ঢাকা , মঙ্গলবার, ২১ জানুয়ারী ২০২৫, ৮ মাঘ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ

মিয়ানমার জান্তা ও জাতিগত সশস্ত্র গোষ্ঠী যুদ্ধবিরতিতে রাজি : চীন

চীনা মন্ত্রণালয়টির মুখপাত্র মাও নিং গতকাল সোমবার নিয়মিত সংবাদ ব্রিফিংয়ে জানান, পক্ষ দুটি চীনের দক্ষিণ-পশ্চিমাঞ্চলীয় শহর কুনমিংয়ে বৈঠকে বসে আলোচনা করেছিল, সেখানে তারা বেইজিংকে তাদের শান্তি স্থাপনের প্রচেষ্টার জন্য ধন্যবাদ জানিয়েছে।

চীন আশঙ্কা করছে, মিয়ানমারের সঙ্গে ২,০০০ কিলোমিটারেরও বেশি দীর্ঘ সীমান্তে অস্থিরতা তৈরি হলে তাদের বিনিয়োগ ও বাণিজ্য ক্ষতিগ্রস্ত হতে পারে। এর আগে ২০২৪ সালের জানুয়ারিতে বেইজিং উত্তর সীমান্তবর্তী অঞ্চলে যুদ্ধবিরতি চুক্তির মধ্যস্থতা করেছিল। তবে কয়েক মাসের মধ্যেই সেই চুক্তি ভেঙে যায়।

মাও বলেন, ‘মিয়ানমারের উত্তরাঞ্চলের পরিস্থিতি ঠাণ্ডা করা এবং চীন ও মিয়ানমারের সীমান্ত এলাকাগুলোর নিরাপত্তা, স্থিতিশীলতা ও উন্নয়নে অবদান রাখা মিয়ানমারের সব পক্ষ এবং এ অঞ্চলের সব দেশের এক সাধারণ স্বার্থ।’

চীন মিয়ানমারের উত্তরাঞ্চলের শান্তি প্রক্রিয়ায় সহায়তা ও সমর্থন দিয়ে যাবে এবং সক্রিয়ভাবে শান্তি ও সংলাপের প্রচার চালিয়ে যাবে বলে মন্তব্য করেছেন মাও।

মিয়ানমারের যে বেশ কয়েকটি ক্ষুদ্র জাতির সশস্ত্র গোষ্ঠীগুলো তাদের নিজেদের বলে বিবেচিত অঞ্চলগুলো থেকে সামরিক বাহিনীকে হটিয়ে দিতে লড়াই করছে, এমএনডিএএ তাদের অন্যতম।

Tag :
আপলোডকারীর তথ্য

Bangal Kantha

মিয়ানমার জান্তা ও জাতিগত সশস্ত্র গোষ্ঠী যুদ্ধবিরতিতে রাজি : চীন

আপডেট টাইম : ৫৪ মিনিট আগে
চীনা মন্ত্রণালয়টির মুখপাত্র মাও নিং গতকাল সোমবার নিয়মিত সংবাদ ব্রিফিংয়ে জানান, পক্ষ দুটি চীনের দক্ষিণ-পশ্চিমাঞ্চলীয় শহর কুনমিংয়ে বৈঠকে বসে আলোচনা করেছিল, সেখানে তারা বেইজিংকে তাদের শান্তি স্থাপনের প্রচেষ্টার জন্য ধন্যবাদ জানিয়েছে।

চীন আশঙ্কা করছে, মিয়ানমারের সঙ্গে ২,০০০ কিলোমিটারেরও বেশি দীর্ঘ সীমান্তে অস্থিরতা তৈরি হলে তাদের বিনিয়োগ ও বাণিজ্য ক্ষতিগ্রস্ত হতে পারে। এর আগে ২০২৪ সালের জানুয়ারিতে বেইজিং উত্তর সীমান্তবর্তী অঞ্চলে যুদ্ধবিরতি চুক্তির মধ্যস্থতা করেছিল। তবে কয়েক মাসের মধ্যেই সেই চুক্তি ভেঙে যায়।

মাও বলেন, ‘মিয়ানমারের উত্তরাঞ্চলের পরিস্থিতি ঠাণ্ডা করা এবং চীন ও মিয়ানমারের সীমান্ত এলাকাগুলোর নিরাপত্তা, স্থিতিশীলতা ও উন্নয়নে অবদান রাখা মিয়ানমারের সব পক্ষ এবং এ অঞ্চলের সব দেশের এক সাধারণ স্বার্থ।’

চীন মিয়ানমারের উত্তরাঞ্চলের শান্তি প্রক্রিয়ায় সহায়তা ও সমর্থন দিয়ে যাবে এবং সক্রিয়ভাবে শান্তি ও সংলাপের প্রচার চালিয়ে যাবে বলে মন্তব্য করেছেন মাও।

মিয়ানমারের যে বেশ কয়েকটি ক্ষুদ্র জাতির সশস্ত্র গোষ্ঠীগুলো তাদের নিজেদের বলে বিবেচিত অঞ্চলগুলো থেকে সামরিক বাহিনীকে হটিয়ে দিতে লড়াই করছে, এমএনডিএএ তাদের অন্যতম।