। মূলত দক্ষিণ এশিয়ায় আজ যতো উন্নয়ন তার সবই জিয়াউর রহমানের অবদান।

বিএনপি মহাসচিব মির্জা পখরুল ইসলাম আলমগীর পূর্বপশ্চিমকে বলেন, শহীদ প্রেসিডেন্ট জিয়াউর রহমান মুক্তিযুদ্ধের ঘোষণা ও স্বশ¯্র যুদ্ধে যাওয়ার ডাক দিয়েছিলেন এবং পাকিস্তানের বিরুদ্ধে বিদ্রোহ ঘোষণা করে যুদ্ধের আহবান জানিয়েছিলেন। এ আহবানের পরই গোটা জাতি নেমে পড়েছিল যুদ্ধে। ৭৫ সালের পূর্বে মানুষের অধিকার গুলো চলে গিয়েছিল, এক দলীয় শাসন ব্যবস্থা প্রবর্তন হয়েছিল একটি শ্বাসরুদ্ধকর পরিস্থিতিতির মধ্যে পড়ে গিয়েছিল। সেই সময়ে আওয়ামী লীগ নিজেদের পর্যন্ত বিলুপ্ত করে দিয়ে সব রাজনৈতিক দলগুলোকে বিলুপ্ত করে দিয়ে বাকশাল প্রতিষ্ঠিত করেছিল। যেটা এই দেশের মানুষ কখনই মেনে নিতে পারেনি। ফলে তিনি সেটা পরিবর্তন করেন বহুদলীয় গণতন্ত্র নিয়ে এলেন। তা  মানুষ অত্যান্ত আনন্দের সাথে গ্রহন করেছে। একই সাথে দ্রুত কিছু কিছু পদক্ষেপ নিয়ে বাংলাদেশের অর্থনীতি সচল করে দিলেন। দুর্ভিক্ষ হয়েছিল ৭৪ সালে তিনি আসার ফলে বাংলাদেশের দুর্ভিক্ষ কেটে গেল। জনগণের সাথে তার একটি সর্ম্পক স্থাপন হয়েছিল । একারনেই জিয়াউর রহমান মানুষের কাছে এত প্রিয়। জিয়াউর রহমান যদি না আসতো তাহলে বাংলাদেশ একটা ফেইল স্টটটে পরিনত হত। বিশ্লেষকেরা বলছেন জিয়াউর রহামনে কারনে তারা সব কিছু বাধা ওভারকাম করে সফল হতে পেরেছে।

বিএনপির এই নেতা বলেন, বাংলাদেশের মত দেশ গুলো অর্থনৈতিক ভাবে এগিয়ে যায়; সমৃদ্ধি অর্জন করে তাহলে কিছু কিছু দেশ, বা ব্যক্তি বার গোষ্ঠি অসুনতুষ্ঠি হতেই পারে, ব্যাঘাত লাগতেই পারে । আমি মনে করি জিযাউর রহমান যখন দেশকে ; জাতিকে ঐক্যবদ্ধ করে সামনের দিকে এগিয়ে নিয়ে যাচ্ছিলেন এ কারনেই দেশের শত্রুরাই তাকে হত্যা করেছে। একটি মামলা আছে শেষ হয়নি। সুষ্ঠ তদন্ত হওয়া দরকার। তবে অনেকেই সন্দেহ করে সেই সময়ে যারা দায়িত্বে ছিলেন তারা জড়িত থাকতে পারেন।

Tag :
আপলোডকারীর তথ্য

Bangal Kantha

জিয়াউর রহমান আধুনিক বাংলাদেশের রূপকার

আপডেট টাইম : ০৭:০৬ অপরাহ্ন, সোমবার, ৩০ মে ২০১৬

মহান স্বাধীনতার ঘোষক, আধুনিক বাংলাদেশের রুপকার, বহুদলীয় গণতন্ত্রের প্রবক্তা বিএনপির প্রতিষ্ঠাতা শহীদ রাষ্ট্রপতি জিয়াউর রহমানকে ইতিহাসের অবিচ্ছেদ্য অংশ আখ্যা দিয়ে দলটির নেতারা বলেছেন, আধুনিক বাংলাদেশের রূপকার শহীদ প্রেসিডেন্ট জিয়াউর রহমান। শয়নে, স্বপনে এবং জাগরণে দেশকে এবং দেশের মানুষকে নিয়ে তিনি ভাবতেন। দেশ ও জনগণের ভাগ্য পরিবর্তন করতে হলে আগে নিজেদের পরিবর্তন হতে হবে। এজন্য সবাইকে (নেতাকর্মী) জিয়াউর রহমানের মতো হয়ে উঠতে হবে। সেক্ষেত্রে যদি ভুল করেন তাহলে ইতিহাস কাউকেই ক্ষমা করবে না বলে মনে করেন বিএনপির সিনিয়র নেতারা।

