ঢাকা , বুধবার, ২২ জানুয়ারী ২০২৫, ৯ মাঘ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ
সংবাদ শিরোনাম :
প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে ফিনল্যান্ডের প্রেসিডেন্টের বৈঠক, যেসব বিষয়ে আলোচনা হলো ট্রাম্পের জন্য রেখে যাওয়া চিঠিতে যা লিখেছেন বাইডেন কেন্দ্রীয় কার্যালয়ে আসলেই কী ঘটেছিল, ব্যাখ্যা দিলেন সমন্বয়ক রিফাত মালয়েশিয়া যেতে না পেরে বিক্ষোভ, মন্ত্রণালয়ের সামনে অবস্থান ১০ তলা থেকে পড়ে প্রাণ গেল সম্রাটের শাহীন চাকলাদারের ৪ বছর কারাদণ্ড জানালেন বেবিচক চেয়ারম্যান বিমানে বোমা থাকার ‘খবর’ এসেছিল পাকিস্তানি নম্বর থেকে তামিমের শতকছোঁয়া ইনিংসে জয় পেয়ে চার নম্বরে ঢাকা পুঁজিবাজারে বড় পতন, দাম কমেছে বেশিরভাগ কোম্পানির বিজিবি-বিএসএফ বৈঠকে নেওয়া হলো যেসব সিদ্ধান্ত

সূর্যের গায়ে পাওয়া গেল বৃহৎ গর্ত

সূর্যের গায়ে দুটি বৃহদাকার গর্তের খোঁজ পেল মার্কিন মহাকাশ গবেষণা কেন্দ্র নাসা৷ তাঁদের সোলার ডায়নামিক্স অবজারভেটরি বিভাগ জানিয়েছে, সূর্যের গায়ে সৃষ্টি হওয়া এই ধরনের গর্ত আসলে সোর ঝড়ের উৎসস্থল৷ যেখানে ঝড়ের সঙ্গে মিশে থাকে সৌর কণাও৷

নাসার বিজ্ঞানীরা জানিয়েছেন যে, এই ধরনের সৌর ঝড়ের ফলে ব্যাহত হতে পারে পৃথিবীর কমিউনিকেশন পরিষেবা৷ কারণ সৌর ঝড়ের ফলে ব্যাঘাত ঘটে পৃথিবীর ভূ-চৌম্বকীয় পরিসরে৷ এছাড়া এই সমস্ত সৌর ঝড় মহাকাশচারীদের পক্ষেও ক্ষতিকরে বলে জানিয়েছেন বিজ্ঞানীরা৷ জানা গিয়েছে, সূর্যের গায়ে তৈরি হওয়া গর্ত থেকে যে প্রচুর পরিমাণে ক্ষতিকারক, অদৃশ্য অতি বেগুনী রশ্মি নির্গত হয়৷

তৈরি বওয়া সৌরগর্ত গুলি সম্পর্কে বিজ্ঞানীরা জানিয়েছেন যে, প্রায় দশ বছর পর পর এই ধরনের গর্ত দেখা যায় সূর্যের গায়ে৷ যার এক একটা প্রায় সূর্যের দেহের ছ‘থেকে আট শতাংশ অংশ জুড়ে থাকে৷ তবে গত ১৭ ও ১৮ মে সূর্যের গায়ে দেখতে পাওয়া দুটি সৌর গর্ত এতই বড়ো যে এরা প্রায় ৪০ শতাংশ অংশ জুড়ে বিস্তৃত বলে জানিয়েছেন বিজ্ঞানীরা৷

Tag :
আপলোডকারীর তথ্য

Bangal Kantha

প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে ফিনল্যান্ডের প্রেসিডেন্টের বৈঠক, যেসব বিষয়ে আলোচনা হলো

সূর্যের গায়ে পাওয়া গেল বৃহৎ গর্ত

আপডেট টাইম : ০৬:১৪ অপরাহ্ন, বুধবার, ১ জুন ২০১৬

সূর্যের গায়ে দুটি বৃহদাকার গর্তের খোঁজ পেল মার্কিন মহাকাশ গবেষণা কেন্দ্র নাসা৷ তাঁদের সোলার ডায়নামিক্স অবজারভেটরি বিভাগ জানিয়েছে, সূর্যের গায়ে সৃষ্টি হওয়া এই ধরনের গর্ত আসলে সোর ঝড়ের উৎসস্থল৷ যেখানে ঝড়ের সঙ্গে মিশে থাকে সৌর কণাও৷

নাসার বিজ্ঞানীরা জানিয়েছেন যে, এই ধরনের সৌর ঝড়ের ফলে ব্যাহত হতে পারে পৃথিবীর কমিউনিকেশন পরিষেবা৷ কারণ সৌর ঝড়ের ফলে ব্যাঘাত ঘটে পৃথিবীর ভূ-চৌম্বকীয় পরিসরে৷ এছাড়া এই সমস্ত সৌর ঝড় মহাকাশচারীদের পক্ষেও ক্ষতিকরে বলে জানিয়েছেন বিজ্ঞানীরা৷ জানা গিয়েছে, সূর্যের গায়ে তৈরি হওয়া গর্ত থেকে যে প্রচুর পরিমাণে ক্ষতিকারক, অদৃশ্য অতি বেগুনী রশ্মি নির্গত হয়৷

তৈরি বওয়া সৌরগর্ত গুলি সম্পর্কে বিজ্ঞানীরা জানিয়েছেন যে, প্রায় দশ বছর পর পর এই ধরনের গর্ত দেখা যায় সূর্যের গায়ে৷ যার এক একটা প্রায় সূর্যের দেহের ছ‘থেকে আট শতাংশ অংশ জুড়ে থাকে৷ তবে গত ১৭ ও ১৮ মে সূর্যের গায়ে দেখতে পাওয়া দুটি সৌর গর্ত এতই বড়ো যে এরা প্রায় ৪০ শতাংশ অংশ জুড়ে বিস্তৃত বলে জানিয়েছেন বিজ্ঞানীরা৷