ঢাকা , শনিবার, ২৭ জুলাই ২০২৪, ১২ শ্রাবণ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ

ধর্ম ঠিক রেখে এনআইডিতে নাম পরিবর্তন চেয়েছিলেন অভিশ্রুতি

বেইলি রোডের অগ্নিকাণ্ডে নিহত সাংবাদিক ‘অভিশ্রুতি শাস্ত্রী’ তার নাম পরিবর্তন করার আবেদন করলেও তার ধর্মীয় পরিচয় (ইসলাম ধর্ম) পরিবর্তন করতে চাননি।

নির্বাচন কমিশন (ইসি) সূত্র বিষয়টি নিশ্চিত করেছে।

জানা গেছে, ২০২৩ সালে তিনি নিজের নাম, পিতার নাম ও বয়স কমানোর আবেদন করেছিলেন। তবে ধর্ম ইসলাম পরিবর্তনের আবেদন করেননি। আবেদন অনুযায়ী, এনআইডিতে বৃষ্টি খাতুন বদলে হতে চেয়েছিলেন অভিশ্রুতি শাস্ত্রী। যে নাম নিয়ে এখন জটিলতা দেখা দিয়েছে। এছাড়া বয়স ১৯৯৮ সালের ৯ মার্চের বদলে চেয়েছিলেন ২০০০ সালের ২৫ ডিসেম্বর। আর পিতার নাম সবুজ শেখ পরিবর্তন করে মো. শাবরুল আলম চেয়েছিলেন (তার পিতার পূর্ণ নাম মো. শাবরুল আলম সবুজ)। তবে তার আবেদনটি অনুমোদন হয়নি।

অভিশ্রুতি তার আবেদনের সঙ্গে প্রমাণপত্র হিসেবে দাখিল করেছিলেন ২০২২ সালে করা জন্ম নিবন্ধন সনদ, পিতা ও মাতার এনআইডির কপি ও ইউনিয়ন পরিষদের নাগরিকত্ব সনদ।

গত ২৯ ফেব্রুয়ারি বেইলি রোডের আগুনে নিহত হন অভিশ্রুতি। তার নাম, পরিচিতি ও জীবনাচরণের কারণে ধর্ম নিয়ে জটিলতা সৃষ্টি হয়েছে। তার মরদেহ এখনও পরিবারের কাছে হস্তান্তর করা হয়নি।

জানা গেছে, ডিএনএ টেস্টের পর আদালতের মাধ্যমে বিষয়টির সমাধান হবে।

 

Tag :
আপলোডকারীর তথ্য

Bangal Kantha

ধর্ম ঠিক রেখে এনআইডিতে নাম পরিবর্তন চেয়েছিলেন অভিশ্রুতি

আপডেট টাইম : ০৫:১৮ পূর্বাহ্ন, সোমবার, ৪ মার্চ ২০২৪

বেইলি রোডের অগ্নিকাণ্ডে নিহত সাংবাদিক ‘অভিশ্রুতি শাস্ত্রী’ তার নাম পরিবর্তন করার আবেদন করলেও তার ধর্মীয় পরিচয় (ইসলাম ধর্ম) পরিবর্তন করতে চাননি।

নির্বাচন কমিশন (ইসি) সূত্র বিষয়টি নিশ্চিত করেছে।

জানা গেছে, ২০২৩ সালে তিনি নিজের নাম, পিতার নাম ও বয়স কমানোর আবেদন করেছিলেন। তবে ধর্ম ইসলাম পরিবর্তনের আবেদন করেননি। আবেদন অনুযায়ী, এনআইডিতে বৃষ্টি খাতুন বদলে হতে চেয়েছিলেন অভিশ্রুতি শাস্ত্রী। যে নাম নিয়ে এখন জটিলতা দেখা দিয়েছে। এছাড়া বয়স ১৯৯৮ সালের ৯ মার্চের বদলে চেয়েছিলেন ২০০০ সালের ২৫ ডিসেম্বর। আর পিতার নাম সবুজ শেখ পরিবর্তন করে মো. শাবরুল আলম চেয়েছিলেন (তার পিতার পূর্ণ নাম মো. শাবরুল আলম সবুজ)। তবে তার আবেদনটি অনুমোদন হয়নি।

অভিশ্রুতি তার আবেদনের সঙ্গে প্রমাণপত্র হিসেবে দাখিল করেছিলেন ২০২২ সালে করা জন্ম নিবন্ধন সনদ, পিতা ও মাতার এনআইডির কপি ও ইউনিয়ন পরিষদের নাগরিকত্ব সনদ।

গত ২৯ ফেব্রুয়ারি বেইলি রোডের আগুনে নিহত হন অভিশ্রুতি। তার নাম, পরিচিতি ও জীবনাচরণের কারণে ধর্ম নিয়ে জটিলতা সৃষ্টি হয়েছে। তার মরদেহ এখনও পরিবারের কাছে হস্তান্তর করা হয়নি।

জানা গেছে, ডিএনএ টেস্টের পর আদালতের মাধ্যমে বিষয়টির সমাধান হবে।