চীন আশঙ্কা করছে, মিয়ানমারের সঙ্গে ২,০০০ কিলোমিটারেরও বেশি দীর্ঘ সীমান্তে অস্থিরতা তৈরি হলে তাদের বিনিয়োগ ও বাণিজ্য ক্ষতিগ্রস্ত হতে পারে। এর আগে ২০২৪ সালের জানুয়ারিতে বেইজিং উত্তর সীমান্তবর্তী অঞ্চলে যুদ্ধবিরতি চুক্তির মধ্যস্থতা করেছিল। তবে কয়েক মাসের মধ্যেই সেই চুক্তি ভেঙে যায়।
চীন মিয়ানমারের উত্তরাঞ্চলের শান্তি প্রক্রিয়ায় সহায়তা ও সমর্থন দিয়ে যাবে এবং সক্রিয়ভাবে শান্তি ও সংলাপের প্রচার চালিয়ে যাবে বলে মন্তব্য করেছেন মাও।
মিয়ানমারের যে বেশ কয়েকটি ক্ষুদ্র জাতির সশস্ত্র গোষ্ঠীগুলো তাদের নিজেদের বলে বিবেচিত অঞ্চলগুলো থেকে সামরিক বাহিনীকে হটিয়ে দিতে লড়াই করছে, এমএনডিএএ তাদের অন্যতম।