বাঙালী কণ্ঠ নিউজঃ > কাঁচামরিচ খাওয়ার তিন ঘন্টার মধ্যেই আপনার শরীরের মেটাবলিজম বৃদ্ধি পায়। কাঁচামরিচ শরীরের মেটাবলিজম ক্ষমতা ৫০% বেশি বৃদ্ধি করতে সক্ষম।
> কাঁচামরিচে আছে এ্যান্টি অক্সিডিয়েন্ট যা ক্যান্সার প্রতিরোধক হিসেবে কাজ করে। ক্যান্সারের সাথে লড়াই করতে পারে কাঁচামরিচে উপস্থিত এ্যান্টি অক্সিডিয়েন্ট।
> কাঁচামরিচ রক্তের কোলেস্টরল নিয়ন্ত্রণে রাখে। যার ফলে হার্ট অ্যাটাকের ঝুঁকি অনেকটাই কমে যায়।
> সাইনাসের সমস্যা, মাথা ব্যাথা, বা ঠাণ্ডা লাগা সারাতে জুড়ি নেই কাঁচামরিচের!
> যারা অতিমাত্রায় গ্যাস্ট্রিকের সমস্যায় ভোগছেন তারা কাঁচামরিচ খেলে গ্যাস্ট্রিকের ব্যাথা থেকে মুক্তি পেতে পারেন। এই ঝাল খেলে আপনার কোন ক্ষতি হবে না। কারণ কাঁচামরিচের ঝাল ব্যাথা সারাতে দারুণ কাজ করে।
> কাঁচামরিচে আছে ভিটামিন সি ও বিটা ক্যারোটিন যা চোখের জন্য ভালো। কাঁচামরিচের ভিটামিন ঠিকিয়ে রাখতে এই মরিচ তুলনামূলক অন্ধকার স্থানে রাখুন। কারণ উজ্জল আলো, বাতাস কাঁচামরিচের ভিটামিন সি নষ্ট করে দিতে পারে।
> অবসাদ কাটাতে ও ইমিউনিটি সিস্টেম ভালো রাখতেও বেশ কাজের জিনিস কাঁচামরিচ!
> কাঁচামরিচে প্রচুর পরিমাণ আয়রন আছে যা আপনাকে রক্ত শূন্যতা থেকে মুক্তি দেবে। এ্যানিমিয়ার রোগীরা বেশি করে এই মরিচ খেতে পারেন।
> এই মরিচে উপস্থিত ভিটামিন “কে” অধিক রক্তক্ষরণ থেকে রক্ষা করে। যার ফলে কোনভাবে আপনি আঘাতপ্রাপ্ত হলে অতিরিক্ত রক্তক্ষরণ হবে না।
> এই মরিচে প্রচুর পরিমাণ ভিটামিন সি রয়েছে যার ফলে এটি ত্বকের জন্য ভালো। এই মরিচ ত্বকের উজ্জলতা বৃদ্ধি করবে এবং আপনাকে স্কিন ইনফেকশনের হাত থেকে রেহাই দেবে।
> রক্তে সুগারের পরিমাণ নিয়ন্ত্রণে রাখবে কাঁচামরিচ এ কারণে ডায়েবেটিকস রোগীরাও প্রতিদিন অন্তত একটি করে কাঁচামরিচ খাওয়ার চেষ্টা করুন।
> কাঁচামরিচ তাড়াতাড়ি খাবার হজম করতে সহায়তা করবে।
> কাঁচামরিচ ফ্যাট কমাতে কাজ করে। যার ফলে যারা অতিরিক্ত ওজনের সমস্যায় ভোগছেন তারা কাঁচামরিচ খেতে চেষ্টা করুন।