ঢাকা , শুক্রবার, ২৭ ডিসেম্বর ২০২৪, ১২ পৌষ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ

মালয়েশিয়ায় ফিরতে ইমিগ্রেশনে ৩ লাখেরও বেশি আবেদন

বাঙালী কণ্ঠ ডেস্কঃ মালয়েশিয়ায় ফিরতে ৩ লাখেরও বেশি আবেদন জমা পড়েছে ইমিগ্রেশনে।

দেশটির ইমিগ্রেশন বিভাগ বলছে, মালয়েশিয়া প্রবেশে এবং মালয়েশিয়ার বাইরে যেতে মাই ট্রাভেল পাস (এমটিপি)- এর মাধ্যমে গত বছরের অক্টোবর থেকে চলতি মাসের ১০ সেপ্টেম্বর পর্যন্ত  ৩ লাখ ৩৫ হাজার ৫১০টি আবেদন জমা পড়েছে।

এর মধ্যে ২ লাখ ৮ হাজার ৫০৯ জনের আবেদন অনুমোদন দেওয়া হয়েছে এবং ১ লাখ ২৭ হাজার ৪৬৫ জনের আবেদন বিভিন্ন কারণে বাতিল করা হয়েছে। এসব আবেদনকারীর মধ্যে রয়েছে মালয়েশিয়ান নাগরিক ও তাদের পোষ্য এবং বিভিন্ন দেশের অভিবাসী ছাত্র ও শ্রমিক।

সোমবার এক বিবৃতিতে এসব তথ্য জানান অভিবাসন বিভাগের মহাপরিচালক দাতুক খায়রুল দাজাইমি দাউদ।

খায়রুল দাজাইমি দাউদ বলেন, গত বছরের নভেম্বর থেকে এ পর্যন্ত প্রায় ৩ লাখ ৫৬ হাজার ৫১০টি আবেদন জমা পড়েছে। এগুলো প্রসেসিং করতে ৩টি টিম নিয়মিত কাজ করছে। দিন দিন এই আবেদন বেড়েই চলেছে। এর কারণ বর্তমানে দেশে লকডাউন শিথিল করা হয়েছে।

আগে বাছাই প্রক্রিয়াটির সময়সীমা যেখানে ৭ দিন ছিল এখন তা বাড়িয়ে ১৪ দিন করা হয়েছে। এমটিপি আবেদন গ্রহণ বাতিলে দেশের অভ্যান্তরীণ পরিস্থিতি ও সরকারের বিভিন্ন বিধিনিষেধের ওপর নির্ভর করতে হয়। এমটিপির শর্তগুলো পুরোপুরি বুঝতে হবে পাশাপাশি সরকারের বিভিন্ন বিধিনিষেধ ও নিয়ম কানুন সম্পর্কে আরও সতর্ক থাকতে হবে।

Tag :
আপলোডকারীর তথ্য

Bangal Kantha

জনপ্রিয় সংবাদ

মালয়েশিয়ায় ফিরতে ইমিগ্রেশনে ৩ লাখেরও বেশি আবেদন

আপডেট টাইম : ০২:০০ অপরাহ্ন, মঙ্গলবার, ১৪ সেপ্টেম্বর ২০২১

বাঙালী কণ্ঠ ডেস্কঃ মালয়েশিয়ায় ফিরতে ৩ লাখেরও বেশি আবেদন জমা পড়েছে ইমিগ্রেশনে।

দেশটির ইমিগ্রেশন বিভাগ বলছে, মালয়েশিয়া প্রবেশে এবং মালয়েশিয়ার বাইরে যেতে মাই ট্রাভেল পাস (এমটিপি)- এর মাধ্যমে গত বছরের অক্টোবর থেকে চলতি মাসের ১০ সেপ্টেম্বর পর্যন্ত  ৩ লাখ ৩৫ হাজার ৫১০টি আবেদন জমা পড়েছে।

এর মধ্যে ২ লাখ ৮ হাজার ৫০৯ জনের আবেদন অনুমোদন দেওয়া হয়েছে এবং ১ লাখ ২৭ হাজার ৪৬৫ জনের আবেদন বিভিন্ন কারণে বাতিল করা হয়েছে। এসব আবেদনকারীর মধ্যে রয়েছে মালয়েশিয়ান নাগরিক ও তাদের পোষ্য এবং বিভিন্ন দেশের অভিবাসী ছাত্র ও শ্রমিক।

সোমবার এক বিবৃতিতে এসব তথ্য জানান অভিবাসন বিভাগের মহাপরিচালক দাতুক খায়রুল দাজাইমি দাউদ।

খায়রুল দাজাইমি দাউদ বলেন, গত বছরের নভেম্বর থেকে এ পর্যন্ত প্রায় ৩ লাখ ৫৬ হাজার ৫১০টি আবেদন জমা পড়েছে। এগুলো প্রসেসিং করতে ৩টি টিম নিয়মিত কাজ করছে। দিন দিন এই আবেদন বেড়েই চলেছে। এর কারণ বর্তমানে দেশে লকডাউন শিথিল করা হয়েছে।

আগে বাছাই প্রক্রিয়াটির সময়সীমা যেখানে ৭ দিন ছিল এখন তা বাড়িয়ে ১৪ দিন করা হয়েছে। এমটিপি আবেদন গ্রহণ বাতিলে দেশের অভ্যান্তরীণ পরিস্থিতি ও সরকারের বিভিন্ন বিধিনিষেধের ওপর নির্ভর করতে হয়। এমটিপির শর্তগুলো পুরোপুরি বুঝতে হবে পাশাপাশি সরকারের বিভিন্ন বিধিনিষেধ ও নিয়ম কানুন সম্পর্কে আরও সতর্ক থাকতে হবে।