ঢাকা , শনিবার, ০৯ নভেম্বর ২০২৪, ২৫ কার্তিক ১৪৩১ বঙ্গাব্দ

আসছে যাত্রীবাহী ড্রোন

প্রথমবারের মতো ‘মানুষবাহী ড্রোন ট্যাক্সির’ পরীক্ষামূলক উড্ডয়ন সম্পন্ন করার অনুমতি দিয়েছে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের নেভাডা অঙ্গরাজ্য কর্তৃপক্ষ। নেভাডা ইনস্টিটিউট ফর অটোনমাস সিস্টেম ড্রোনটির নির্মাতা চীনা প্রতিষ্ঠান ইহাং-কে ড্রোনটির পরীক্ষামূলক উড্ডয়ন শেষে এর ফলাফল ফেডারেল অ্যাভিয়েশন সিস্টেমের কাছে জমা দিতে সহায়তা চাওয়ার অনুমতি দিয়েছে। তবে, পরীক্ষামূলক উড্ডয়নের সময় এতে কোনো যাত্রী থাকবে কি না তা এখনো স্পষ্ট নয়।

চলতি বছরের কনজিউমার ইলেকট্রনিকস শোতে এই ড্রোনের নমুনা প্রদর্শন করা হয়েছিল। ‘১৮৪’ নামের ১.২ মিটার দৈর্ঘ্য ও ২০০ কেজির এ স্বয়ংক্রিয় প্রটোটাইপ ড্রোনটিতে আটটি প্রপেলার রয়েছে। এটি ঘণ্টায় ৬০ মাইল গতিতে একজন যাত্রীকে ২৩ মিনিট ধরে পরিবহনে সক্ষম। যাত্রীরা তাদের আসনের সামনে থাকা ১২ ইঞ্চি আকারের টাচস্ক্রিনের সহায়তায় তাদের গন্তব্য ঠিক করে দেবেন, আর ড্রোনটির নিজস্ব কম্পিউটার ব্যবস্থা যাত্রাপথ বেছে নেবে। এতে যাত্রীদের জন্য কোনো ওভার-রাইড ফাংশন নেই, ফলে জরুরি ক্ষেত্রে যাত্রীরা নিয়ন্ত্রণ নিতে পারবেন না। যান্ত্রিক ত্রুটি ধরা পড়লে ড্রোনটি নিকটস্থ কোনো ফাঁকা জায়গায় অবতরণ করবে। এ ড্রোনটির দাম এক লাখ ৪০ হাজার ইউরো থেকে দুই লাখ ইউরোর মধ্যে রাখা হতে পারে।

Tag :
আপলোডকারীর তথ্য

Bangal Kantha

আসছে যাত্রীবাহী ড্রোন

আপডেট টাইম : ০৫:০০ অপরাহ্ন, শনিবার, ১১ জুন ২০১৬

প্রথমবারের মতো ‘মানুষবাহী ড্রোন ট্যাক্সির’ পরীক্ষামূলক উড্ডয়ন সম্পন্ন করার অনুমতি দিয়েছে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের নেভাডা অঙ্গরাজ্য কর্তৃপক্ষ। নেভাডা ইনস্টিটিউট ফর অটোনমাস সিস্টেম ড্রোনটির নির্মাতা চীনা প্রতিষ্ঠান ইহাং-কে ড্রোনটির পরীক্ষামূলক উড্ডয়ন শেষে এর ফলাফল ফেডারেল অ্যাভিয়েশন সিস্টেমের কাছে জমা দিতে সহায়তা চাওয়ার অনুমতি দিয়েছে। তবে, পরীক্ষামূলক উড্ডয়নের সময় এতে কোনো যাত্রী থাকবে কি না তা এখনো স্পষ্ট নয়।

চলতি বছরের কনজিউমার ইলেকট্রনিকস শোতে এই ড্রোনের নমুনা প্রদর্শন করা হয়েছিল। ‘১৮৪’ নামের ১.২ মিটার দৈর্ঘ্য ও ২০০ কেজির এ স্বয়ংক্রিয় প্রটোটাইপ ড্রোনটিতে আটটি প্রপেলার রয়েছে। এটি ঘণ্টায় ৬০ মাইল গতিতে একজন যাত্রীকে ২৩ মিনিট ধরে পরিবহনে সক্ষম। যাত্রীরা তাদের আসনের সামনে থাকা ১২ ইঞ্চি আকারের টাচস্ক্রিনের সহায়তায় তাদের গন্তব্য ঠিক করে দেবেন, আর ড্রোনটির নিজস্ব কম্পিউটার ব্যবস্থা যাত্রাপথ বেছে নেবে। এতে যাত্রীদের জন্য কোনো ওভার-রাইড ফাংশন নেই, ফলে জরুরি ক্ষেত্রে যাত্রীরা নিয়ন্ত্রণ নিতে পারবেন না। যান্ত্রিক ত্রুটি ধরা পড়লে ড্রোনটি নিকটস্থ কোনো ফাঁকা জায়গায় অবতরণ করবে। এ ড্রোনটির দাম এক লাখ ৪০ হাজার ইউরো থেকে দুই লাখ ইউরোর মধ্যে রাখা হতে পারে।