আবার বিএনপির অনেক নেতারা মনে করেন, তৎকালীন মেজর জিয়াউর রহমান কালূরঘাট বেতার কেন্দ্রে থেকে স্বাধীনতার ঘোষনা না দিলে বাংলাদেশ নামক রাষ্ট্রের সৃষ্টি হতো না। রাজনীতিবিদরা যখন কেউ পলায়নরত, কেউ স্বেচ্ছায় গ্রেপ্তার হয়ে পাকিস্তানে ছিলেন তখন জীবনের মায়া ত্যাগ করে মহান স্বাধীনতার ঘোষণা দিয়ে ছিলেন জিয়াউর রহমান। তার ঘোষণায় সারা জাতিকে স্বাধীনতা যুদ্ধের অভয়মন্ত্রে উজ্জীবিত করে, ফলশ্রুতিতে দেশের তরুণ, যুবকসহ নানা স্তরের মানুষ যুদ্ধে ঝাঁপিয়ে পড়ে দেশ স্বাধীন করেছে। আওয়ামী লীগের নেতারা মুক্তিযুদ্ধ দেখেনি। স্বাধীনতার পরে মুক্তিযুদ্ধের ইতিহাস মানুষের কাছে শুনেছেন।

বিএনপির সিনিয়র যুগ্ম মহাসচিব অ্যাডভোকেট রুহুল কবির রিজভী আহমেদ পূর্বপশ্চিমকে বলেন, জিয়াউর রহমান ছিলেন সত্যিকারের দেশপ্রেমিক। তার উপস্থিত সাধারণ জ্ঞান বা প্রত্যুৎপন্নমতিতা ছিল প্রখর। মানুষকে খুব ভালোবাসতেন এবং বিশ্বাস করতেন। এটাই ছিল তার সবচেয়ে বড় গুণ। কারণ রাজনীতির মূল চালিকা শক্তি হচ্ছে বিশ্বাস।  ধীরে ধীরে জিয়াউর রহমান বাংলাদেশের ছাত্র-শিক্ষক, কৃষক সব শ্রেণিপেশার মানুষকে নিয়ে সমৃদ্ধ বাংলাদেশ গড়ার কাজ শুরু করেন। কৃষির উন্নয়নের জন্য তিনি খালকাটা কর্মসূচি শুরু করেন। যার মাধ্যমে দেশকে তলাবিহীন ঝুড়ি থেকে মুক্ত করে কৃষি বিপ্লব ঘটান। এভাবে শ্রমবাজার, শিক্ষা এবং অর্থনৈতিক বিপ্লব ঘটান তিনি। দেশের গার্মেন্টস শিল্পের বিপ্লব জিয়ার হাত ধরেই।

তিনি বলেন, জিয়াউর রহমান বাংলাদেশী জাতীয়তাবাদ এবং বহুদলীয় গণতন্ত্রের প্রবক্তা । শেখ মুজিবুর রহমান দেশে সব রাজনৈতিক দলের কার্যক্রম বন্ধ করে বাকশাল গঠন করেছিলেন। কিন্তু শহীদ জিয়া তা থেকে দেশকে মুক্ত করে বহুদলীয় গণতন্ত্রের সূচনা করেছিলেন। কারণ তিনি শুধু স্বাধীনতার ঘোষণাই দিয়ে বসে থাকেননি। যুদ্ধ করে বাংলাদেশের স্বাধীনতা এনেছিলেন। তার মাথায় দেশ ছাড়া আর কিছু ছিল না।

বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য ব্রিগেডিয়ার জেনারেল (অব.)আ স ম হান্নান পূর্বপশ্চিমকে বলেন, দেশের বর্তমান সঙ্কটকালে জিয়াউর রহমানের আদর্শ ও রাজনীতি খুবই প্রয়োজন। তিনি বাংলাদেশের স্বাধীনতার ঘোষণা দিয়ে দেশবাসীকে অনুপ্রাণিত করেছিলেন। দেশের রাজনৈতিক শূন্যতায় জনগণই তাকে ক্ষমতায় বসিয়েছিলেন। বাংলাদেশের সার্বিক উন্নয়নে জিয়াউর রহমানের অবদান অনস্বীকার্য। তিনি সব সময় দেশকে নিয়ে ভাবতেন। বর্তমানে বাংলাদেশ সেনাবাহিনীতে আধুনিকায়নের শুরু তিনিই করেছিলেন। কিন্তু ষড়যন্ত্র এবং চক্রান্তকারী ও ঘাতকেরা তাকে বাঁচতে দেয়নি।

