ঢাকা , শুক্রবার, ১০ জানুয়ারী ২০২৫, ২৭ পৌষ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ
সংবাদ শিরোনাম :
ফেক ছবি শনাক্তে হোয়াটসঅ্যাপের নতুন ফিচার ফ্যাসিস্ট হাসিনার দোসর শামীম ওসমানের দাঁড়ি-গোফ যুক্ত ছবি ভাইরাল, যা বলছে ফ্যাক্টচেক ঢাকায় যানজট নিরসনে দ্রুত পদক্ষেপের নির্দেশ দিলেন প্রধান উপদেষ্টা চার-ছক্কা হাঁকানো ভুলে যাননি সাব্বির হজযাত্রীর সর্বনিম্ন কোটা নির্ধারণে মন্ত্রণালয়ের সংশ্লিষ্টতা নেই : ধর্ম উপদেষ্টা একাত্তরের ভূমিকার জন্য ক্ষমা না চেয়ে জামায়াত উল্টো জাস্টিফাই করছে: মেজর হাফিজ ‘আল্লাহকে ধন্যবাদ’ পিএইচডি করে ১৯ সন্তানের মা আগামী মাসের মধ্যে পাঠ্যপুস্তক সবাই হাতে পাবে : প্রেস সচিব নিক্কেই এশিয়াকে ড. মুহাম্মদ ইউনূস তিন মেয়াদে ভুয়া নির্বাচন মঞ্চস্থ করেছেন হাসিনা ৪২২ উপজেলায় মিলবে ওএমএসের চাল

জেনে নিন ঘিয়ের বহু উপকারিতা

বাঙালী কণ্ঠ নিউজঃ ঘিয়ের বহু উপকারিতা রয়েছে, যা হয়তো আমরা অনেকেই জানি না। জেনে নিনি ঘিয়ের কয়েকটি উপকারিতা-
রোগ প্রতিরোধ : বাটইরিক অ্যাসিড শরীরের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়ায়।
ওজন ও এনার্জি : ঘিয়ের মধ্যে থাকা মিডিয়াম চেন ফ্যাটি অ্যাসিড খুব এনার্জি বাড়ায়। অধিকাংশ অ্যাথলিট দৌড়নোর আগে ঘি খান। এর ফলে ওজনও কমে।
হজম ক্ষমতা : ঘিয়ের মধ্যে রয়েছে বাটাইরিক অ্যাসিড। এই অ্যাসিড হজম ক্ষমতা বাড়ায়।
স্ফুটনাঙ্ক : ঘিয়ের স্ফুটনাঙ্ক খুব বেশি। ২৫০ ডিগ্রি সেন্টিগ্রেড পর্যন্ত ঘি গরম করা যায়। অধিকাংশ তেলই এই তাপমাত্রায় গরম করলে ক্ষতিকারক হয়ে যায়।
ভিটামিন : ভিটামিন এ ও ই থাকায় ঘি পুষ্টিগুণে ভরপুর।
নষ্ট হয় না : ঘি সহজে নষ্ট হয় না। প্রায় ১০০ বছর পর্যন্ত ঠিক থাকে ঘি।
স্বাদ : সুন্দর গন্ধ ও স্বাদ অথচ অধিকাংশ দুগ্ধজাত দ্রব্যের মতো ঘি থেকে অ্যালার্জি হওয়ার সম্ভাবনা নেই।
কনজুগেটেড লিনোলেক অ্যাসিড : এই অ্যান্টিঅক্সিড্যান্টের অ্যান্টি-ভাইরাল গুণ রয়েছে। যা ক্ষত সারাতে সাহায্য করে। ডেলিভারির পর নতুন মায়েদের ঘি খাওয়ানো হয় এই কারণেই।
খিদে বাড়ায় : হজম ক্ষমতা বাড়ানোর কারণে ঘি খিদে বাড়ায়।
পজিটিভ ফুড : বহু প্রাচীনকাল থেকেই ঘি পজিটিভ ফুড হিসেবে পরিচিত।
Tag :
আপলোডকারীর তথ্য

Bangal Kantha

ফেক ছবি শনাক্তে হোয়াটসঅ্যাপের নতুন ফিচার

জেনে নিন ঘিয়ের বহু উপকারিতা

আপডেট টাইম : ১১:১৮ পূর্বাহ্ন, সোমবার, ২০ নভেম্বর ২০১৭
বাঙালী কণ্ঠ নিউজঃ ঘিয়ের বহু উপকারিতা রয়েছে, যা হয়তো আমরা অনেকেই জানি না। জেনে নিনি ঘিয়ের কয়েকটি উপকারিতা-
রোগ প্রতিরোধ : বাটইরিক অ্যাসিড শরীরের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়ায়।
ওজন ও এনার্জি : ঘিয়ের মধ্যে থাকা মিডিয়াম চেন ফ্যাটি অ্যাসিড খুব এনার্জি বাড়ায়। অধিকাংশ অ্যাথলিট দৌড়নোর আগে ঘি খান। এর ফলে ওজনও কমে।
হজম ক্ষমতা : ঘিয়ের মধ্যে রয়েছে বাটাইরিক অ্যাসিড। এই অ্যাসিড হজম ক্ষমতা বাড়ায়।
স্ফুটনাঙ্ক : ঘিয়ের স্ফুটনাঙ্ক খুব বেশি। ২৫০ ডিগ্রি সেন্টিগ্রেড পর্যন্ত ঘি গরম করা যায়। অধিকাংশ তেলই এই তাপমাত্রায় গরম করলে ক্ষতিকারক হয়ে যায়।
ভিটামিন : ভিটামিন এ ও ই থাকায় ঘি পুষ্টিগুণে ভরপুর।
নষ্ট হয় না : ঘি সহজে নষ্ট হয় না। প্রায় ১০০ বছর পর্যন্ত ঠিক থাকে ঘি।
স্বাদ : সুন্দর গন্ধ ও স্বাদ অথচ অধিকাংশ দুগ্ধজাত দ্রব্যের মতো ঘি থেকে অ্যালার্জি হওয়ার সম্ভাবনা নেই।
কনজুগেটেড লিনোলেক অ্যাসিড : এই অ্যান্টিঅক্সিড্যান্টের অ্যান্টি-ভাইরাল গুণ রয়েছে। যা ক্ষত সারাতে সাহায্য করে। ডেলিভারির পর নতুন মায়েদের ঘি খাওয়ানো হয় এই কারণেই।
খিদে বাড়ায় : হজম ক্ষমতা বাড়ানোর কারণে ঘি খিদে বাড়ায়।
পজিটিভ ফুড : বহু প্রাচীনকাল থেকেই ঘি পজিটিভ ফুড হিসেবে পরিচিত।