ঢাকা , বৃহস্পতিবার, ০৯ জানুয়ারী ২০২৫, ২৬ পৌষ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ

সুস্থ থাকতে খান আঁশজাতীয় খাবার

বাঙালী কণ্ঠ নিউজঃ খাদ্য আঁশ কোনো পুষ্টি উপাদান না হলেও এটা শরীর সুস্থ রাখতে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে।
 * খাওয়ার পর অন্যান্য খাবারের সঙ্গে খাদ্যআঁশ মিশে মল বৃদ্ধি করে ও কোষ্ঠকাঠিন্য দূর করে। মলাশয়ের নানা রকমের রোগ যেমন- অর্শ, কোলাইটিস ইত্যাদি প্রতিরোধে এটা সাহায্য করে।
* আঁশ রক্তে কোলেস্টেরলের মাত্রা কমায়।
* স্থূলকার ব্যক্তিদের জন্য আঁশজাতীয় খাবার বেশি উপযোগী। এটা দীর্ঘক্ষণ পেটে থাকে ফলে ক্ষুধা কম লাগে। এতে করে ওজন নিয়ন্ত্রণে থাকে।
* খাদ্য আঁশ রক্তে গ্লুকোজের মাত্রা কমায়। তাই ডায়াবেটিস আছে এমন ব্যক্তিদের জন্য খাদ্য আঁশ বেশ উপকারী।
* আঁশজাতীয় খাবার খাওয়ার মাধ্যমে নানা রকমের রোগ। যেমন- পিত্তথলির রোগ, মলাশয়ের ক্যানসার, অর্শ, হৃদরোগ, স্থূলতা ইত্যাদি রোগের ঝুঁকি কমে।
সুস্থ ও প্রাপ্ত বয়স্কদের জন্য দৈনিক ৩০ গ্রাম খাদ্য আঁশ প্রয়োজন। শস্য, শাকসবজি ও খোসাসহ ফল থেকে আঁশ গ্রহণ করা ভালো। ডায়াবেটিস রোগীদের ক্ষেত্রে এর মাত্রা বাড়ানো প্রয়োজন।
আঁশের সবচেয়ে ভালো উৎস হলো- শস্য, শস্যজাতীয় খাবার, শাকসবজি, খোসাসহ ফল, ডাটা ইত্যাদি। এ ছাড়া ডাল, বাদাম, বীজ, শুকনা ফল, জিরা, ধনে, মটরশুঁটি ইত্যাদিতে উল্ল্যেখযোগ্য পরিমাণে খাদ্য আঁশ পাওয়া যায়।
Tag :
আপলোডকারীর তথ্য

Bangal Kantha

সুস্থ থাকতে খান আঁশজাতীয় খাবার

আপডেট টাইম : ০৬:৪৩ পূর্বাহ্ন, সোমবার, ৬ নভেম্বর ২০১৭
বাঙালী কণ্ঠ নিউজঃ খাদ্য আঁশ কোনো পুষ্টি উপাদান না হলেও এটা শরীর সুস্থ রাখতে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে।
 * খাওয়ার পর অন্যান্য খাবারের সঙ্গে খাদ্যআঁশ মিশে মল বৃদ্ধি করে ও কোষ্ঠকাঠিন্য দূর করে। মলাশয়ের নানা রকমের রোগ যেমন- অর্শ, কোলাইটিস ইত্যাদি প্রতিরোধে এটা সাহায্য করে।
* আঁশ রক্তে কোলেস্টেরলের মাত্রা কমায়।
* স্থূলকার ব্যক্তিদের জন্য আঁশজাতীয় খাবার বেশি উপযোগী। এটা দীর্ঘক্ষণ পেটে থাকে ফলে ক্ষুধা কম লাগে। এতে করে ওজন নিয়ন্ত্রণে থাকে।
* খাদ্য আঁশ রক্তে গ্লুকোজের মাত্রা কমায়। তাই ডায়াবেটিস আছে এমন ব্যক্তিদের জন্য খাদ্য আঁশ বেশ উপকারী।
* আঁশজাতীয় খাবার খাওয়ার মাধ্যমে নানা রকমের রোগ। যেমন- পিত্তথলির রোগ, মলাশয়ের ক্যানসার, অর্শ, হৃদরোগ, স্থূলতা ইত্যাদি রোগের ঝুঁকি কমে।
সুস্থ ও প্রাপ্ত বয়স্কদের জন্য দৈনিক ৩০ গ্রাম খাদ্য আঁশ প্রয়োজন। শস্য, শাকসবজি ও খোসাসহ ফল থেকে আঁশ গ্রহণ করা ভালো। ডায়াবেটিস রোগীদের ক্ষেত্রে এর মাত্রা বাড়ানো প্রয়োজন।
আঁশের সবচেয়ে ভালো উৎস হলো- শস্য, শস্যজাতীয় খাবার, শাকসবজি, খোসাসহ ফল, ডাটা ইত্যাদি। এ ছাড়া ডাল, বাদাম, বীজ, শুকনা ফল, জিরা, ধনে, মটরশুঁটি ইত্যাদিতে উল্ল্যেখযোগ্য পরিমাণে খাদ্য আঁশ পাওয়া যায়।