ঢাকা , মঙ্গলবার, ১২ নভেম্বর ২০২৪, ২৮ কার্তিক ১৪৩১ বঙ্গাব্দ

৮৪ বছর বয়সে বিয়ে করলেন আ.লীগ নেতা মন্টু দাদা

একাকিত্বের অবসান! অবশেষে বিবাহ বন্ধনে আবদ্ধ হলেন আবদুল মজিদ মন্টু ওরফে মন্টু দাদা। ৮৩টি বসন্ত পার করে অবশেষে ৮৪ বছর বয়সী পাবনার সুজানগর উপজেলা আওয়ামী লীগ নেতা মন্টু দাদা বিয়ে করলেন রুশনা খাতুনকে। কনে ৪৮ বছর বয়সী রুশনা খাতুনের সঙ্গে ৭৫ হাজার ১ টাকা দেনমোহরে বিয়ে সম্পন্ন করেন বর মন্টু দাদা।

শুক্রবার নিজ বাড়ি সুজানগর পৌরসভার ভবানীপুর থেকে ২৫ জন বরযাত্রী নিয়ে কনের বাড়ি ঈশ্বরদী উপজেলার শাহাপুর গ্রামে যান তিনি। মন্টু


দাদা এক প্রতিক্রিয়ায় তাদের বিবাহিত জীবন যেন সুখময় হয় এজন্য সবার কাছে দোয়া চেয়েছেন।

সুজানগর পৌর মেয়র ও উপজেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক আবদুল ওহাব জানান, সুজানগরে সর্বপ্রথম যে দুই-তিনজন ব্যক্তি আওয়ামী লীগকে প্রতিষ্ঠিত করেছেন তার মধ্যে আবদুল মজিদ মন্টু অন্যতম।

বর্তমানে আবদুল মজিদ মন্টু সুজানগর উপজেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সদস্য। এর আগে তিনি সুজানগর উপজেলা আওয়ামী লীগের সহসভাপতি ছিলেন।

এদিকে মন্টু দাদার বিয়ের খবর ছড়িয়ে পড়লে দলমত নির্বিশেষে সব মানুষের মধ্যে আনন্দের বন্যা বইতে থাকে। সুজানগর বাজারের ব্যবসায়ীরা তাদের ব্যবসা-প্রতিষ্ঠান ছেড়ে রাস্তার পাশে দাড়িয়ে বর ও কনেকে স্বাগত জানান।

এর আগে সুজানগর উপজেলা ছাত্রলীগসহ বিভিন্ন শ্রেণী-পেশার মানুষ বিশাল মোটরসাইকেলের বহর ও বাদ্যযন্ত্র নিয়ে তারাবাড়িয়া বাজার এলাকা থেকে এগিয়ে নিয়ে আসেন নবদম্পতিকে। বিয়েকে কেন্দ্র করে ওই এলাকায় এক উৎসবের আমেজ সৃষ্টি হয়।

Tag :
আপলোডকারীর তথ্য

Bangal Kantha

৮৪ বছর বয়সে বিয়ে করলেন আ.লীগ নেতা মন্টু দাদা

আপডেট টাইম : ১২:২৩ অপরাহ্ন, শনিবার, ১৪ জানুয়ারী ২০১৭

একাকিত্বের অবসান! অবশেষে বিবাহ বন্ধনে আবদ্ধ হলেন আবদুল মজিদ মন্টু ওরফে মন্টু দাদা। ৮৩টি বসন্ত পার করে অবশেষে ৮৪ বছর বয়সী পাবনার সুজানগর উপজেলা আওয়ামী লীগ নেতা মন্টু দাদা বিয়ে করলেন রুশনা খাতুনকে। কনে ৪৮ বছর বয়সী রুশনা খাতুনের সঙ্গে ৭৫ হাজার ১ টাকা দেনমোহরে বিয়ে সম্পন্ন করেন বর মন্টু দাদা।

শুক্রবার নিজ বাড়ি সুজানগর পৌরসভার ভবানীপুর থেকে ২৫ জন বরযাত্রী নিয়ে কনের বাড়ি ঈশ্বরদী উপজেলার শাহাপুর গ্রামে যান তিনি। মন্টু


দাদা এক প্রতিক্রিয়ায় তাদের বিবাহিত জীবন যেন সুখময় হয় এজন্য সবার কাছে দোয়া চেয়েছেন।

সুজানগর পৌর মেয়র ও উপজেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক আবদুল ওহাব জানান, সুজানগরে সর্বপ্রথম যে দুই-তিনজন ব্যক্তি আওয়ামী লীগকে প্রতিষ্ঠিত করেছেন তার মধ্যে আবদুল মজিদ মন্টু অন্যতম।

বর্তমানে আবদুল মজিদ মন্টু সুজানগর উপজেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সদস্য। এর আগে তিনি সুজানগর উপজেলা আওয়ামী লীগের সহসভাপতি ছিলেন।

এদিকে মন্টু দাদার বিয়ের খবর ছড়িয়ে পড়লে দলমত নির্বিশেষে সব মানুষের মধ্যে আনন্দের বন্যা বইতে থাকে। সুজানগর বাজারের ব্যবসায়ীরা তাদের ব্যবসা-প্রতিষ্ঠান ছেড়ে রাস্তার পাশে দাড়িয়ে বর ও কনেকে স্বাগত জানান।

এর আগে সুজানগর উপজেলা ছাত্রলীগসহ বিভিন্ন শ্রেণী-পেশার মানুষ বিশাল মোটরসাইকেলের বহর ও বাদ্যযন্ত্র নিয়ে তারাবাড়িয়া বাজার এলাকা থেকে এগিয়ে নিয়ে আসেন নবদম্পতিকে। বিয়েকে কেন্দ্র করে ওই এলাকায় এক উৎসবের আমেজ সৃষ্টি হয়।