ঢাকা , বুধবার, ১৩ নভেম্বর ২০২৪, ২৯ কার্তিক ১৪৩১ বঙ্গাব্দ

অস্বীকার হচ্ছে অপরাধীর প্রথম অস্ত্র : ফারুকী

অন্তর্বর্তী সরকারের নতুন উপদেষ্টা হিসেবে শপথ নিয়েছেন নির্মাতা মোস্তফা সরয়ার ফারুকী। শপথ নেওয়ার পরে সংস্কৃতি বিষয়ক মন্ত্রণালয়ের দায়িত্ব পেয়েছেন তিনি।

এদিকে সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে এক পোস্ট শেয়ার করেছেন। যেখানে দেখা যায়, অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের প্রধান উপদেষ্টা দপ্তরের ফেসবুক পেজের একটি ভিডিও শেয়ার করেছেন ফারুকী।

ভিডিওর সঙ্গে মিল রেখে নির্মাতা জানান যে, অস্বীকার হচ্ছে অপরাধীর প্রথম অস্ত্র। তিনি ক্যাপশনে লিখেছেন, ‘অস্বীকার হচ্ছে অপরাধীর প্রথম অস্ত্র। তারা যত অস্বীকার করবে আমরা ততোবার ততোধিক উচ্চস্বরে স্মরণ করিয়ে দিবো।’

ফারুকীর কথায়, ‘কীভাবে আমাদের মায়ের সোনার নোলক হারিয়ে গেলো, কীভাবে আমাদের গোলাভরা ফসল আর সাজানো ফুলদানি হারিয়ে গেলো, কীভাবে পলাশী এখনও আমাদের কাছে প্রাসঙ্গিক হয়ে উঠছে।’

প্রসঙ্গত, রোববার (১০ নভেম্বর) সন্ধ্যা ৭টা ৩৭ মিনিটে বঙ্গভবন মোস্তফা সরয়ার ফারুকীকে শপথ পড়ান রাষ্ট্রপতি।

শপথ নেওয়ার পর প্রাথমিক প্রতিক্রিয়ায় তিনি বলেন, ‘এটা আমার জন্য এক ধরনের অভাবনীয় অভিজ্ঞতা। কারণ আমি কখনোই কোনো পদ কিংবা চেয়ারে বসব ভাবিনি। তবে প্রফেসর ইউনূসের সহকর্মী হওয়াটা বেশ লোভনীয়, না বলাটা মুশকিল।’

Tag :
আপলোডকারীর তথ্য

Bangal Kantha

অস্বীকার হচ্ছে অপরাধীর প্রথম অস্ত্র : ফারুকী

আপডেট টাইম : ০৬:০২ পূর্বাহ্ন, সোমবার, ১১ নভেম্বর ২০২৪

অন্তর্বর্তী সরকারের নতুন উপদেষ্টা হিসেবে শপথ নিয়েছেন নির্মাতা মোস্তফা সরয়ার ফারুকী। শপথ নেওয়ার পরে সংস্কৃতি বিষয়ক মন্ত্রণালয়ের দায়িত্ব পেয়েছেন তিনি।

এদিকে সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে এক পোস্ট শেয়ার করেছেন। যেখানে দেখা যায়, অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের প্রধান উপদেষ্টা দপ্তরের ফেসবুক পেজের একটি ভিডিও শেয়ার করেছেন ফারুকী।

ভিডিওর সঙ্গে মিল রেখে নির্মাতা জানান যে, অস্বীকার হচ্ছে অপরাধীর প্রথম অস্ত্র। তিনি ক্যাপশনে লিখেছেন, ‘অস্বীকার হচ্ছে অপরাধীর প্রথম অস্ত্র। তারা যত অস্বীকার করবে আমরা ততোবার ততোধিক উচ্চস্বরে স্মরণ করিয়ে দিবো।’

ফারুকীর কথায়, ‘কীভাবে আমাদের মায়ের সোনার নোলক হারিয়ে গেলো, কীভাবে আমাদের গোলাভরা ফসল আর সাজানো ফুলদানি হারিয়ে গেলো, কীভাবে পলাশী এখনও আমাদের কাছে প্রাসঙ্গিক হয়ে উঠছে।’

প্রসঙ্গত, রোববার (১০ নভেম্বর) সন্ধ্যা ৭টা ৩৭ মিনিটে বঙ্গভবন মোস্তফা সরয়ার ফারুকীকে শপথ পড়ান রাষ্ট্রপতি।

শপথ নেওয়ার পর প্রাথমিক প্রতিক্রিয়ায় তিনি বলেন, ‘এটা আমার জন্য এক ধরনের অভাবনীয় অভিজ্ঞতা। কারণ আমি কখনোই কোনো পদ কিংবা চেয়ারে বসব ভাবিনি। তবে প্রফেসর ইউনূসের সহকর্মী হওয়াটা বেশ লোভনীয়, না বলাটা মুশকিল।’