বাঙালী কণ্ঠ নিউজঃ ঘিয়ের বহু উপকারিতা রয়েছে, যা হয়তো আমরা অনেকেই জানি না। জেনে নিনি ঘিয়ের কয়েকটি উপকারিতা-
রোগ প্রতিরোধ : বাটইরিক অ্যাসিড শরীরের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়ায়।
ওজন ও এনার্জি : ঘিয়ের মধ্যে থাকা মিডিয়াম চেন ফ্যাটি অ্যাসিড খুব এনার্জি বাড়ায়। অধিকাংশ অ্যাথলিট দৌড়নোর আগে ঘি খান। এর ফলে ওজনও কমে।
হজম ক্ষমতা : ঘিয়ের মধ্যে রয়েছে বাটাইরিক অ্যাসিড। এই অ্যাসিড হজম ক্ষমতা বাড়ায়।
স্ফুটনাঙ্ক : ঘিয়ের স্ফুটনাঙ্ক খুব বেশি। ২৫০ ডিগ্রি সেন্টিগ্রেড পর্যন্ত ঘি গরম করা যায়। অধিকাংশ তেলই এই তাপমাত্রায় গরম করলে ক্ষতিকারক হয়ে যায়।
ভিটামিন : ভিটামিন এ ও ই থাকায় ঘি পুষ্টিগুণে ভরপুর।
নষ্ট হয় না : ঘি সহজে নষ্ট হয় না। প্রায় ১০০ বছর পর্যন্ত ঠিক থাকে ঘি।
স্বাদ : সুন্দর গন্ধ ও স্বাদ অথচ অধিকাংশ দুগ্ধজাত দ্রব্যের মতো ঘি থেকে অ্যালার্জি হওয়ার সম্ভাবনা নেই।
কনজুগেটেড লিনোলেক অ্যাসিড : এই অ্যান্টিঅক্সিড্যান্টের অ্যান্টি-ভাইরাল গুণ রয়েছে। যা ক্ষত সারাতে সাহায্য করে। ডেলিভারির পর নতুন মায়েদের ঘি খাওয়ানো হয় এই কারণেই।
খিদে বাড়ায় : হজম ক্ষমতা বাড়ানোর কারণে ঘি খিদে বাড়ায়।
পজিটিভ ফুড : বহু প্রাচীনকাল থেকেই ঘি পজিটিভ ফুড হিসেবে পরিচিত।