ঢাকা , সোমবার, ২১ অক্টোবর ২০২৪, ৬ কার্তিক ১৪৩১ বঙ্গাব্দ

আইন অনুযায়ী কার্যকর হল শাকিব-অপুর বিচ্ছেদ

বাঙালী কণ্ঠ নিউজঃ ২২ নভেম্বর থেকে ২২ ফেব্রুয়ারি। অপু বিশ্বাসকে তার স্বামী চিত্রনায়ক শাকিব খানের তালাকনামা পাঠানোর তিন মাস পূর্ণ হল আজ। দু’জনের আর এর মধ্যে সমঝোতা হয়নি। তাই আইন অনুযায়ী আজ বৃহস্পতিবার ঢালিউডের আলোচিত দম্পতি শাকিব-অপুর বিবাহ বিচ্ছেদ কার্যকর হয়ে গেছে।

প্রথমে তীব্র বিরোধিতা করলেও শাকিবের তালাক মেনেও নিয়েছেন অপু। ২০০৮ সালে বিয়ে করেছিলেন ঢালিউডের এ সফল জুটি। আব্রাম খান জয় নামের তাদের একটি পুত্র সন্তান আছে। দীর্ঘ সময় একসঙ্গে সংসার করলেও বিয়ের বিষয়টি শাকিব-অপু গোপন রেখেছিলেন। গত বছর বিয়ের খবর ফাঁস করে দেন অপু। যা শোবিজ জগতে আলোড়ন তুলেছিল। এরপর তাদের দীর্ঘ দাম্পত্যের নানা খুঁটিনাটি-মতবিরোধ সামনে এসেছে। বিয়ের খবর প্রকাশ করার পরপরই শাকিব-অপুর সম্পর্কের অবণতি হয়। যার চূড়ান্ত রূপ পায় নভেম্বরে। শাকিব তার আইনজীবীর মাধ্যমে তালাকের নোটিশ পাঠান অপুকে।

শাকিব-অপুর মধ্যে সমঝোতার চেষ্টা করেছিল ডিএনসিসি। প্রথম বৈঠকে অপু বিশ্বাস হাজির হলেও শাকিব কিংবা তার কোনো প্রতিনিধি ছিলেন না। এরপর ‘কোন লাভ হবে না’ জেনে দ্বিতীয় বৈঠকে অপুও তাতে আর যাওয়ার প্রয়োজন মনে করেননি। নানা চড়াই-উৎরাই পেরিয়ে প্রায় ১০ বছরের মাথায় অবসান ঘটল শাকিব-অপু অধ্যায়ের।

সূত্রঃ বাংলাদেশ প্রতিদিন

Tag :
আপলোডকারীর তথ্য

Bangal Kantha

আইন অনুযায়ী কার্যকর হল শাকিব-অপুর বিচ্ছেদ

আপডেট টাইম : ০৯:৩৭ পূর্বাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ২২ ফেব্রুয়ারী ২০১৮

বাঙালী কণ্ঠ নিউজঃ ২২ নভেম্বর থেকে ২২ ফেব্রুয়ারি। অপু বিশ্বাসকে তার স্বামী চিত্রনায়ক শাকিব খানের তালাকনামা পাঠানোর তিন মাস পূর্ণ হল আজ। দু’জনের আর এর মধ্যে সমঝোতা হয়নি। তাই আইন অনুযায়ী আজ বৃহস্পতিবার ঢালিউডের আলোচিত দম্পতি শাকিব-অপুর বিবাহ বিচ্ছেদ কার্যকর হয়ে গেছে।

প্রথমে তীব্র বিরোধিতা করলেও শাকিবের তালাক মেনেও নিয়েছেন অপু। ২০০৮ সালে বিয়ে করেছিলেন ঢালিউডের এ সফল জুটি। আব্রাম খান জয় নামের তাদের একটি পুত্র সন্তান আছে। দীর্ঘ সময় একসঙ্গে সংসার করলেও বিয়ের বিষয়টি শাকিব-অপু গোপন রেখেছিলেন। গত বছর বিয়ের খবর ফাঁস করে দেন অপু। যা শোবিজ জগতে আলোড়ন তুলেছিল। এরপর তাদের দীর্ঘ দাম্পত্যের নানা খুঁটিনাটি-মতবিরোধ সামনে এসেছে। বিয়ের খবর প্রকাশ করার পরপরই শাকিব-অপুর সম্পর্কের অবণতি হয়। যার চূড়ান্ত রূপ পায় নভেম্বরে। শাকিব তার আইনজীবীর মাধ্যমে তালাকের নোটিশ পাঠান অপুকে।

শাকিব-অপুর মধ্যে সমঝোতার চেষ্টা করেছিল ডিএনসিসি। প্রথম বৈঠকে অপু বিশ্বাস হাজির হলেও শাকিব কিংবা তার কোনো প্রতিনিধি ছিলেন না। এরপর ‘কোন লাভ হবে না’ জেনে দ্বিতীয় বৈঠকে অপুও তাতে আর যাওয়ার প্রয়োজন মনে করেননি। নানা চড়াই-উৎরাই পেরিয়ে প্রায় ১০ বছরের মাথায় অবসান ঘটল শাকিব-অপু অধ্যায়ের।

সূত্রঃ বাংলাদেশ প্রতিদিন