ঢাকা , শনিবার, ১২ অক্টোবর ২০২৪, ২৭ আশ্বিন ১৪৩১ বঙ্গাব্দ

কুলিয়ারচরে নদীর তীরে আবাদি ফসলের চাষ

বাঙালী কণ্ঠ নিউজঃ নাব্যতা হারিয়ে কিশোরগঞ্জের কালী নদী ও পুরাতন ব্রহ্মপুত্র নদের বিভিন্ন স্থান শুকিয়ে এখন ফসলের আবাদ ভূমিতে পরিণত হয়েছে। এক সময়ের খর স্রোতা পুরাতন ব্রহ্মপুত্র নদ ও কালী নদীতে শোভা পেত লঞ্চ, স্টিমার সহ নানা পালতোলা নৌকা। কালের পরিবর্তনে এখন সেখানে শোভা পাচ্ছে ধানী জমি সহ নানা সবজি ও আবাদি ফসল।

নাব্যতা সংকটের ফলে কুলিয়ারচরে নদ-নদী এখন বিভিন্ন স্থানে মরাখালে পরিণত হয়েছে। পর্যাপ্ত পানি না থাকায় স্থানীয় কৃষকেরা নদীর দু’কূলে বিভিন্ন সময় বিভিন্ন ফসলের আবাদ করছে। পর্যাপ্ত পানি না থাকা ও বিষাক্ত বর্জ্য, রাসায়নিক পদার্থ পানিতে মিশে যাওয়ায় নদীতে আগের মত মাছ পাওয়া যাচ্ছে না। যার ফলে অনেক জেলেই এখন কর্মহীন জীবন কাটাচ্ছে।

নদীর বুকে আবাদি ফসলের চাষ সম্পর্কে কুলিয়ারচর উপজেলা কৃষি কর্মকর্তা আব্দুল্লাহ-আল-মামুন বলেন, নাব্যতা না থাকায় এ নদ-নদীর অনেক স্থান শুকিয়ে যাচ্ছে। ফলে স্থানীয়রা নদীর তীরবর্তী এলাকায় নানা ফসলের আবাদ করছে।

এছাড়া উছমানপুর ইউনিয়নের নাজিরদীঘি ও রায়েরচর নামক স্থানে ভাসমান সবজি চাষ করা হচ্ছে। নদীর তীরবর্তী কতটুকু জায়গা জুড়ে এ ফসলী জমির আবাদ করা হচ্ছে। তা জানতে চাইলে তিনি বলেন, এ বিষয়ে আমার জানা নেই। তবে এর পরিমাপ করতে আমরা খুব শীগ্রই কাজ করবো।

Tag :
আপলোডকারীর তথ্য

কুলিয়ারচরে নদীর তীরে আবাদি ফসলের চাষ

আপডেট টাইম : ০৬:৫৩ পূর্বাহ্ন, রবিবার, ২৩ সেপ্টেম্বর ২০১৮

বাঙালী কণ্ঠ নিউজঃ নাব্যতা হারিয়ে কিশোরগঞ্জের কালী নদী ও পুরাতন ব্রহ্মপুত্র নদের বিভিন্ন স্থান শুকিয়ে এখন ফসলের আবাদ ভূমিতে পরিণত হয়েছে। এক সময়ের খর স্রোতা পুরাতন ব্রহ্মপুত্র নদ ও কালী নদীতে শোভা পেত লঞ্চ, স্টিমার সহ নানা পালতোলা নৌকা। কালের পরিবর্তনে এখন সেখানে শোভা পাচ্ছে ধানী জমি সহ নানা সবজি ও আবাদি ফসল।

নাব্যতা সংকটের ফলে কুলিয়ারচরে নদ-নদী এখন বিভিন্ন স্থানে মরাখালে পরিণত হয়েছে। পর্যাপ্ত পানি না থাকায় স্থানীয় কৃষকেরা নদীর দু’কূলে বিভিন্ন সময় বিভিন্ন ফসলের আবাদ করছে। পর্যাপ্ত পানি না থাকা ও বিষাক্ত বর্জ্য, রাসায়নিক পদার্থ পানিতে মিশে যাওয়ায় নদীতে আগের মত মাছ পাওয়া যাচ্ছে না। যার ফলে অনেক জেলেই এখন কর্মহীন জীবন কাটাচ্ছে।

নদীর বুকে আবাদি ফসলের চাষ সম্পর্কে কুলিয়ারচর উপজেলা কৃষি কর্মকর্তা আব্দুল্লাহ-আল-মামুন বলেন, নাব্যতা না থাকায় এ নদ-নদীর অনেক স্থান শুকিয়ে যাচ্ছে। ফলে স্থানীয়রা নদীর তীরবর্তী এলাকায় নানা ফসলের আবাদ করছে।

এছাড়া উছমানপুর ইউনিয়নের নাজিরদীঘি ও রায়েরচর নামক স্থানে ভাসমান সবজি চাষ করা হচ্ছে। নদীর তীরবর্তী কতটুকু জায়গা জুড়ে এ ফসলী জমির আবাদ করা হচ্ছে। তা জানতে চাইলে তিনি বলেন, এ বিষয়ে আমার জানা নেই। তবে এর পরিমাপ করতে আমরা খুব শীগ্রই কাজ করবো।