ঢাকা , মঙ্গলবার, ২৪ ডিসেম্বর ২০২৪, ১০ পৌষ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ

টেলি যোগাযোগের আওতায় আসবে সমগ্র বাংলাদেশ

ডাক ও টেলিযোগাযোগ প্রতিমন্ত্রী তারানা হালিম বলেছেন, ১৬ কোটি মানুষের বাংলাদেশে টেলিযোগাযোগ সেবা গ্রহণকারীর হার ৮৪ শতাংশ। টেলিযোগাযোগ ও তথ্যপ্রযুক্তি ব্যবহারের মাধ্যমে একটি অন্তর্ভুক্তিমূলক সমাজ ব্যবস্থা গড়ে তোলাই আমাদের লক্ষ্য।

বিশ্ব টেলিযোগাযোগ ও তথ্য সংঘ দিবস উপলক্ষে মঙ্গলবার সকালে রাজধানীর মানিক মিয়া অ্যাভিনিউয়ে রোড শো’ ও র্যা লির উদ্বোধনকালে তিনি একথা বলেন।

তারানা হালিম বলেন, দিবসটিতে কিভাবে তথ্যপ্রযুক্তি ব্যবহারের মাধ্যমে টেলিযোগাযোগ সেক্টরে তথা জাতীয় অর্থনৈতিক উন্নয়ন ঘটানো যায়, কিভাবে কর্মসংস্থানের সুযোগ সৃষ্টি করা যায় এবং একই সঙ্গে সমাজের সর্বত্র ইন্টারনেট সেবা পৌঁছে দেওয়ার মাধ্যমে আমরা কিভাবে একটি অন্তর্ভুক্তিমূলক সমাজ ব্যবস্থা গড়ে তুলতে পারি সেই দিকে এগুতে হবে। উন্নত সেবা নিশ্চিত করে জনগণের খুব কাছে থাকতে হবে।

তিনি আরো বলেন, আমরা চাই টেলিযোগাযোগের আওতায় সমগ্র বাংলাদেশ আসবে। ২০০৮ সালে টেলিডেনসিটি ছিল ৩৮ শতাংশ, এখন তা বেড়ে হয়েছে ৮৪ শতাংশ। মোবাইল ও ইন্টারনেট গ্রাহক সংখ্যা দিন দিন বৃদ্ধি পাচ্ছে, মোবাইল ফোন গ্রাহক ১৩ কোটি ছাড়িয়ে যাচ্ছে। কাজেই এখন সময় আমাদের, এখন সময় বাংলাদেশের।

রোড শো ও র্যা লিতে অন্যান্যদের মধ্যে উপস্থিত ছিলেন, ডাক ও টেলিযোগাযোগ মন্ত্রণালয় সম্পর্কিত সংসদীয় স্থায়ী কমিটির সদস্য হোসনে আরা লুৎফা ডালিয়া, টেলিযোগাযোগ সচিব ফয়জুর রহমান চৌধুরী, বিটিআরসির চেয়ারম্যান ড. শাহজাহান মাহমুদ, ভাইস চেয়ারম্যান আহসান হাবিব খান, বিটিসিএল এবং বিভিন্ন মোবাইল ফোন অপারেটর প্রতিনিধিরা।

টেলিযোগাযোগ বিভাগ, বিটিসিএল, ছয়টি মোবাইল ফোন অপারেটর ও আইসিটি সেবাদাতা ৩১টি প্রতিষ্ঠানের উদ্যোগে বর্ণাঢ্য রোড শো’র আয়োজন করা হয়।

Tag :
আপলোডকারীর তথ্য

Bangal Kantha

জনপ্রিয় সংবাদ

টেলি যোগাযোগের আওতায় আসবে সমগ্র বাংলাদেশ

আপডেট টাইম : ০৪:৪৩ অপরাহ্ন, মঙ্গলবার, ১৭ মে ২০১৬

ডাক ও টেলিযোগাযোগ প্রতিমন্ত্রী তারানা হালিম বলেছেন, ১৬ কোটি মানুষের বাংলাদেশে টেলিযোগাযোগ সেবা গ্রহণকারীর হার ৮৪ শতাংশ। টেলিযোগাযোগ ও তথ্যপ্রযুক্তি ব্যবহারের মাধ্যমে একটি অন্তর্ভুক্তিমূলক সমাজ ব্যবস্থা গড়ে তোলাই আমাদের লক্ষ্য।

বিশ্ব টেলিযোগাযোগ ও তথ্য সংঘ দিবস উপলক্ষে মঙ্গলবার সকালে রাজধানীর মানিক মিয়া অ্যাভিনিউয়ে রোড শো’ ও র্যা লির উদ্বোধনকালে তিনি একথা বলেন।

তারানা হালিম বলেন, দিবসটিতে কিভাবে তথ্যপ্রযুক্তি ব্যবহারের মাধ্যমে টেলিযোগাযোগ সেক্টরে তথা জাতীয় অর্থনৈতিক উন্নয়ন ঘটানো যায়, কিভাবে কর্মসংস্থানের সুযোগ সৃষ্টি করা যায় এবং একই সঙ্গে সমাজের সর্বত্র ইন্টারনেট সেবা পৌঁছে দেওয়ার মাধ্যমে আমরা কিভাবে একটি অন্তর্ভুক্তিমূলক সমাজ ব্যবস্থা গড়ে তুলতে পারি সেই দিকে এগুতে হবে। উন্নত সেবা নিশ্চিত করে জনগণের খুব কাছে থাকতে হবে।

তিনি আরো বলেন, আমরা চাই টেলিযোগাযোগের আওতায় সমগ্র বাংলাদেশ আসবে। ২০০৮ সালে টেলিডেনসিটি ছিল ৩৮ শতাংশ, এখন তা বেড়ে হয়েছে ৮৪ শতাংশ। মোবাইল ও ইন্টারনেট গ্রাহক সংখ্যা দিন দিন বৃদ্ধি পাচ্ছে, মোবাইল ফোন গ্রাহক ১৩ কোটি ছাড়িয়ে যাচ্ছে। কাজেই এখন সময় আমাদের, এখন সময় বাংলাদেশের।

রোড শো ও র্যা লিতে অন্যান্যদের মধ্যে উপস্থিত ছিলেন, ডাক ও টেলিযোগাযোগ মন্ত্রণালয় সম্পর্কিত সংসদীয় স্থায়ী কমিটির সদস্য হোসনে আরা লুৎফা ডালিয়া, টেলিযোগাযোগ সচিব ফয়জুর রহমান চৌধুরী, বিটিআরসির চেয়ারম্যান ড. শাহজাহান মাহমুদ, ভাইস চেয়ারম্যান আহসান হাবিব খান, বিটিসিএল এবং বিভিন্ন মোবাইল ফোন অপারেটর প্রতিনিধিরা।

টেলিযোগাযোগ বিভাগ, বিটিসিএল, ছয়টি মোবাইল ফোন অপারেটর ও আইসিটি সেবাদাতা ৩১টি প্রতিষ্ঠানের উদ্যোগে বর্ণাঢ্য রোড শো’র আয়োজন করা হয়।