ঢাকা , বুধবার, ২৩ অক্টোবর ২০২৪, ৮ কার্তিক ১৪৩১ বঙ্গাব্দ

প্রধানমন্ত্রীর সাথে দেখা না করে আমি যাব না: ৩০০ কি.মি. পথ পাড়ি দিয়ে ঢাকায় যুবক

বাঙালী কণ্ঠ নিউজঃ শরীরে বাংলাদেশের পতাকা, মাথায় দেশের পতাকা, আর সাইকেলের উপর নৌকা, এই অবস্থায় গত ২ আগস্ট ঝিনাইদহ থেকে সাইকেল চালিয়ে প্রধানমন্ত্রীর সাথে দেখা করার উদ্দেশ্যে যাত্রা শুরু সুজন বিশ্বাসের। যাত্রা শুরুর ৩ দিন পর ৫ আগস্ট দীর্ঘ ৩০০ কি.মি. পথ পাড়ি দিয়ে ঢাকায় আসে সুজন।

আজ ৮ আগস্টে প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয়ের সামনে দেখা করার জন্য হাজির হয় ঝিনাইদহ জেলার কালিগঞ্জ উপজেলার জয়নগরের এই বাসিন্দা।

প্রধানমন্ত্রীর সাথে কেন দেখা করতে চান এমন প্রশ্নের জবাবে তিনি বলেন, ‘আমার নিজের জন্য কিছু চাই না, আমি দুই ইউনিয়নের (২নং জামাল, ৩ নং কোলা ইউনিয়ন) মানুষকে বাঁচাতে প্রধানমন্ত্রীর সাথে দেখা করতে চাই। ঝিনাইদহের প্রচলিত সুদ প্রথায় জিম্মি হয়ে গেছে এখানকার সাধারণ জনগণ।’

তিনি বলেন, ‘প্রধানমন্ত্রীর সাথে দেখা না করে আমি যাব না। প্রয়োজনে আমি আমরণ অনশন করবো। দেখা না পেলে আমি দাদন ব্যবসায়ীর হাতে মারা যাবো। আমি নিজেও সুদের দায়ে জর্জরিত।’

মাননীয় প্রধানমন্ত্রী ঝিনাইদহের প্রচলিত সুদপ্রথা বন্ধে দ্রুত পদক্ষপে নিবে বলে সুজনের বিশ্বাস।

Tag :
আপলোডকারীর তথ্য

Bangal Kantha

প্রধানমন্ত্রীর সাথে দেখা না করে আমি যাব না: ৩০০ কি.মি. পথ পাড়ি দিয়ে ঢাকায় যুবক

আপডেট টাইম : ১২:২০ অপরাহ্ন, বুধবার, ৯ অগাস্ট ২০১৭

বাঙালী কণ্ঠ নিউজঃ শরীরে বাংলাদেশের পতাকা, মাথায় দেশের পতাকা, আর সাইকেলের উপর নৌকা, এই অবস্থায় গত ২ আগস্ট ঝিনাইদহ থেকে সাইকেল চালিয়ে প্রধানমন্ত্রীর সাথে দেখা করার উদ্দেশ্যে যাত্রা শুরু সুজন বিশ্বাসের। যাত্রা শুরুর ৩ দিন পর ৫ আগস্ট দীর্ঘ ৩০০ কি.মি. পথ পাড়ি দিয়ে ঢাকায় আসে সুজন।

আজ ৮ আগস্টে প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয়ের সামনে দেখা করার জন্য হাজির হয় ঝিনাইদহ জেলার কালিগঞ্জ উপজেলার জয়নগরের এই বাসিন্দা।

প্রধানমন্ত্রীর সাথে কেন দেখা করতে চান এমন প্রশ্নের জবাবে তিনি বলেন, ‘আমার নিজের জন্য কিছু চাই না, আমি দুই ইউনিয়নের (২নং জামাল, ৩ নং কোলা ইউনিয়ন) মানুষকে বাঁচাতে প্রধানমন্ত্রীর সাথে দেখা করতে চাই। ঝিনাইদহের প্রচলিত সুদ প্রথায় জিম্মি হয়ে গেছে এখানকার সাধারণ জনগণ।’

তিনি বলেন, ‘প্রধানমন্ত্রীর সাথে দেখা না করে আমি যাব না। প্রয়োজনে আমি আমরণ অনশন করবো। দেখা না পেলে আমি দাদন ব্যবসায়ীর হাতে মারা যাবো। আমি নিজেও সুদের দায়ে জর্জরিত।’

মাননীয় প্রধানমন্ত্রী ঝিনাইদহের প্রচলিত সুদপ্রথা বন্ধে দ্রুত পদক্ষপে নিবে বলে সুজনের বিশ্বাস।