৩৪টি দল নিয়ে ‘জাতীয় ইসলামি মহাজোট’ নামে নতুন একটি জোট আত্মপ্রকাশ করেছে। বৃহস্পতিবার (৩০ মার্চ) জাতীয় প্রেসক্লাবের কনফারেন্স লাউঞ্জে সংবাদ সম্মেলনের মধ্য দিয়ে এ জোট আত্মপ্রকাশ করে। সংবাদ সম্মেলনে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন- প্রধানমন্ত্রীর বিশেষ দূত ও জাতীয় পার্টির চেয়ারম্যান হুসেইন মুহম্মদ এরশাদ।
ইসলামি মহাজোটের শরিক ৩৪টি দল হলো- গণ ইসলামিক পার্টি, পিপলস জাস্টিস পার্টি, জাতীয় গণতান্ত্রিক ফেডারেশন, বাংলাদেশ ইসলামিক লিবারেল পার্টি, জাতীয় শরিয়া আন্দোলন, জাতীয় গণতান্ত্রিক লীগ, বাংলাদেশ জনতা পার্টি, বাংলাদেশ ইসলামী জনকল্যাণ পার্টি, বাংলাদেশ ইউনাইটেড ইসলামিক লীগ, জমিয়তে মুসলিমিন বাংলাদেশ,
ন্যাপ ভাসানী, খেলাফত সংগ্রাম পরিষদ, বাংলাদেশ মানবাধিকার পার্টি, বাংলাদেশ ইসলামী গণ আন্দোলন, জাতীয় ইসলামী আন্দোলন, জমিয়তুল ওলামা পার্টি, জাতীয় ইসলামিক মুভমেন্ট, খেলাফত আন্দোলন বাংলাদেশ, ইনসানিয়াত পার্টি বাংলাদেশ, খেলাফত বাস্তবায়ন পার্টি, ইসলামী আকিদা সংরক্ষণ পার্টি, ইসলামী মূল্যবোধ সংরক্ষণ পার্টি, ইসলামী ফ্রন্ট বাংলাদেশ, মুসলিম জনতা পার্টি, ইসলামী আকিদা সংরক্ষণ আন্দোলন, খেদমতে খালক পার্টি, ওলামা মাশায়েক সমন্বয় পরিষদ, ইউনাইটেড ইসলামী ফ্রন্ট, বাংলাদেশ ইসলামী পার্টি, ইসলামী সমাজ কল্যাণ আন্দোলন, বাংলাদেশ ইত্তেহাদুল মুসলিমিন, বাংলাদেশ খেলাফাতুল উম্মাহ, বাংলাদেশ আকিমুদ দ্বীন মজলিস ও বাংলাদেশ সোশ্যাল ডেভেলপমেন্ট পার্টি।
এসময় জোটের পক্ষ থেকে ৫টি বিষয়ে বলা হয়। যার প্রথমটিতে বলা হয়েছে, প্রত্যেক মুসলমানের ঈমানি দায়িত্ব কুরআন সুন্নাহর ও নাগরিক অধিকার পরিপন্থি কিছু হলে তার তীব্র প্রতিবাদ ও প্রতিকার করা হবে। এছাড়া উগ্র সন্ত্রাসবাদী বিরুদ্ধে কঠোর, কওমি মাদ্রাসার সনদের স্বীকৃতি, যুব সমাজের নৈতিক অবক্ষয় থেকে দূরে রাখা ও আলেম মুক্তিযোদ্ধাদের অধিকার বাস্তবায়নে কাজ করবে এ জোট।
সংবাদ সম্মেলনে সভাপতিত্ব করেন জাতীয় ইসলামিক মহাজোটের আহ্বায়ক আবু নাছের ওয়াহেদ ফারুক, যিনি জাতীয় সংসদের স্পিকার শিরীন শারমিন চৌধুরীর দূর সম্পর্কের চাচা। সংবাদ সম্মেলনে তিনি নিজেই এই পরিচয়ের কথা সবাইকে জানান।

বাঙ্গালী কণ্ঠ ডেস্ক 























