ঢাকা , শুক্রবার, ১১ অক্টোবর ২০২৪, ২৬ আশ্বিন ১৪৩১ বঙ্গাব্দ

নতুন এডিপির আকার হবে ১ লাখ ৯ হাজার কোটি টাকা

চলতি ২০১৫-১৬ অর্থবছরের বার্ষিক উন্নয়ন কর্মসূচি (এডিপি) বাস্তবায়নের লক্ষ্য পূরণ করতে পারেনি সরকার। ৯৭ হাজার কোটি টাকা থেকে কাটছাঁট করে সংশোধিত এডিপি নামিয়ে আনা হয়েছে ৯১ হাজার কোটি টাকায়। এমন অবস্থায় আগামী অর্থবছরের (২০১৬-১৭) জন্য ১ লাখ ৯ হাজার ২০০ কোটি টাকা টাকার এডিপি পাস করতে যাচ্ছে সরকার; যা চলতি অর্থবছরের সংশোধিত এডিপির চেয়ে ২০ শতাংশ বেশি।

১২ মে অনুষ্ঠিতব্য জাতীয় অর্থনৈতিক পরিষদের (এনইসি) সভায় নতুন এডিপি অনুমোদন দেয়া হবে। পরিকল্পনা কমিশন সূত্রে এ তথ্য জানা গেছে।

১ লাখ ৯ হাজার ২০০ কোটি টাকার এডিপির মধ্যে সরকারের নিজস্ব তহবিল থেকে বরাদ্দ দেয়া হবে ৬৯ হাজার ২০০ কোটি টাকা। বৈদেশিক সহায়তা লক্ষ ধরা হচ্ছে, ৪০ হাজার কোটি টাকা। এ হিসেবে চলতি বছরের সংশোধিত এডিপির চেয়ে বরাদ্দ বাড়ছে ১৮ হাজার ২০০ কোটি টাকা।

সংশ্লিষ্টরা বলছেন, প্রধানমন্ত্রীর মনিটরিংয়ের আওতায় ফাস্ট ট্র্যাকভুক্ত (অগ্রাধিকারপ্রাপ্ত) প্রকল্পগুলো বাস্তবায়নে যেন কোনো সমস্যা না হয়, এজন্য পর্যাপ্ত বরাদ্দ রাখা হচ্ছে। এর মধ্যে রয়েছে- মেট্রো রেল, পদ্মা সেতু, রূপপুর পারমাণবিক কেন্দ্র, পায়রা বন্দর, মাতারবাড়ি প্রকল্প।

Tag :
আপলোডকারীর তথ্য

Bangal Kantha

নতুন এডিপির আকার হবে ১ লাখ ৯ হাজার কোটি টাকা

আপডেট টাইম : ০৪:৩০ অপরাহ্ন, রবিবার, ৮ মে ২০১৬

চলতি ২০১৫-১৬ অর্থবছরের বার্ষিক উন্নয়ন কর্মসূচি (এডিপি) বাস্তবায়নের লক্ষ্য পূরণ করতে পারেনি সরকার। ৯৭ হাজার কোটি টাকা থেকে কাটছাঁট করে সংশোধিত এডিপি নামিয়ে আনা হয়েছে ৯১ হাজার কোটি টাকায়। এমন অবস্থায় আগামী অর্থবছরের (২০১৬-১৭) জন্য ১ লাখ ৯ হাজার ২০০ কোটি টাকা টাকার এডিপি পাস করতে যাচ্ছে সরকার; যা চলতি অর্থবছরের সংশোধিত এডিপির চেয়ে ২০ শতাংশ বেশি।

১২ মে অনুষ্ঠিতব্য জাতীয় অর্থনৈতিক পরিষদের (এনইসি) সভায় নতুন এডিপি অনুমোদন দেয়া হবে। পরিকল্পনা কমিশন সূত্রে এ তথ্য জানা গেছে।

১ লাখ ৯ হাজার ২০০ কোটি টাকার এডিপির মধ্যে সরকারের নিজস্ব তহবিল থেকে বরাদ্দ দেয়া হবে ৬৯ হাজার ২০০ কোটি টাকা। বৈদেশিক সহায়তা লক্ষ ধরা হচ্ছে, ৪০ হাজার কোটি টাকা। এ হিসেবে চলতি বছরের সংশোধিত এডিপির চেয়ে বরাদ্দ বাড়ছে ১৮ হাজার ২০০ কোটি টাকা।

সংশ্লিষ্টরা বলছেন, প্রধানমন্ত্রীর মনিটরিংয়ের আওতায় ফাস্ট ট্র্যাকভুক্ত (অগ্রাধিকারপ্রাপ্ত) প্রকল্পগুলো বাস্তবায়নে যেন কোনো সমস্যা না হয়, এজন্য পর্যাপ্ত বরাদ্দ রাখা হচ্ছে। এর মধ্যে রয়েছে- মেট্রো রেল, পদ্মা সেতু, রূপপুর পারমাণবিক কেন্দ্র, পায়রা বন্দর, মাতারবাড়ি প্রকল্প।