তিনি বলেন, জিয়াউর রহমানের প্রতি আওয়ামী লীগের কৃতজ্ঞ থাকা উচিৎ। কারণ তিনি বহুদলীয় গণতন্ত্রের প্রবর্তন না করলে আওয়ামী লীগ রাজনীতি করতে পারতো না।

কল্যাণপার্টির চেয়ারম্যান মেজর জেনারেল (অব.) সৈয়দ মুহাম্মাদ ইবরাহিম পূর্বপশ্চিমকে বলেন, জিয়াউর রহমান শুধু বাংলাদেশের নন তিনি ছিলেন উপমহাদেশের জনপ্রিয় নেতা। দক্ষিণ এশিয়ার উন্নয়নের জন্য তিনি সার্ক গঠন করেছিলেন। মূলত দক্ষিণ এশিয়ায় আজ যতো উন্নয়ন তার সবই জিয়াউর রহমানের অবদান।

বিএনপি মহাসচিব মির্জা পখরুল ইসলাম আলমগীর পূর্বপশ্চিমকে বলেন, শহীদ প্রেসিডেন্ট জিয়াউর রহমান মুক্তিযুদ্ধের ঘোষণা ও স্বশ¯্র যুদ্ধে যাওয়ার ডাক দিয়েছিলেন এবং পাকিস্তানের বিরুদ্ধে বিদ্রোহ ঘোষণা করে যুদ্ধের আহবান জানিয়েছিলেন। এ আহবানের পরই গোটা জাতি নেমে পড়েছিল যুদ্ধে। ৭৫ সালের পূর্বে মানুষের অধিকার গুলো চলে গিয়েছিল, এক দলীয় শাসন ব্যবস্থা প্রবর্তন হয়েছিল একটি শ্বাসরুদ্ধকর পরিস্থিতিতির মধ্যে পড়ে গিয়েছিল। সেই সময়ে আওয়ামী লীগ নিজেদের পর্যন্ত বিলুপ্ত করে দিয়ে সব রাজনৈতিক দলগুলোকে বিলুপ্ত করে দিয়ে বাকশাল প্রতিষ্ঠিত করেছিল। যেটা এই দেশের মানুষ কখনই মেনে নিতে পারেনি। ফলে তিনি সেটা পরিবর্তন করেন বহুদলীয় গণতন্ত্র নিয়ে এলেন। তা  মানুষ অত্যান্ত আনন্দের সাথে গ্রহন করেছে। একই সাথে দ্রুত কিছু কিছু পদক্ষেপ নিয়ে বাংলাদেশের অর্থনীতি সচল করে দিলেন। দুর্ভিক্ষ হয়েছিল ৭৪ সালে তিনি আসার ফলে বাংলাদেশের দুর্ভিক্ষ কেটে গেল। জনগণের সাথে তার একটি সর্ম্পক স্থাপন হয়েছিল । একারনেই জিয়াউর রহমান মানুষের কাছে এত প্রিয়। জিয়াউর রহমান যদি না আসতো তাহলে বাংলাদেশ একটা ফেইল স্টটটে পরিনত হত। বিশ্লেষকেরা বলছেন জিয়াউর রহামনে কারনে তারা সব কিছু বাধা ওভারকাম করে সফল হতে পেরেছে।

বিএনপির এই নেতা বলেন, বাংলাদেশের মত দেশ গুলো অর্থনৈতিক ভাবে এগিয়ে যায়; সমৃদ্ধি অর্জন করে তাহলে কিছু কিছু দেশ, বা ব্যক্তি বার গোষ্ঠি অসুনতুষ্ঠি হতেই পারে, ব্যাঘাত লাগতেই পারে । আমি মনে করি জিযাউর রহমান যখন দেশকে ; জাতিকে ঐক্যবদ্ধ করে সামনের দিকে এগিয়ে নিয়ে যাচ্ছিলেন এ কারনেই দেশের শত্রুরাই তাকে হত্যা করেছে। একটি মামলা আছে শেষ হয়নি। সুষ্ঠ তদন্ত হওয়া দরকার। তবে অনেকেই সন্দেহ করে সেই সময়ে যারা দায়িত্বে ছিলেন তারা জড়িত থাকতে পারেন।