আমাদেরকে বলা হয় মাছে ভাতে বাঙালি। কিন্তু আমরা তো প্রতিদিন একই জাতের মাছ খাই না।
পুষ্টিমান বিবেচনায় কৈ, শিং ও মাগুর মাছের পুষ্টিগুণ বড় মাছের তুলনায় অনেক বেশি। এসব মাছে প্রোটিন, ভিটামিন, ক্যালসিয়াম ও অন্যান্য মাইক্রো-নিউট্রিয়েন্ট প্রচুর পরিমাণ রয়েছে।
মানবদেহে প্রয়োজনীয় পুষ্টিচাহিদা সহ ভিটামিন এবং খনিজ পদার্থের অভাব পূরণে মাগুর মাছের গুরুত্ব অপরিসীম। মাগুর মাছ চোখের জন্য খুবই উপকারী এবং রক্তস্বল্পতা রোধে সহায়তা করে। আমিষ হিসেবে মৎস্য-আমিষই উত্তম। এ আমিষ সহজপাচ্য এবং মাছের হাড়ও কাঁটা নরম হওয়ায় সহজেই হজম হয়ে শরীর গঠনেও রক্ষণাবেক্ষণে সহায়তা করে তাই রোগীর পথ্য হিসেবে মাগুর মাছের ঝোল খেতে বলা হয়।