ঢাকা , বৃহস্পতিবার, ২৪ অক্টোবর ২০২৪, ৮ কার্তিক ১৪৩১ বঙ্গাব্দ

ভেঙে যাওয়া বাঁধ, এক সপ্তাহের মধ্যে নির্মাণ

বাঙালী কণ্ঠ নিউজঃ পানিসম্পদমন্ত্রী আনিসুল ইসলাম মাহমুদ বলেছেন, বন্যায় ভেঙে যাওয়া বাঁধ আগামী এক সপ্তাহের মধ্যে পুনরায় নির্মাণ শুরু হবে। তবে শুধু পানি উন্নয়ন বোর্ডের (পাউবো) পক্ষে বাঁধ সংরক্ষণ সম্ভব নয় বলেও মন্তব্য করেন তিনি।

আজ শনিবার (১৯ আগস্ট) বিকেলে কুড়িগ্রামের ধরলা, ব্রহ্মপুত্রের তীবের বাঁধসহ বিভিন্ন বাঁধ পরিদর্শনের সময় সাংবাদিকদের এসব কথা বলেন তিনি।

আনিসুল ইসলাম মাহমুদ বলেন, আগামী এক সপ্তাহের মধ্যে বন্যায় ভেঙে যাওয়া বাঁধ পুনরায় নির্মাণ কাজ শুরু হয়ে যাবে ও তরিৎ গতিতে কাজ সম্পন্ন হবে। বাঁধগুলোর সংরক্ষণ শুধু পানি উনয়ন বোর্ডের একার পক্ষে সম্ভব হয়ে ওঠে না। স্থানীয় জনগণ এবং বাঁধে আশ্রিত বসবাসকারীদের এ ব্যাপারে সচেতনতা অবলম্বন করতে হবে।

পানিসম্পদমন্ত্রী বলেন, আগামীতে পাউবোর সব কর্মপরিকল্পনা গ্রহণ করার ক্ষেত্রে জেলা সমন্বয় সভার মতামতকে গুরুত্ব দিতে হবে, যাতে জনগণের মতামত প্রতিফলিত হয়। আগামী শীত মৌসুমের শুরুতেই যেসব স্থানে নতুন করে বাঁধের প্রয়োজন, সেখানে বাঁধ নির্মাণ ও যেসব নদী খননের প্রয়োজন তারও কাজ শুরু করা হবে।

এ সময় আরও উপস্থিত ছিলেন পানিসম্পদ প্রতিমন্ত্রী নজরুল ইসলাম হীরু বীরপ্রতীক, পাউবোর প্রধান প্রকৌশলী আজিজ মোহাম্মদ চৌধুরী, পানিসম্পদ মন্ত্রণালয়ের অতিরিক্ত সচিব মোহাম্মদ আলী ও কুড়িগ্রাম পাউবোর নির্বাহী প্রকৌশলী মো. শফিকুল ইসলাম।

Tag :
আপলোডকারীর তথ্য

Bangal Kantha

ভেঙে যাওয়া বাঁধ, এক সপ্তাহের মধ্যে নির্মাণ

আপডেট টাইম : ০২:৫৩ অপরাহ্ন, শনিবার, ১৯ অগাস্ট ২০১৭

বাঙালী কণ্ঠ নিউজঃ পানিসম্পদমন্ত্রী আনিসুল ইসলাম মাহমুদ বলেছেন, বন্যায় ভেঙে যাওয়া বাঁধ আগামী এক সপ্তাহের মধ্যে পুনরায় নির্মাণ শুরু হবে। তবে শুধু পানি উন্নয়ন বোর্ডের (পাউবো) পক্ষে বাঁধ সংরক্ষণ সম্ভব নয় বলেও মন্তব্য করেন তিনি।

আজ শনিবার (১৯ আগস্ট) বিকেলে কুড়িগ্রামের ধরলা, ব্রহ্মপুত্রের তীবের বাঁধসহ বিভিন্ন বাঁধ পরিদর্শনের সময় সাংবাদিকদের এসব কথা বলেন তিনি।

আনিসুল ইসলাম মাহমুদ বলেন, আগামী এক সপ্তাহের মধ্যে বন্যায় ভেঙে যাওয়া বাঁধ পুনরায় নির্মাণ কাজ শুরু হয়ে যাবে ও তরিৎ গতিতে কাজ সম্পন্ন হবে। বাঁধগুলোর সংরক্ষণ শুধু পানি উনয়ন বোর্ডের একার পক্ষে সম্ভব হয়ে ওঠে না। স্থানীয় জনগণ এবং বাঁধে আশ্রিত বসবাসকারীদের এ ব্যাপারে সচেতনতা অবলম্বন করতে হবে।

পানিসম্পদমন্ত্রী বলেন, আগামীতে পাউবোর সব কর্মপরিকল্পনা গ্রহণ করার ক্ষেত্রে জেলা সমন্বয় সভার মতামতকে গুরুত্ব দিতে হবে, যাতে জনগণের মতামত প্রতিফলিত হয়। আগামী শীত মৌসুমের শুরুতেই যেসব স্থানে নতুন করে বাঁধের প্রয়োজন, সেখানে বাঁধ নির্মাণ ও যেসব নদী খননের প্রয়োজন তারও কাজ শুরু করা হবে।

এ সময় আরও উপস্থিত ছিলেন পানিসম্পদ প্রতিমন্ত্রী নজরুল ইসলাম হীরু বীরপ্রতীক, পাউবোর প্রধান প্রকৌশলী আজিজ মোহাম্মদ চৌধুরী, পানিসম্পদ মন্ত্রণালয়ের অতিরিক্ত সচিব মোহাম্মদ আলী ও কুড়িগ্রাম পাউবোর নির্বাহী প্রকৌশলী মো. শফিকুল ইসলাম।