ঢাকা , মঙ্গলবার, ২৪ ডিসেম্বর ২০২৪, ১০ পৌষ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ

কৃষি ও খাদ্য খাতে ভর্তুকি অব্যাহত রাখা হবে : পরিকল্পনামন্ত্রী

পরিকল্পনামন্ত্রী এম এ মান্নান বলেছেন, এবারের বাজেটে ভর্তুকি থেকে সরে আসার একটি ঘোষণা ছিল। সামনে এটা হবে। তবে কৃষি, খাদ্যসহ প্রয়োজনীয় কিছু খাতে ভর্তুকি অব্যাহত রাখা হবে।

আজ শনিবার ২০২৩-২৪ অর্থবছরের প্রস্তাবিত বাজেট নিয়ে মেট্রোপলিটন চেম্বার অব কমার্স অ্যান্ড ইন্ডাস্ট্রিজে (এমসিসিআই) আয়োজিত আলোচনা সভায় প্রধান অতিথির বক্তব্যে পরিকল্পনামন্ত্রী এ কথা বলেন।

এম এ মান্নান বলেন, রাজস্ব আদায়ে এজেন্ট ব্যবহার করা হলে তা পরীক্ষামূলক বিভাগীয় শহরে করা হবে। এবারের বাজেটে ভর্তুকি থেকে সরে আসার একটি ঘোষণা ছিল। সামনে এটা হবে। তবে কৃষি, খাদ্যসহ প্রয়োজনীয় কিছু খাতে ভর্তুকি অব্যাহত রাখা হবে। ভ্যাট আইন অবশ্যই আলোচনার ভিত্তিতে করা উচিত। বাজার ব্যবস্থা নির্বিঘ্ন রাখলে মূল্যস্ফীতি এমনিতেই নিয়ন্ত্রণে আসবে।

তিনি বলেন, ‘রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধের কারণে উদ্ভূত পরিস্থিতিতে আমরা রাজনৈতিক চাপের শিকার। তবে আমরা বাজেটে সামাজিক নিরাপত্তা বাড়াচ্ছি।’

এ সময় তিনি সতর্ক করে বলেন, সামাজিক স্থিতিশীলতা নষ্ট হলে কোভিড এবং যুদ্ধের চেয়েও খারাপ প্রভাব পড়বে।

এমসিসিআইয়ের পক্ষ থেকে আডিব এইচ খান বলেন, আয়কর আইনে আরও সময় নিয়ে আলোচনার জন্য সময় দেওয়া প্রয়োজন। এটা জুনের ৪ তারিখ সংসদে উত্থাপনের কথা রয়েছে। আর বিদেশি ঋণ গ্রহণের ক্ষেত্রে করারোপ করায় এটা ঋণগ্রহীতার ওপর বাড়তি চাপ তৈরি করবে।

Tag :
আপলোডকারীর তথ্য

Bangal Kantha

জনপ্রিয় সংবাদ

কৃষি ও খাদ্য খাতে ভর্তুকি অব্যাহত রাখা হবে : পরিকল্পনামন্ত্রী

আপডেট টাইম : ০৮:০০ অপরাহ্ন, শনিবার, ৩ জুন ২০২৩

পরিকল্পনামন্ত্রী এম এ মান্নান বলেছেন, এবারের বাজেটে ভর্তুকি থেকে সরে আসার একটি ঘোষণা ছিল। সামনে এটা হবে। তবে কৃষি, খাদ্যসহ প্রয়োজনীয় কিছু খাতে ভর্তুকি অব্যাহত রাখা হবে।

আজ শনিবার ২০২৩-২৪ অর্থবছরের প্রস্তাবিত বাজেট নিয়ে মেট্রোপলিটন চেম্বার অব কমার্স অ্যান্ড ইন্ডাস্ট্রিজে (এমসিসিআই) আয়োজিত আলোচনা সভায় প্রধান অতিথির বক্তব্যে পরিকল্পনামন্ত্রী এ কথা বলেন।

এম এ মান্নান বলেন, রাজস্ব আদায়ে এজেন্ট ব্যবহার করা হলে তা পরীক্ষামূলক বিভাগীয় শহরে করা হবে। এবারের বাজেটে ভর্তুকি থেকে সরে আসার একটি ঘোষণা ছিল। সামনে এটা হবে। তবে কৃষি, খাদ্যসহ প্রয়োজনীয় কিছু খাতে ভর্তুকি অব্যাহত রাখা হবে। ভ্যাট আইন অবশ্যই আলোচনার ভিত্তিতে করা উচিত। বাজার ব্যবস্থা নির্বিঘ্ন রাখলে মূল্যস্ফীতি এমনিতেই নিয়ন্ত্রণে আসবে।

তিনি বলেন, ‘রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধের কারণে উদ্ভূত পরিস্থিতিতে আমরা রাজনৈতিক চাপের শিকার। তবে আমরা বাজেটে সামাজিক নিরাপত্তা বাড়াচ্ছি।’

এ সময় তিনি সতর্ক করে বলেন, সামাজিক স্থিতিশীলতা নষ্ট হলে কোভিড এবং যুদ্ধের চেয়েও খারাপ প্রভাব পড়বে।

এমসিসিআইয়ের পক্ষ থেকে আডিব এইচ খান বলেন, আয়কর আইনে আরও সময় নিয়ে আলোচনার জন্য সময় দেওয়া প্রয়োজন। এটা জুনের ৪ তারিখ সংসদে উত্থাপনের কথা রয়েছে। আর বিদেশি ঋণ গ্রহণের ক্ষেত্রে করারোপ করায় এটা ঋণগ্রহীতার ওপর বাড়তি চাপ তৈরি করবে।