ফল সাধারণত প্রোটিনসমৃদ্ধ হয় না। কিন্তু এই ফলগুলোতে উচ্চমাত্রায় গুরুত্বপূর্ণ পুষ্টি উপাদান রয়েছে। এই চার ফলে পাওয়া যায় পর্যাপ্ত প্রোটিন।
কিশমিশ: এই শুকনো ফলটি সব ধরনের উৎসবেই খাওয়া হয়। সাধারণত এটি ডেজার্ট জাতীয় খাবার তৈরিতে ব্যবহৃত হয়। সোনালি রঙের এই কিশমিশ আঙুর শুকিয়ে করা হয়। ১০০ গ্রাম কিশমিশের মধ্যে ৩ গ্রাম প্রোটিন রয়েছে।
পেয়ারা: ভিটামিন সি সমৃদ্ধ এই ফলটি কাঁচা অথবা সালাদ হিসেবে খাওয়া হয়। অনেকে আবার জুসের সঙ্গে মিশিয়ে খান। পেয়ারায় আঁশ উপাদানও রয়েছে। ১০০ গ্রাম পেয়ারায় ৫ গ্রাম আঁশ এবং প্রোটিনের পরিমাণ রয়েছে ২.৬ গ্রাম।
খেজুর: প্রাকৃতিক সুমিষ্ট এই ফল মধ্যপ্রাচ্যের পাশাপাশি এ দেশের লোকজনও প্রচুর খেয়ে থাকেন। প্রতি ১০০ গ্রাম খেজুরের মধ্যে ২.৪৫ গ্রাম প্রোটিন পাওয়া যায়। এছাড়াও এতে ৮ গ্রাম আঁশ রয়েছে।
আলুবোখরা: আরেকটি শুকনো এই ফলে প্রোটিন পাওয়া যায়। পাকা বরই শুকিয়ে এই ফল তৈরি করা হয়। এতে প্রয়োজনীয় খনিজ উপাদান এবং ভিটামিন, মাইক্রো-নিউট্রিয়েন্টস রয়েছে। ১০০ গ্রাম আলুবোখরায় ২.১৮ গ্রাম প্রোটিন রয়েছে। এছাড়া্ও ৭ গ্রাম স্বাস্থ্যসম্মত আঁশ পাওয়া যায়।
প্রোটিনসহ অন্যান্য ভিটামিন পেতে খাদ্যতালিকায় এই ফলগুলো রাখতে পারেন।