ঢাকা , মঙ্গলবার, ২৪ সেপ্টেম্বর ২০২৪, ৮ আশ্বিন ১৪৩১ বঙ্গাব্দ

কিশোরগঞ্জে অসহায় এতিম শিশুদের জন্য জেলা পুলিশ নারী কল্যাণ সমিতি পুনাক ইফতার

বাঙালী কণ্ঠ নিউজঃ কিশোরগঞ্জে অসহায় এতিম শিশুদের জন্য জেলা পুলিশ নারী কল্যাণ সমিতি (পুনাক) ইফতার অনুষ্ঠানের আয়োজন করেন। সোমবার (১১ জুন) শহরের সরকারি শিশু পরিবার (বালিকা) প্রাঙ্গণে এই ইফতার ও দোয়া মাহফিলের আয়োজন করেছেন।

জেলা পুনাক সভানেত্রী মাহফুজা নাজনীন দিষার চৌধুরী সরকারি শিশু পরিবার নিবাসী এতিম মেয়েদের সাথে ইফতারের আগে কুশল বিনিময় করেন। পুনাক সভানেত্রীকে কাছে পেয়ে এতিম শিশুদের চোখেমুখে আনন্দের ঝিলিক দেখা যায়।

ইফতারের আগে বক্তৃতায় পুনাক সভানেত্রী মাহফুজা নাজনীন দিষার চৌধুরী বলেন, পুনাক পরিবার মানবিক দায়বদ্ধতা থেকে সব সময়ে সুবিধাবঞ্চিত, এতিম ও প্রতিবন্ধী জনগোষ্ঠীর পাশে থেকেছে। আগামী দিনেও এর ব্যতিক্রম হবে না। রমজানে পুনাকের এই ইফতার আয়োজন এতিম শিশুদের মাঝে আনন্দ ছড়িয়ে দিবে বলেও তিনি আশাপ্রকাশ করেন।

ইফতার ও দোয়া মাহফিলে পুনাক সহ-সভানেত্রী সূচনা চাকমা ছাড়াও অন্যান্য নেতৃবৃন্দ অংশ নেন। উন্নতমানের ইফতার সামগ্রী ও রাতের খাবার পেয়ে সরকারি শিশু পরিবারের দেড় শতাধিক বালিকা আনন্দভরে তা গ্রহণ করে।

Tag :
আপলোডকারীর তথ্য

কিশোরগঞ্জে অসহায় এতিম শিশুদের জন্য জেলা পুলিশ নারী কল্যাণ সমিতি পুনাক ইফতার

আপডেট টাইম : ০৫:১৩ পূর্বাহ্ন, মঙ্গলবার, ১২ জুন ২০১৮

বাঙালী কণ্ঠ নিউজঃ কিশোরগঞ্জে অসহায় এতিম শিশুদের জন্য জেলা পুলিশ নারী কল্যাণ সমিতি (পুনাক) ইফতার অনুষ্ঠানের আয়োজন করেন। সোমবার (১১ জুন) শহরের সরকারি শিশু পরিবার (বালিকা) প্রাঙ্গণে এই ইফতার ও দোয়া মাহফিলের আয়োজন করেছেন।

জেলা পুনাক সভানেত্রী মাহফুজা নাজনীন দিষার চৌধুরী সরকারি শিশু পরিবার নিবাসী এতিম মেয়েদের সাথে ইফতারের আগে কুশল বিনিময় করেন। পুনাক সভানেত্রীকে কাছে পেয়ে এতিম শিশুদের চোখেমুখে আনন্দের ঝিলিক দেখা যায়।

ইফতারের আগে বক্তৃতায় পুনাক সভানেত্রী মাহফুজা নাজনীন দিষার চৌধুরী বলেন, পুনাক পরিবার মানবিক দায়বদ্ধতা থেকে সব সময়ে সুবিধাবঞ্চিত, এতিম ও প্রতিবন্ধী জনগোষ্ঠীর পাশে থেকেছে। আগামী দিনেও এর ব্যতিক্রম হবে না। রমজানে পুনাকের এই ইফতার আয়োজন এতিম শিশুদের মাঝে আনন্দ ছড়িয়ে দিবে বলেও তিনি আশাপ্রকাশ করেন।

ইফতার ও দোয়া মাহফিলে পুনাক সহ-সভানেত্রী সূচনা চাকমা ছাড়াও অন্যান্য নেতৃবৃন্দ অংশ নেন। উন্নতমানের ইফতার সামগ্রী ও রাতের খাবার পেয়ে সরকারি শিশু পরিবারের দেড় শতাধিক বালিকা আনন্দভরে তা গ্রহণ করে।