ঢাকা , রবিবার, ২৪ নভেম্বর ২০২৪, ১০ অগ্রহায়ণ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ

তত্ত্বাবধায়ক সরকারব্যবস্থা বহাল করার বিষয়ে সবাই একমত: বদিউল আলম

নাগরিক সমাজ, বুদ্ধিজীবী ও শিক্ষক প্রতিনিধিদের সবাই তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা বহাল করার বিষয়ে একমত হয়েছেন বলে জানিয়েছেন নির্বাচন ব্যবস্থা সংস্কার কমিশনের প্রধান বদিউল আলম মজুমদার। আজ রবিবার সকালে রাজধানীর আগারগাঁওয়ে নির্বাচন ভবনে নির্বাচন ব্যবস্থা সংস্কার কমিশনের সঙ্গে নাগরিক সমাজ, বুদ্ধিজীবী ও শিক্ষক প্রতিনিধিরা সংলাপ করেন। সংলাপ শেষে সংস্কার কমিশনের প্রধান সাংবাদিকদের এ কথা জানান।বদিউল আলম মজুমদার বলেন,‘ নাগরিক সমাজ, বুদ্ধিজীবী ও শিক্ষক প্রতিনিধিদের সবাই তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা বহাল করার বিষয়ে একমত হয়েছেন। একই সঙ্গে না ভোটের বিধান রাখার ব্যাপারেও সবাই একমত ছিলেন।’

তিনি আরও বলেন, ‘আগের নির্বাচন কমিশন যে বিতর্কিত, কলঙ্কজনক ও পাতানো নির্বাচন করেছে, তার মাধ্যমে তারা শপথ ভঙ্গ করেছে, সংবিধান লঙ্ঘন করেছে। তাদের বিচারের আওতায় আনার কথা প্রায় সবাই বলেছেন।’

বদিউল আলম আরও বলেন, ‘নির্বাচন কমিশনকে স্বাধীন ও শক্তিশালী করতে হবে। কমিশনকে আর্থিক স্বাধীনতাও দিতে হবে। এমন শক্তিশালী ও স্বাধীন হতে হবে যে নির্বাচন কমিশনকে সরকারের অধীন একটা সরকার হতে হবে। এ ছাড়াওজাতীয় সংসদে নারীদের জন্য সরাসরি আসন থাকতে হবে এবং প্রত্যক্ষ নির্বাচন হতে হবে।’

সংলাপে নির্বাচন কমিশনের আইন পরিবর্তন করা, পিআর সিস্টেমসহ বিভিন্ন বিষয়ে আলোচনা হয়েছে বলে জানান সংস্কার কমিশনের প্রধান।

রাষ্ট্রপতি নির্বাচন প্রসঙ্গে বদিউল আলম মজুমদার বলেন, ‘সরাসরি নির্বাচনের কথা অনেকে বলেছেন। রাষ্ট্রপতির পদকে আরও শক্তিশালী করার কথা বলেছেন।’

Tag :
আপলোডকারীর তথ্য

Bangal Kantha

তত্ত্বাবধায়ক সরকারব্যবস্থা বহাল করার বিষয়ে সবাই একমত: বদিউল আলম

আপডেট টাইম : ৩ ঘন্টা আগে

নাগরিক সমাজ, বুদ্ধিজীবী ও শিক্ষক প্রতিনিধিদের সবাই তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা বহাল করার বিষয়ে একমত হয়েছেন বলে জানিয়েছেন নির্বাচন ব্যবস্থা সংস্কার কমিশনের প্রধান বদিউল আলম মজুমদার। আজ রবিবার সকালে রাজধানীর আগারগাঁওয়ে নির্বাচন ভবনে নির্বাচন ব্যবস্থা সংস্কার কমিশনের সঙ্গে নাগরিক সমাজ, বুদ্ধিজীবী ও শিক্ষক প্রতিনিধিরা সংলাপ করেন। সংলাপ শেষে সংস্কার কমিশনের প্রধান সাংবাদিকদের এ কথা জানান।বদিউল আলম মজুমদার বলেন,‘ নাগরিক সমাজ, বুদ্ধিজীবী ও শিক্ষক প্রতিনিধিদের সবাই তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা বহাল করার বিষয়ে একমত হয়েছেন। একই সঙ্গে না ভোটের বিধান রাখার ব্যাপারেও সবাই একমত ছিলেন।’

তিনি আরও বলেন, ‘আগের নির্বাচন কমিশন যে বিতর্কিত, কলঙ্কজনক ও পাতানো নির্বাচন করেছে, তার মাধ্যমে তারা শপথ ভঙ্গ করেছে, সংবিধান লঙ্ঘন করেছে। তাদের বিচারের আওতায় আনার কথা প্রায় সবাই বলেছেন।’

বদিউল আলম আরও বলেন, ‘নির্বাচন কমিশনকে স্বাধীন ও শক্তিশালী করতে হবে। কমিশনকে আর্থিক স্বাধীনতাও দিতে হবে। এমন শক্তিশালী ও স্বাধীন হতে হবে যে নির্বাচন কমিশনকে সরকারের অধীন একটা সরকার হতে হবে। এ ছাড়াওজাতীয় সংসদে নারীদের জন্য সরাসরি আসন থাকতে হবে এবং প্রত্যক্ষ নির্বাচন হতে হবে।’

সংলাপে নির্বাচন কমিশনের আইন পরিবর্তন করা, পিআর সিস্টেমসহ বিভিন্ন বিষয়ে আলোচনা হয়েছে বলে জানান সংস্কার কমিশনের প্রধান।

রাষ্ট্রপতি নির্বাচন প্রসঙ্গে বদিউল আলম মজুমদার বলেন, ‘সরাসরি নির্বাচনের কথা অনেকে বলেছেন। রাষ্ট্রপতির পদকে আরও শক্তিশালী করার কথা বলেছেন।’