ঢাকা , শুক্রবার, ১৫ নভেম্বর ২০২৪, ৩০ কার্তিক ১৪৩১ বঙ্গাব্দ

কিশোরগঞ্জে বিড়ি শ্রমিকদের মানববন্ধন কর্মসূচি পালন

বাঙালী কণ্ঠ নিউজঃ বিড়ি শিল্প দ্রুত বন্ধ না করা এবং বৈষম্যমূলক শুল্ক নীতির প্রতিবাদে কিশোরগঞ্জে মানববন্ধন কর্মসূচি পালন করেছেন বিড়ি শ্রমিকেরা। আজ মঙ্গলবার বিকালে শহরের নিউটাউন এলাকায় জেলা আওয়ামী লীগ সভাপতির বাসভবনের সামনের সড়কে এই কর্মসূচি পালন করা হয়।

মানববন্ধন চলাকালে অনুষ্ঠিত সমাবেশে জেলা বিড়ি শ্রমিক ফেডারেশনের সহ-সভাপতি মোঃ কামাল হোসেন ও রবিউল ইসলাম, যুগ্মসাধারণ সম্পাদক মোঃ হাবিবুর রহমান, সাংগঠনিক সম্পাদক রাশেদ উদ্দিন পলাশ প্রমুখ বক্তৃতা করেন।

মানববন্ধনে বক্তারা বলেন, বিড়ি শিল্পের সঙ্গে ২৫-৩০ লাখ নারী-পুরুষের কর্মসংস্থান জড়িত। এরকম পরিস্থিতিতে সম্প্রতি অর্থমন্ত্রী আগামী দুই বছরের মধ্যে বিড়ি শিল্প নিষিদ্ধ করার যে ঘোষণা দিয়েছেন, তাতে তামাক চাষী, তামাক ব্যবসায়ী ও বিড়ি শিল্পে কর্মরত শ্রমিক এবং শিল্পের সাথে জড়িতরা ফুঁসে ওঠেছেন।

অর্থমন্ত্রীর ঘোষণা বাস্তবায়িত হলে বিড়ি শিল্পের সাথে জড়িতরা বেকার হয়ে পড়বে। অনেক পরিবারের পথে বসার উপক্রম হবে। বিড়ির ওপর কোন বৈষম্যমূলক পদক্ষেপ গ্রহণ না করে সিগারেট বন্ধের সময়কাল পর্যন্ত বিড়ি শিল্পকে সময় দেয়া এবং লাখ লাখ হতদরিদ্র বিড়ি শ্রমিক যার অধিকাংশই গ্রামীণ নারী শ্রমিক তাদের স্বার্থ বিবেচনা করে বিড়ি শিল্প দ্রুত বন্ধ না করার দাবি জানান বক্তারা।

Tag :
আপলোডকারীর তথ্য

কিশোরগঞ্জে বিড়ি শ্রমিকদের মানববন্ধন কর্মসূচি পালন

আপডেট টাইম : ০৪:৩১ অপরাহ্ন, মঙ্গলবার, ৮ মে ২০১৮

বাঙালী কণ্ঠ নিউজঃ বিড়ি শিল্প দ্রুত বন্ধ না করা এবং বৈষম্যমূলক শুল্ক নীতির প্রতিবাদে কিশোরগঞ্জে মানববন্ধন কর্মসূচি পালন করেছেন বিড়ি শ্রমিকেরা। আজ মঙ্গলবার বিকালে শহরের নিউটাউন এলাকায় জেলা আওয়ামী লীগ সভাপতির বাসভবনের সামনের সড়কে এই কর্মসূচি পালন করা হয়।

মানববন্ধন চলাকালে অনুষ্ঠিত সমাবেশে জেলা বিড়ি শ্রমিক ফেডারেশনের সহ-সভাপতি মোঃ কামাল হোসেন ও রবিউল ইসলাম, যুগ্মসাধারণ সম্পাদক মোঃ হাবিবুর রহমান, সাংগঠনিক সম্পাদক রাশেদ উদ্দিন পলাশ প্রমুখ বক্তৃতা করেন।

মানববন্ধনে বক্তারা বলেন, বিড়ি শিল্পের সঙ্গে ২৫-৩০ লাখ নারী-পুরুষের কর্মসংস্থান জড়িত। এরকম পরিস্থিতিতে সম্প্রতি অর্থমন্ত্রী আগামী দুই বছরের মধ্যে বিড়ি শিল্প নিষিদ্ধ করার যে ঘোষণা দিয়েছেন, তাতে তামাক চাষী, তামাক ব্যবসায়ী ও বিড়ি শিল্পে কর্মরত শ্রমিক এবং শিল্পের সাথে জড়িতরা ফুঁসে ওঠেছেন।

অর্থমন্ত্রীর ঘোষণা বাস্তবায়িত হলে বিড়ি শিল্পের সাথে জড়িতরা বেকার হয়ে পড়বে। অনেক পরিবারের পথে বসার উপক্রম হবে। বিড়ির ওপর কোন বৈষম্যমূলক পদক্ষেপ গ্রহণ না করে সিগারেট বন্ধের সময়কাল পর্যন্ত বিড়ি শিল্পকে সময় দেয়া এবং লাখ লাখ হতদরিদ্র বিড়ি শ্রমিক যার অধিকাংশই গ্রামীণ নারী শ্রমিক তাদের স্বার্থ বিবেচনা করে বিড়ি শিল্প দ্রুত বন্ধ না করার দাবি জানান বক্তারা।