ঢাকা , শুক্রবার, ২০ সেপ্টেম্বর ২০২৪, ৫ আশ্বিন ১৪৩১ বঙ্গাব্দ

জম্মু ও কাশ্মীরে জঙ্গি ঢোকাতে মরিয়া পাকিস্তান

পাকিস্তান কাশ্মীরে বেশি সংখ্যক জঙ্গি ঢুকিয়ে উপত্যকার শান্তিভঙ্গ করতে চাইছে। ২১ আগস্ট আমরা দুজন পাকিস্তানের নাগরিককে ধরেছি যারা লস্কর-ই-তৈয়্যবার সঙ্গে যুক্ত বলে জানিয়েছেন ভারতীয় সেনাবাহিনীর লেফটেন্যান্ট জেনারেল কেজেএস ডিলন।

ভারতীয় গণমাধ্যম এনডিটিভির এক প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, জঙ্গি সংগঠনের সঙ্গে যুক্ত দুই পাকিস্তানিকে গত মাসেই জম্মু ও কাশ্মীরে ধরা হয়েছে। বুধবার ভারতীয় সেনাবাহিনীর পক্ষ থেকে কাশ্মীরে জঙ্গি ঢোকানোর বিষয়টি প্রমাণ উপস্থাপন করেছে।

এতে বলা হয়েছে, ৬ আগস্ট পাথরের আঘাতে আহত হওয়া এক ব্যক্তির মৃত্যু হয়ছে। গত ৩০ দিনে ৫ জনের মৃত্যু হয়েছে পাথরের আঘাতে। ভারতীয় সেনাবাহিনীর এক কর্মকর্তা জানিয়েছেন, এই মৃত্যুগুলো হচ্ছে জঙ্গি, পাথরবাজ ও পাকিস্তানের পুতুলদের জন্

গত ২১ আগস্ট দুজন জঙ্গি ধরা পড়ে। যারা পাকিস্তান ভিত্তিক জঙ্গি সংগঠন লস্কর-ই-তৈয়্যবার সঙ্গে যুক্ত বলে সেনা ও পুলিশের পক্ষ থেকে জানানো হয়েছে।

সীমান্তরেখার কাছেই ধরা পড়ে খলিল আহমেদ ও মোজাম খোকার।

সেনাবাহিনী জানিয়েছে, বারমুলা জেলার বোনিয়ার অঞ্চল থেকে তাদের ধরা হয়েছে। তারা ভারতে প্রবেশ করে এলাকা পরিদর্শন করতে এসেছিল। যাতে পরে লস্করের বড় একটা দল এদেশে ঢুকে হামলা চালাতে পারে।

সেনাবাহিনীর পক্ষ থেকে বলা হয়, জিজ্ঞাসাবাদের সময় তারা জানিয়েছে, তাদের পরিকল্পনা কাশ্মীরে বড় সংখ্যায় জঙ্গি ঢুকিয়ে রাজ্যের শান্তি বিঘ্নিত করা।

৫ আগস্ট সরকার জম্মু ও কাশ্মীরের বিশেষ মর্যাদা তুলে নিয়ে অঞ্চলটিকে দুটি কেন্দ্রশাসিত অঞ্চলে বিভক্ত করার প্রস্তাবের বিল সংসদের উভয় কক্ষেই পাস হয়। তখন থেকেই অতিরিক্ত সেনা মোতায়েন করে নিরাপত্তায় মুড়ে ফেলা হয়েছে রাজ্যটি।

Tag :
আপলোডকারীর তথ্য

জম্মু ও কাশ্মীরে জঙ্গি ঢোকাতে মরিয়া পাকিস্তান

আপডেট টাইম : ১০:৫৯ পূর্বাহ্ন, বুধবার, ৪ সেপ্টেম্বর ২০১৯

পাকিস্তান কাশ্মীরে বেশি সংখ্যক জঙ্গি ঢুকিয়ে উপত্যকার শান্তিভঙ্গ করতে চাইছে। ২১ আগস্ট আমরা দুজন পাকিস্তানের নাগরিককে ধরেছি যারা লস্কর-ই-তৈয়্যবার সঙ্গে যুক্ত বলে জানিয়েছেন ভারতীয় সেনাবাহিনীর লেফটেন্যান্ট জেনারেল কেজেএস ডিলন।

ভারতীয় গণমাধ্যম এনডিটিভির এক প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, জঙ্গি সংগঠনের সঙ্গে যুক্ত দুই পাকিস্তানিকে গত মাসেই জম্মু ও কাশ্মীরে ধরা হয়েছে। বুধবার ভারতীয় সেনাবাহিনীর পক্ষ থেকে কাশ্মীরে জঙ্গি ঢোকানোর বিষয়টি প্রমাণ উপস্থাপন করেছে।

এতে বলা হয়েছে, ৬ আগস্ট পাথরের আঘাতে আহত হওয়া এক ব্যক্তির মৃত্যু হয়ছে। গত ৩০ দিনে ৫ জনের মৃত্যু হয়েছে পাথরের আঘাতে। ভারতীয় সেনাবাহিনীর এক কর্মকর্তা জানিয়েছেন, এই মৃত্যুগুলো হচ্ছে জঙ্গি, পাথরবাজ ও পাকিস্তানের পুতুলদের জন্

গত ২১ আগস্ট দুজন জঙ্গি ধরা পড়ে। যারা পাকিস্তান ভিত্তিক জঙ্গি সংগঠন লস্কর-ই-তৈয়্যবার সঙ্গে যুক্ত বলে সেনা ও পুলিশের পক্ষ থেকে জানানো হয়েছে।

সীমান্তরেখার কাছেই ধরা পড়ে খলিল আহমেদ ও মোজাম খোকার।

সেনাবাহিনী জানিয়েছে, বারমুলা জেলার বোনিয়ার অঞ্চল থেকে তাদের ধরা হয়েছে। তারা ভারতে প্রবেশ করে এলাকা পরিদর্শন করতে এসেছিল। যাতে পরে লস্করের বড় একটা দল এদেশে ঢুকে হামলা চালাতে পারে।

সেনাবাহিনীর পক্ষ থেকে বলা হয়, জিজ্ঞাসাবাদের সময় তারা জানিয়েছে, তাদের পরিকল্পনা কাশ্মীরে বড় সংখ্যায় জঙ্গি ঢুকিয়ে রাজ্যের শান্তি বিঘ্নিত করা।

৫ আগস্ট সরকার জম্মু ও কাশ্মীরের বিশেষ মর্যাদা তুলে নিয়ে অঞ্চলটিকে দুটি কেন্দ্রশাসিত অঞ্চলে বিভক্ত করার প্রস্তাবের বিল সংসদের উভয় কক্ষেই পাস হয়। তখন থেকেই অতিরিক্ত সেনা মোতায়েন করে নিরাপত্তায় মুড়ে ফেলা হয়েছে রাজ্যটি।