ঢাকা , বৃহস্পতিবার, ১৪ নভেম্বর ২০২৪, ৩০ কার্তিক ১৪৩১ বঙ্গাব্দ

পুরুষদের চুলের যত্ন

অনেকেই হয়তো ভাবেন চুলে সমস্যা শুধুমাত্র নারীদেরই হয়। এটি একেবারেই ভুল ধারণা। পুরুষরাও এই সমস্যার বাইরে নয়। পুরুষদের চুলের সমস্যা এড়াতে নিচের টিপসগুলো অনুসরণ করতে পারেন।

চুল নিয়মিত ধৌত করুন: চুলের সমস্যা এড়াতে নিয়মিত চুল ধৌত করুন। চুলের ধরন অনুযায়ী শ্যাম্পু এবং কন্ডিশনার ব্যবহার করুন। শুষ্ক চুলের ক্ষেত্রে ঘন ঘন শ্যাম্পু করা এড়িয়ে চলুন। এতে করে করোটিতে থাকা প্রাকৃতিক তেল নিঃশেষ হয়ে যেতে পারে। ময়েশ্চার সমৃদ্ধ কন্ডিশনার শুষ্ক চুলের জন্য উপকারী।

মসৃণ তোয়ালে ব্যবহার করুন: গোসলের পর তোয়ালে দিয়ে খুব জোরে চুল মুছেন অনেকেই। এই কাজটি করবেন না। এতে করে চুল নষ্ট হয়ে যেতে পারে। তার পরিবর্তে, চুলের অতিরিক্ত পানি ঝেড়ে ফেলে দিন। চুল বৃদ্ধি পাওয়ার দিক থেকে মৃদুভাবে চুলে হাত বুলিয়ে দিন। সবশেষে, মসৃণ তোয়ালে দিয়ে চুল আলতোভাবে মুছে ফেলুন। চুল শুকাতে সময় লাগতে পারে। কিন্তু এটি সহজভাবে চুল আঁচড়াতে সহায়তা করবে।

নিয়মিত চুল ছাঁটুন: বাজে চুলের প্রভাব এড়াতে নির্দিষ্ট সময়ে চুল ছাঁটুন। এটি চুল ভেঙে যাওয়া এবং কোঁকড়ানোর হাত থেকে রক্ষা করবে। আপনি যদি লম্বা চুল রাখতে চান তাহলেও নিয়মিত ছাঁটা উচিৎ। চার থেকে পাঁচ সপ্তাহ পর পর চুল ছাঁটা সবচেয়ে ভালো।

Tag :
আপলোডকারীর তথ্য

Bangal Kantha

পুরুষদের চুলের যত্ন

আপডেট টাইম : ০৩:০১ অপরাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ৯ জুন ২০১৬

অনেকেই হয়তো ভাবেন চুলে সমস্যা শুধুমাত্র নারীদেরই হয়। এটি একেবারেই ভুল ধারণা। পুরুষরাও এই সমস্যার বাইরে নয়। পুরুষদের চুলের সমস্যা এড়াতে নিচের টিপসগুলো অনুসরণ করতে পারেন।

চুল নিয়মিত ধৌত করুন: চুলের সমস্যা এড়াতে নিয়মিত চুল ধৌত করুন। চুলের ধরন অনুযায়ী শ্যাম্পু এবং কন্ডিশনার ব্যবহার করুন। শুষ্ক চুলের ক্ষেত্রে ঘন ঘন শ্যাম্পু করা এড়িয়ে চলুন। এতে করে করোটিতে থাকা প্রাকৃতিক তেল নিঃশেষ হয়ে যেতে পারে। ময়েশ্চার সমৃদ্ধ কন্ডিশনার শুষ্ক চুলের জন্য উপকারী।

মসৃণ তোয়ালে ব্যবহার করুন: গোসলের পর তোয়ালে দিয়ে খুব জোরে চুল মুছেন অনেকেই। এই কাজটি করবেন না। এতে করে চুল নষ্ট হয়ে যেতে পারে। তার পরিবর্তে, চুলের অতিরিক্ত পানি ঝেড়ে ফেলে দিন। চুল বৃদ্ধি পাওয়ার দিক থেকে মৃদুভাবে চুলে হাত বুলিয়ে দিন। সবশেষে, মসৃণ তোয়ালে দিয়ে চুল আলতোভাবে মুছে ফেলুন। চুল শুকাতে সময় লাগতে পারে। কিন্তু এটি সহজভাবে চুল আঁচড়াতে সহায়তা করবে।

নিয়মিত চুল ছাঁটুন: বাজে চুলের প্রভাব এড়াতে নির্দিষ্ট সময়ে চুল ছাঁটুন। এটি চুল ভেঙে যাওয়া এবং কোঁকড়ানোর হাত থেকে রক্ষা করবে। আপনি যদি লম্বা চুল রাখতে চান তাহলেও নিয়মিত ছাঁটা উচিৎ। চার থেকে পাঁচ সপ্তাহ পর পর চুল ছাঁটা সবচেয়ে ভালো।