ঢাকা , রবিবার, ০৬ অক্টোবর ২০২৪, ২১ আশ্বিন ১৪৩১ বঙ্গাব্দ
সংবাদ শিরোনাম :

বাবার সিনেমা দেখলে কাঁদে আমির পুত্র

বাঙালী কণ্ঠ নিউজঃ বলিউড অভিনেতা আমির খান। তিন সন্তানের জনক তিনি। আমিরের প্রথম স্ত্রী রিনা দত্ত। এ সংসারে জুনায়েদ খান ও ইরা নামের দুই সন্তান রয়েছে। আমিরের দ্বিতীয় স্ত্রী কিরন রাও। ২০০৫ সালে বিয়ে হয় আমির-কিরণ দম্পতির। ২০১১ সালে তাদের ছেলে আজাদ রাও খানের জন্ম হয়।

এ অভিনেতা জানিয়েছেন, তার সিনেমা দেখলেই ঘাবরে যায় ছোট ছেলে আজাদ। সিনেমায় আমিরকে দেখলেই কাঁদে সে। বর্তমানে সিক্রেট সুপারস্টার সিনেমার প্রচারণা নিয়ে ব্যস্ত রয়েছেন এ অভিনেতা। এরই ধারাবাকিতায় একটি অনুষ্ঠানে এ কথা জানান আমির।

ছোট ছেলে আজাদ রাওয়ের সিনেমায় আসার পরিকল্পনা নিয়ে প্রশ্ন করা হলে তিনি বলেন, ‘না, সে আমাকে কখনই এ বিষয়ে কিছু বলেনি। আমার মনে হয় না আজাদ কখনো পুরো সিনেমা দেখেছে। সে সিনেমার অংশ দেখে। সে খুবই ছোট এবং অ্যানিমেশন সিনেমা দেখে। আজাদ আমাকে সিনেমায় দেখলেই কাঁদে। সে ঘাবরে যায়। পিকে সিনেমায় আমাকে পর্দায় মার খেতে দেখে সে খুব ভয় পেয়ে গিয়েছিল।’

সন্তানদের প্রতি মিডিয়ার নজর এড়াতে তিনি কি করেন জানতে চাওয়া হলে এ অভিনেতা বলেন, ‘আমার বড় ছেলে জুনায়েদের বয়স ২৩ বছর। আর এ বিষয়টি আমি গত ২৩ বছর ধরে মোকাবেলা করে আসছি। জুনায়েদের জন্মের সময় থেকেই আমরা এ বিষয়ে সতর্ক ছিলাম। আমরা যথাসাধ্য চেষ্টা করেছি তাদের স্বাভাবিক জীবন দিতে। আমি অত্যন্ত আনন্দের সঙ্গে জানাচ্ছি যে, জুনায়েদ ও ইরা খুবই চমৎকারভাবে পরিণত ও প্রাপ্তঃবয়স্ক হয়েছে। তারা খুবই যত্নশীল। আশা করছি, আজাদের বেলাতেও একই রকম হবে।

Tag :
আপলোডকারীর তথ্য

Bangal Kantha

রাজধানীর ১৫টি খাল খননে দূর হবে ৮০ শতাংশ জলাবদ্ধতা

বাবার সিনেমা দেখলে কাঁদে আমির পুত্র

আপডেট টাইম : ১২:৪৩ অপরাহ্ন, বুধবার, ১১ অক্টোবর ২০১৭

বাঙালী কণ্ঠ নিউজঃ বলিউড অভিনেতা আমির খান। তিন সন্তানের জনক তিনি। আমিরের প্রথম স্ত্রী রিনা দত্ত। এ সংসারে জুনায়েদ খান ও ইরা নামের দুই সন্তান রয়েছে। আমিরের দ্বিতীয় স্ত্রী কিরন রাও। ২০০৫ সালে বিয়ে হয় আমির-কিরণ দম্পতির। ২০১১ সালে তাদের ছেলে আজাদ রাও খানের জন্ম হয়।

এ অভিনেতা জানিয়েছেন, তার সিনেমা দেখলেই ঘাবরে যায় ছোট ছেলে আজাদ। সিনেমায় আমিরকে দেখলেই কাঁদে সে। বর্তমানে সিক্রেট সুপারস্টার সিনেমার প্রচারণা নিয়ে ব্যস্ত রয়েছেন এ অভিনেতা। এরই ধারাবাকিতায় একটি অনুষ্ঠানে এ কথা জানান আমির।

ছোট ছেলে আজাদ রাওয়ের সিনেমায় আসার পরিকল্পনা নিয়ে প্রশ্ন করা হলে তিনি বলেন, ‘না, সে আমাকে কখনই এ বিষয়ে কিছু বলেনি। আমার মনে হয় না আজাদ কখনো পুরো সিনেমা দেখেছে। সে সিনেমার অংশ দেখে। সে খুবই ছোট এবং অ্যানিমেশন সিনেমা দেখে। আজাদ আমাকে সিনেমায় দেখলেই কাঁদে। সে ঘাবরে যায়। পিকে সিনেমায় আমাকে পর্দায় মার খেতে দেখে সে খুব ভয় পেয়ে গিয়েছিল।’

সন্তানদের প্রতি মিডিয়ার নজর এড়াতে তিনি কি করেন জানতে চাওয়া হলে এ অভিনেতা বলেন, ‘আমার বড় ছেলে জুনায়েদের বয়স ২৩ বছর। আর এ বিষয়টি আমি গত ২৩ বছর ধরে মোকাবেলা করে আসছি। জুনায়েদের জন্মের সময় থেকেই আমরা এ বিষয়ে সতর্ক ছিলাম। আমরা যথাসাধ্য চেষ্টা করেছি তাদের স্বাভাবিক জীবন দিতে। আমি অত্যন্ত আনন্দের সঙ্গে জানাচ্ছি যে, জুনায়েদ ও ইরা খুবই চমৎকারভাবে পরিণত ও প্রাপ্তঃবয়স্ক হয়েছে। তারা খুবই যত্নশীল। আশা করছি, আজাদের বেলাতেও একই রকম হবে।