ঢাকা , শনিবার, ১৪ সেপ্টেম্বর ২০২৪, ৩০ ভাদ্র ১৪৩১ বঙ্গাব্দ

অন্তর্বর্তী সরকারকে স্বাগত জানালো যুক্তরাষ্ট্র-চীন-ইইউ

বাংলাদেশের অন্তর্বর্তীকালীন সরকারকে স্বাগত জানিয়েছে চীন। চীনের পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের একজন মুখপাত্র এক সাক্ষাৎকারে এ তথ্য জানান।

মুখপাত্রের কাছে প্রশ্ন করা হয়, জানা গেছে যে, বাংলাদেশের জন্য একটি অন্তর্বর্তী সরকার ৮ আগস্ট শপথ নিয়েছে। যেখানে নোবেল শান্তি পুরস্কার বিজয়ী মুহাম্মদ ইউনূস প্রধান উপদেষ্টা হিসেবে দায়িত্ব নিয়েছেন।

এ ব্যাপারে চীনের মন্তব্য কী?

উত্তরে চীনের পররাষ্ট্রমন্ত্রণালয়ের ওই মুখপাত্র বলেন, বাংলাদেশ একটি অন্তর্বর্তী সরকার গঠন করেছে। আমরা তাকে স্বাগত জানায়। চীন কঠোরভাবে অন্য দেশের অভ্যন্তরীণ বিষয়ে হস্তক্ষেপ না করার নীতি অনুসরণ করে। আমরা বাংলাদেশের স্বাধীনতা, সার্বভৌমত্ব ও আঞ্চলিক অখণ্ডতা এবং বাংলাদেশি জনগণের স্বাধীনভাবে নির্বাচিত উন্নয়নের পথকে সম্মান করি। আমরা বাংলাদেশের সব মানুষের সঙ্গে আমাদের ভালো প্রতিবেশী এবং বন্ধুত্বের নীতিতে অটল আছি।

তিনি আরও বলেন, চীন ও বাংলাদেশের মধ্যে বন্ধুত্ব দীর্ঘ ও গভীর। চীন বাংলাদেশের সঙ্গে তার সম্পর্ককে মূল্য দেয় এবং বিভিন্ন ক্ষেত্রে দ্বিপাক্ষিক আদান-প্রদান ও সহযোগিতা বৃদ্ধি করতে এবং আমাদের ব্যাপক কৌশলগত সহযোগিতামূলক অংশীদারিত্বকে আরও এগিয়ে নিতে বাংলাদেশের সঙ্গে কাজ করতে প্রস্তুত রয়েছে।

Tag :
আপলোডকারীর তথ্য

Bangal Kantha

অন্তর্বর্তী সরকারকে স্বাগত জানালো যুক্তরাষ্ট্র-চীন-ইইউ

আপডেট টাইম : ০৯:২৬ পূর্বাহ্ন, শুক্রবার, ৯ অগাস্ট ২০২৪

বাংলাদেশের অন্তর্বর্তীকালীন সরকারকে স্বাগত জানিয়েছে চীন। চীনের পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের একজন মুখপাত্র এক সাক্ষাৎকারে এ তথ্য জানান।

মুখপাত্রের কাছে প্রশ্ন করা হয়, জানা গেছে যে, বাংলাদেশের জন্য একটি অন্তর্বর্তী সরকার ৮ আগস্ট শপথ নিয়েছে। যেখানে নোবেল শান্তি পুরস্কার বিজয়ী মুহাম্মদ ইউনূস প্রধান উপদেষ্টা হিসেবে দায়িত্ব নিয়েছেন।

এ ব্যাপারে চীনের মন্তব্য কী?

উত্তরে চীনের পররাষ্ট্রমন্ত্রণালয়ের ওই মুখপাত্র বলেন, বাংলাদেশ একটি অন্তর্বর্তী সরকার গঠন করেছে। আমরা তাকে স্বাগত জানায়। চীন কঠোরভাবে অন্য দেশের অভ্যন্তরীণ বিষয়ে হস্তক্ষেপ না করার নীতি অনুসরণ করে। আমরা বাংলাদেশের স্বাধীনতা, সার্বভৌমত্ব ও আঞ্চলিক অখণ্ডতা এবং বাংলাদেশি জনগণের স্বাধীনভাবে নির্বাচিত উন্নয়নের পথকে সম্মান করি। আমরা বাংলাদেশের সব মানুষের সঙ্গে আমাদের ভালো প্রতিবেশী এবং বন্ধুত্বের নীতিতে অটল আছি।

তিনি আরও বলেন, চীন ও বাংলাদেশের মধ্যে বন্ধুত্ব দীর্ঘ ও গভীর। চীন বাংলাদেশের সঙ্গে তার সম্পর্ককে মূল্য দেয় এবং বিভিন্ন ক্ষেত্রে দ্বিপাক্ষিক আদান-প্রদান ও সহযোগিতা বৃদ্ধি করতে এবং আমাদের ব্যাপক কৌশলগত সহযোগিতামূলক অংশীদারিত্বকে আরও এগিয়ে নিতে বাংলাদেশের সঙ্গে কাজ করতে প্রস্তুত রয়েছে।