ঢাকা , শনিবার, ২৭ জুলাই ২০২৪, ১২ শ্রাবণ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ

শহিদ মিনারে শ্রদ্ধা জানাতে মানুষের ঢল

ভাষা শহিদদের শ্রদ্ধা জানাতে কেন্দ্রীয় শহিদ মিনারে ভিড় করেছেন সাধারণ মানুষ ও বিভিন্ন সংগঠন।মঙ্গলবার রাত ১২টার আগে থেকেই সাধারণ মানুষ ও বিভিন্ন সংগঠন ভাষা শহিদদের শ্রদ্ধা জানাতে আসেন। অনেকে কালো ব্যানারে ‘আমার ভাইয়ের রক্তে রাঙানো একুশে ফেব্রুয়ারি, আমি কি ভুলিতে পারি’, ‘বাংলা ভাষা অমর হোক’, ‘বাংলা আমার মায়ের ভাষা’ ইত্যাদি স্লোগান লিখে এনেছেন। এর আগে মঙ্গলবার মধ্যরাত ১২টা ১ মিনিটে রাষ্ট্রপতি মো. সাহাবুদ্দিন ও প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা কেন্দ্রীয় শহিদ মিনারে পুষ্পস্তবক অর্পণ করে ভাষা শহিদদের শ্রদ্ধাভরে স্মরণ করেন। রাষ্ট্রীয় গুরুত্বপূর্ণ ব্যক্তিরা ভাষা শহিদদের শ্রদ্ধা নিবেদনের পর ওই এলাকা ত্যাগ করলে সর্বস্তরের জনগণের জন্য শহিদ মিনার খুলে দেওয়া হয়। এরপর কেন্দ্রীয় শহিদ মিনারে হাজারো মানুষের ঢল নেমেছে। কালো ব্যাজ, কালো পতাকা ও ব্যানার নিয়ে পলাশী হয়ে জগন্নাথ হলের সামনে দিয়ে সবাই ধীরপায়ে এগিয়ে চলেছেন শহিদ মিনারের দিকে। অনেকের পোশাক ও সজ্জাতেও রয়েছে শোকের কালো রং। কণ্ঠে আছে সেই বেদনাবিধুর গান ‘আমার ভাইয়ের রক্তে রাঙানো একুশে ফেব্রুয়ারি/আমি কি ভুলিতে পারিৃ’।

Tag :
আপলোডকারীর তথ্য

Bangal Kantha

শহিদ মিনারে শ্রদ্ধা জানাতে মানুষের ঢল

আপডেট টাইম : ০৬:০৫ পূর্বাহ্ন, বুধবার, ২১ ফেব্রুয়ারী ২০২৪

ভাষা শহিদদের শ্রদ্ধা জানাতে কেন্দ্রীয় শহিদ মিনারে ভিড় করেছেন সাধারণ মানুষ ও বিভিন্ন সংগঠন।মঙ্গলবার রাত ১২টার আগে থেকেই সাধারণ মানুষ ও বিভিন্ন সংগঠন ভাষা শহিদদের শ্রদ্ধা জানাতে আসেন। অনেকে কালো ব্যানারে ‘আমার ভাইয়ের রক্তে রাঙানো একুশে ফেব্রুয়ারি, আমি কি ভুলিতে পারি’, ‘বাংলা ভাষা অমর হোক’, ‘বাংলা আমার মায়ের ভাষা’ ইত্যাদি স্লোগান লিখে এনেছেন। এর আগে মঙ্গলবার মধ্যরাত ১২টা ১ মিনিটে রাষ্ট্রপতি মো. সাহাবুদ্দিন ও প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা কেন্দ্রীয় শহিদ মিনারে পুষ্পস্তবক অর্পণ করে ভাষা শহিদদের শ্রদ্ধাভরে স্মরণ করেন। রাষ্ট্রীয় গুরুত্বপূর্ণ ব্যক্তিরা ভাষা শহিদদের শ্রদ্ধা নিবেদনের পর ওই এলাকা ত্যাগ করলে সর্বস্তরের জনগণের জন্য শহিদ মিনার খুলে দেওয়া হয়। এরপর কেন্দ্রীয় শহিদ মিনারে হাজারো মানুষের ঢল নেমেছে। কালো ব্যাজ, কালো পতাকা ও ব্যানার নিয়ে পলাশী হয়ে জগন্নাথ হলের সামনে দিয়ে সবাই ধীরপায়ে এগিয়ে চলেছেন শহিদ মিনারের দিকে। অনেকের পোশাক ও সজ্জাতেও রয়েছে শোকের কালো রং। কণ্ঠে আছে সেই বেদনাবিধুর গান ‘আমার ভাইয়ের রক্তে রাঙানো একুশে ফেব্রুয়ারি/আমি কি ভুলিতে পারিৃ’।