টাঙ্গাইলে আওয়ামী লীগ নেতা ফারুক আহমেদ হত্যা মামলায় পলাতক আসামি টাঙ্গাইল-৩ আসনের (ঘাটাইল) এমপি আমানুর রহমান খান রানা হঠাৎই জাতীয় সংসদে দেখা গেছে। সোমবার সংসদ অধিবেশন চলাকালীন সময়ে তিনি জিপ গড়িতে চড়ে সংসদে প্রবেশ করেন। জাতীয় পার্টি থেকে নির্বাচিত সিলেট-২ আসনের এমপি ইয়াহইয়া চৌধুরীও এসময় তার সঙ্গে ছিলেন।
তবে হুলিয়া মাথায় নিয়ে আত্মগোপনে থাকা এই এমপি সংসদে গেলেও সংসদের চলমান বাজেট অধিবেশনে যোগ দেননি বলে জানা গেছে। অনেকে বলছেন, মামলা থেকে রেহাই পেতে প্রধানমন্ত্রীর করুণা ভিক্ষা চাইতেই তার এই আকস্মিক আগমন।
২০১৩ সালের ১৮ জানুয়ারি রাতে টাঙ্গাইল শহরের কলেজ পাড়ায় নিজ বাসভবনের সামনে থেকে টাঙ্গাইল জেলা আওয়ামী লীগের সদস্য ও মুক্তিযোদ্ধা ফারুক আহমেদের গুলিবিদ্ধ লাশ উদ্ধার করা হয়। এ ঘটনার পর নিহত ফারুকের স্ত্রী নাহার আহম্মেদ বাদী হয়ে এমপি রানা ও তার তিন ভাই টাঙ্গাইল পৌরসভার সাবেক মেয়র শহিদুর রহমান খান মুক্তি, কেন্দ্রীয় ছাত্রলীগের সাবেক সহসভাপতি সানিয়াত খান বাপ্পা ও পরিবহন ব্যবসায়ী নেতা জাহিদুর রহমান খান কাকনসহ ১০ জনের বিরুদ্ধে টাঙ্গাইল মডেল থানায় মামলা করেন। তাদের বিরুদ্ধে আদালতের হুলিয়া জারির পাশাপাশি তাদের অস্থাবর সম্পত্তি ক্রোকের নির্দেশ রয়েছে।
তবে হুলিয়া মাথায় নিয়ে আত্মগোপনে থাকা এই এমপি সংসদে গেলেও সংসদের চলমান বাজেট অধিবেশনে যোগ দেননি বলে জানা গেছে। অনেকে বলছেন, মামলা থেকে রেহাই পেতে প্রধানমন্ত্রীর করুণা ভিক্ষা চাইতেই তার এই আকস্মিক আগমন।
২০১৩ সালের ১৮ জানুয়ারি রাতে টাঙ্গাইল শহরের কলেজ পাড়ায় নিজ বাসভবনের সামনে থেকে টাঙ্গাইল জেলা আওয়ামী লীগের সদস্য ও মুক্তিযোদ্ধা ফারুক আহমেদের গুলিবিদ্ধ লাশ উদ্ধার করা হয়। এ ঘটনার পর নিহত ফারুকের স্ত্রী নাহার আহম্মেদ বাদী হয়ে এমপি রানা ও তার তিন ভাই টাঙ্গাইল পৌরসভার সাবেক মেয়র শহিদুর রহমান খান মুক্তি, কেন্দ্রীয় ছাত্রলীগের সাবেক সহসভাপতি সানিয়াত খান বাপ্পা ও পরিবহন ব্যবসায়ী নেতা জাহিদুর রহমান খান কাকনসহ ১০ জনের বিরুদ্ধে টাঙ্গাইল মডেল থানায় মামলা করেন। তাদের বিরুদ্ধে আদালতের হুলিয়া জারির পাশাপাশি তাদের অস্থাবর সম্পত্তি ক্রোকের নির্দেশ রয়েছে।