ঢাকা , শুক্রবার, ১১ এপ্রিল ২০২৫, ২৮ চৈত্র ১৪৩১ বঙ্গাব্দ
সংবাদ শিরোনাম :

জয় অপহরণ অভিযোগ গ্রহণ করেনি মার্কিন আদালত

সজীব ওয়াজেদ জয় অপহরণের কোনো অভিযোগ মার্কিন আদালত গ্রহণ করেনি বলে মন্তব্য করেছেন বিএনপির মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর।

শুধু একটি ফেসবুক স্ট্যাটাসের ওপর ভিত্তি করে শফিক রেহমানের বিরুদ্ধে হয়রানিমুলক মামলা হয়েছে বলেও মন্তব্য করেন তিনি।

শনিবার দুপুরে গুলশানে বিএনপি চেয়ারপারসনের রাজনৈতিক কার্যালয়ে সংবাদ সম্মেলনে মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর এ মন্তব্য করেন।

মির্জা ফখরু্ল বলেন, ‘আদালতে জমা দেওয়া মার্কিন সরকারের রিপোর্টে সজীব ওয়াজেদ জয়কে অপহরণ কিংবা দৈহিকভাবে ক্ষতিগ্রস্ত করার অভিযোগ নেই। তা সত্ত্বেও শুধু তার ফেসবুকে দেওয়া একটা পোস্টের ভিত্তিতে ঢাকায় পুলিশ হেড কোয়ার্টারের নির্দেশে এফআইআর হলো, গোপনে তদন্ত হলো, মামলা হলো ও গ্রেফতার করে রিমান্ডে নেওয়া হলো।’

তিনি জানান, মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রে বিচার হওয়া মামলার অভিযোগপত্র, আদালতে জমা দেওয়া সরকারের লিখিত প্রতিবেদন, অভিযুক্ত কিংবা সাক্ষীদের কোনো জবানবন্দিতে সাংবাদিক শফিক রেহমান, কারাবন্দি সম্পাদক মাহমুদুর রহমান কিংবা বিএনপির কোনো নেতার নাম উল্লেখ নেই। এমনকি ঢাকার রমনা থানায় দায়ের করা এফআইআর কিংবা পল্টন থানায় দায়ের করা মামলায়ও তাদের নাম নেই।

Tag :
আপলোডকারীর তথ্য

Bangal Kantha

ফিলিস্তিনকে স্বাধীন রাষ্ট্রের স্বীকৃতি দিতে যাচ্ছে ফ্রান্স

জয় অপহরণ অভিযোগ গ্রহণ করেনি মার্কিন আদালত

আপডেট টাইম : ০৫:২৭ অপরাহ্ন, শনিবার, ২৩ এপ্রিল ২০১৬

সজীব ওয়াজেদ জয় অপহরণের কোনো অভিযোগ মার্কিন আদালত গ্রহণ করেনি বলে মন্তব্য করেছেন বিএনপির মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর।

শুধু একটি ফেসবুক স্ট্যাটাসের ওপর ভিত্তি করে শফিক রেহমানের বিরুদ্ধে হয়রানিমুলক মামলা হয়েছে বলেও মন্তব্য করেন তিনি।

শনিবার দুপুরে গুলশানে বিএনপি চেয়ারপারসনের রাজনৈতিক কার্যালয়ে সংবাদ সম্মেলনে মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর এ মন্তব্য করেন।

মির্জা ফখরু্ল বলেন, ‘আদালতে জমা দেওয়া মার্কিন সরকারের রিপোর্টে সজীব ওয়াজেদ জয়কে অপহরণ কিংবা দৈহিকভাবে ক্ষতিগ্রস্ত করার অভিযোগ নেই। তা সত্ত্বেও শুধু তার ফেসবুকে দেওয়া একটা পোস্টের ভিত্তিতে ঢাকায় পুলিশ হেড কোয়ার্টারের নির্দেশে এফআইআর হলো, গোপনে তদন্ত হলো, মামলা হলো ও গ্রেফতার করে রিমান্ডে নেওয়া হলো।’

তিনি জানান, মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রে বিচার হওয়া মামলার অভিযোগপত্র, আদালতে জমা দেওয়া সরকারের লিখিত প্রতিবেদন, অভিযুক্ত কিংবা সাক্ষীদের কোনো জবানবন্দিতে সাংবাদিক শফিক রেহমান, কারাবন্দি সম্পাদক মাহমুদুর রহমান কিংবা বিএনপির কোনো নেতার নাম উল্লেখ নেই। এমনকি ঢাকার রমনা থানায় দায়ের করা এফআইআর কিংবা পল্টন থানায় দায়ের করা মামলায়ও তাদের নাম নেই।