কাগজে-কলমে অস্তিত্ব নেই। এমনকি ঔষধ প্রশাসনের সরেজমিন পরিদর্শন প্রতিবেদনও মেলেনি খোঁজ।
তবে নিষিদ্ধ এমন ৪টি কোম্পানির ওষুধ দেদারসে বিক্রি হচ্ছে বাজারে। অথচ প্রতিষ্ঠানগুলোর অস্তিত্ব মিলেছে চ্যানেল টোয়েন্টি ফোরের অনুসন্ধানে। ওষুধ প্রশাসনের বিশেষজ্ঞ কমিটির প্রধান বলছেন, শর্ষের মধ্যেই রয়েছে ভূত।
দুর্নীতিবাজ কমকর্তার যোগসাজশেই ওই প্রতিষ্ঠানগুলো নিষিদ্ধ ওষুধ উৎপাদন চালিয়ে যাচ্ছে। রাজধানীর মহাখালী মোড়েই ওষুধ প্রশাসন অধিদপ্তর। এ থেকে কয়েক শো গজ দূরেই রেমো ফার্মাসিউটিক্যালসের এই ঠিকানা। ভবনটির সামনে রেমো ক্যামিক্যালস লিখা থাকলেও এই ভবনের দুই ও তিন তলায় রয়েছে রেমো ফার্মাসিউটিক্যালস।