মুক্তিযুদ্ধকালীন মানবতাবিরোধী অপরাধের দায়ে মৃত্যুদণ্ডপ্রাপ্ত জামায়াত নেতা মীর কাসেমকে রাষ্ট্রপতির কাছে প্রাণভিক্ষার জন্য রিজনেবল (যৌক্তিক) সময় দেওয়া হবে। তবে কোথায় ফাঁসি কার্যকর করা হবে তা এখনো সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়নি বলে জানিয়েছেন কারা মহাপরিদর্শক ব্রিগেডিয়ার জেনারেল সৈয়দ ইফতেখার উদ্দীন। বুধবার বিকেলে পুরান ঢাকায় কারা অধিদফতরে সাংবাদিকদের এ সব কথা বলেন তিনি।
সৈয়দ ইফতেখার উদ্দীন বলেন, ‘সকাল সাড়ে ৭টায় মীর কাসেম আলীকে রায়ের কপি পড়ে শোনানো হয়েছে। তারপর তার কাছে প্রাণভিক্ষার বিষয়টি জানতে চাওয়া হয়। তিনি কিছু সময় চেয়েছেন, বলেছেন চিন্তা-ভাবনা করে জানাবেন। আমরাও তাকে কিছু রিজনেবল সময় দিচ্ছি।’
তাহলে তিনি কত দিন সময় পাচ্ছেন সাংবাদিকদের এমন প্রশ্নের জবাবে তিনি বলেন, ‘পরিস্থিতিই বলে দেবে তিনি কতক্ষণ সময় পাচ্ছেন।’
কাসেম আলীর মৃত্যুদণ্ড কোথায় কার্যকর করা হবে—এমন প্রশ্নের জবাবে আইজি প্রিজন বলেন, ‘কোথায় ফাঁসি কার্যকর করা হবে তা এখনো সিদ্ধান্ত হয়নি। আলোচনা সাপেক্ষে এ বিষয়ে সিদ্ধান্ত হবে।’
এদিকে বুধবার দুপুরে কাসিমপুর কারাগারে মীর কাসেম আলীর সঙ্গে পরিবারের সদস্যরা দেখা করেন।